০২:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

খোকার লাঠি

খোকার হাতে লাঠি ছিলো পাগড়ি ছিলো না মাথায়- মা ছিলো তার কুমড়ো ফুলের বড়া নিয়ে কড়াই পানে চেয়ে – সেদিকেই তাকাইনি

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৬)

অচল সিকি ‘আহারে! তবু যদি রাজধানীতে সাহেবের গাড়ি-বাড়ি আর দু’দশটা দাসী- বাঁদী থাকতো!’ ‘তা না থাকুক, তুমি তো আছো। দু’দশটা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৫)

অচল সিকি ‘তবু যদি তোমার মতো আবলুস কাঠ হতাম।’ খিলখিল করে হাসতে হাসতে জেবুন্নেসা ওর গায়ের ওপর ভেঙে পড়লো, ‘তোমাকে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৪)

অচল সিকি ‘জন্মোছো কসাই হয়ে-‘ ‘গরু-ছাগলের সঙ্গে সম্পর্ক।’ ‘দ্যাখো, মুখ সামলে কথা বোলো!’ ‘কেন, মারবে নাকি?’ ‘শুধু বাজে কথা, শুধু

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৩)

অচল সিকি ‘তুমি তো কম ছ্যাবলা নও!’ ‘ছ্যাবলামির কি দেখলে এতে। অল্প-স্বল্প একটু মেদের টাচ থাকলে মন্দ হয় না, গাবুস-গুবুস

শিশুসাহিত্যে সত্যজিৎ রায়, সুকুমার রায় ও উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

বাংলা শিশুসাহিত্যের তিন মহীরূহ বাংলা শিশুসাহিত্যের ইতিহাসে তিনটি নাম বিশেষ উজ্জ্বল হয়ে আছে—উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, সুকুমার রায় এবং সত্যজিৎ রায়। এরা কেবল

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩২)

অচল সিকি ‘এটা মনগড়া কথা! বিয়ে করার কোনো দরকারই আমার হতো না। তুমি তো জানোই, বন্ধুমহলে চালাক বলে আমার কিছুটা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩১)

অচল সিকি কতো বয়েস এই সূর্যের? অদ্ভুত অদ্ভুত সব কথা মনে হয় জেবুন্নেসার। ময়নামতীর গায়ে কালজয়ী ঘুম; পাহাড়গুলো স্তব্ধ, এসব

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩০)

অচল সিকি জেবুন্নেসা বললে, ‘সেসব গুলিয়ে গেছে। সেসব কথা মনে পড়লে এখন লজ্জা পাই। বুদ্ধি লোপ পাওয়া মুহূর্তগুলো বড়ো সাংঘাতিক,

পোড়া আত্মজা

পোড়া আত্মজা মাঠের পর মাঠ পুড়ে যাচ্ছে আগুনে- যে আগুন চিনি না কেউ ফসল শুধু নয়, পুড়ছে মাটি- মাটি আমার কে? তার