ডি ডব্লিউ
দ্বিতীয় দফায় কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাখোঁ। এতে ফ্রান্সের ক্ষমতায় যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে কট্টর ডানপন্থিদের । এজন্য মাখোঁর জন্য দ্বিতীয় দফার এই ভোট একটি অগ্নিপরীক্ষা হিসেবে দেখছেন সবাই।
আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হবে। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার ১২ ঘণ্টা পর বুথফেরত জরিপ পাওয়া যাবে। প্রথম দফার ভোটে ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থি দল ন্যাশনাল আরএন পার্টি ২৯ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়।
মেরি ল পঁদ
নির্বাচনের প্রথম পর্বে মাখোঁর রেনেসাঁ পার্টি জিতেছিল মাত্র ২০ শতাংশ ভোট । বামপন্থি দলগুলোর জোট নিউ পপুলার ফ্রন্ট, ২৮ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছে। ওই জোটের উদ্দেশ্য হলো মেরিন ল পঁদের নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী ও অভিবাসনবিরোধী আরএন পার্টির বিরুদ্ধে ভোটারদের একত্র করা। প্রথম রাউন্ডে ভোটারদের উপস্থিতি বেশি ছিল প্রায় ৬৮ শতাংশ, যা ২০২২ সালের সংসদ নির্বাচনের ৪৭ দশমিক ৫ শতাংশের তুলনায় বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকিতে বন্দুকধারীর গুলিতে ৪ জন নিহত
সিজিটিএন
পুলিশ জানায়, শনিবার খুব সকালে যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকির একটি বাড়ির কাছে অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীর গুলিতে ৪ জন নিহত হয়েছেন। পরে বন্দুকধারী নিজের গাড়ির ভিতরে গুলিতেই মারা যান। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৫ ।
গোলাগুলির পর তিন ব্যক্তিকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। পুলিশ জানায় সন্দেহভাজন বন্দুকধারী চেজ গার্ভে,২১ ফ্লোরেন্সের বাসিন্দা।
ন্যাটোর ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা
জাপান টাইমস
ব্রাসেলসে ন্যাটোর সদর দপ্তর। ছবি: সংগৃহীত
ন্যাটোর ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল একটি বৃহত্তর ও শক্তিশালী জোটের প্লাটফরম তৈরী করা। সেই ধারাবাহিকতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া তিনদিনের এই ৩২ টি দেশের নেতাদের স্বাগত জানাবেন। যদিও তিনি এখন তার নির্বাচন নিয়ে একটি ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তবুও আটলান্টিকের দুই তীরের নেতাদের সাথে এই বৈঠকটিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে দেখেবেন বলেই মনে হচ্ছে।
জুলাই ৭ স্মরণ: মিয়ানমারের জনগণের বিদ্রোহের মূল চালিকাশক্তি
দি ইরাওয়াদ্দি
১৯৬২ সালের ৭ জুলাই জেনারেল নে ইউনের সামরিক শাসনের আমলে লে.ক. সেইন লিইউনের নেতৃত্বে একটি সামরিক দল রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের একটি আন্দোলনের উপর চড়াও হয়।
সরকারের প্রেসনোটে জানায়, সেই অভিযানে ১৬ জন ছাত্র মৃত্যু বরণ করে এবং আরো ৮৬ জন মারাত্বকভাবে আহত হয়। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে সেখানে প্রায় ১০০ জন ছাত্র মারা যায়। ৭ জুলাইয়ের সেই ক্র্যাকডাউন ছাত্রদের আন্দোলনকে আরো বেগবান করে তোলে। পাশাপাশি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থিত স্টুডেন্ট ইউনিয়ন বিল্ডিং হয়ে উঠলো একটি ঐতিহাসিক স্বাক্ষী। জেনারেল নে ইউন বিল্ডিংটাকে কমিউনিস্টদের ঘাঁটি হিসেবে সন্দেহ করে এবং সেটাকে বিদ্রোহীদের আস্তানা বলে ঘোষণা করে খবর প্রকাশ করেন। এখনো প্রতিবছর সেই দিনকে স্মরণ করে মিয়ানমারের ছাত্র-জনতা।
Leave a Reply