সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন

সাম্প্রতিক বেস্ট সাইয়েন্স ফিকশন এবং ফ্যান্টাসি

  • Update Time : শনিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৪, ৭.৩৬ পিএম
ইরিনোসেন ওকোজি 

কুরানডেরা

লেখক: ইরিনোসেন ওকোজি 

তার প্রথম উপন্নাসের মতো, ২০১৬ তে বেটি ট্রাস্ক এওয়ার্ড উইনিং বাটারফ্লাই ফিস, এটি দুইটি ভিন্ন স্টোরিলাইনে তৈরী। জুলিমা বর্ণনা করছেন প্রথম অংশ যা ১৭ শ শতাব্দীতে কেপভার্দেতে ঘটেছিল যেখানে গেথসেমেনে গ্রামে তিনি একজন রহস্যময় আগন্তুক হিসেবে আবির্ভূত হন।তিনি নিজেকে একজন কঠিন পরিশ্রমী হিসেবে প্রমাণ করেন যার একটি আরোগ্যের জ্ঞান আছে, কিন্তু তার আচরণ সন্দেহজনক এবং তিনি খুব তাড়াতাড়ি বিপদে পড়েন।

 

তার আরেকটা বর্ণনা আজকের লন্ডনের যেখানে তেরেসি একজন বিজ্ঞানী যিনি একজন অলটারনেটিভ আরোগ্যবিদ যিনি তিনজন মানুষকে চিকিৎসা করেন। তিনি একাকী আগন্তুক এই শহরে।

তিনি তাদেরকে তার যাদুর প্রজেক্টে আমন্ত্রণ জানান। তাদের প্রথার জাগ্রত হয় যেটা শামানিজম নামে পরিচিত । এক সেট হাড় যা যাদুর জিনিষ সেগুলি তাদের শক্তি বাড়িয়ে দেয়।

দি ব্রাইট সোর্ড

লেখক: লেভ গ্রসম্যান  

কলুম, গোল টেবিলের নায়ক হতে চাওয়া একজন উচ্চাকাংখী যুবক যে কেইমলটে আসে আবিষ্কারের জন্যে কিন্তু দেরী হয়ে যায়: রাজা মৃত।

বাকী কিছু নাইটস যাদের মধ্যে লিজেন্ডারী কেউ না এমনকি মারণিও চলে গেছে যাকে নিমুই এর পরিবর্তে সরানো হয়েছে, এভাবে নেতা ছাড়া একটা রাজ্যের পতন ঘটে।

কলুম একটা মিরাকেলের আশা করে যেমন রাজা করতেন এবং সেটা হতো: গড মেনে নিতো। অলৌকিকতার সময় এবং বিষ্ময় শেষ হয়ে যায়নি। শীঘ্রই মোটলি ক্রু একটা নতুন সন্ধানে বের হয় এবং স্যার ল্যান্সলটকে খুজে পেতে মরিয়া হয়ে ওঠে এবং আর্থারের মুকুটকে পেতে দাবী করে।

এর ফলাফল খুবই চমৎকার নতুন একটি মহাকাব্যিক অনুভব যার মধ্যে স্বাপ্নিক একটা যাদুকরী রোমান্স ফ্রেসনেস এনে দেয় যা আজকালকার জন্যে একটা নতুন কিছু মনে হবে।

দি লস্ট স্টোরি

লেখক: মেগ শেফার

লেখকের কাছ থেকে দ্বিতীয় ফ্যান্টাসি হলো উইশিং গেম যা বইপ্রেমিদের আবার এর কাছে টেনে আনবে। মিস্টি এবং সাধারন, এটি ছোটদের জন্যে খুব সহজেই পাঠযোগ্য । কেউ যদি চরম ফ্যানটাসিতে পৌঁছাতে চায় তাহলে এই বইটি তার জন্যে ।

টুয়ার্ড ইটার্নিটি

লেখক: এনটন হুর

তার ডেব্যু নভেল একজন প্রশংসনীয় অনুবাদকের কাছ থেকে নেওয়া যা একজনের ব্যক্তিগত ইতিহাসের সিরিজ। এটি হাতে লেখা একটি নোট বুক যা একজন রোগী দিয়ে শুরু যে মারাত্বক ক্যান্সারে ভূগছে  কিন্ত তাকে ন্যানো টেকনোলজি দিয়ে অমর করে রাখা হয়েছে।

এর আগে, তিনি কবিতা ব্যবহার করতেন একজন পরীক্ষনীয় ‘এআই’ কে প্রশিক্ষণের জন্যে । এই এআই পানিত, পরে একটি ন্যানড্রয়েড বডিতে রাখা হয়  এবং একটি অধ্যায় থাকে যেটা মানুষ ও অমরত্বের মধ্যে যুদ্ধ করে। এখন সে প্রত্যাখ্যাত।এই ফ্যাসিনেটিং বইটি খুব শক্তিশালীভাবে লেখা হয়েছে যা চিন্তার খোরাক জোগায় যা নতুন টেকনোলজির ভয়জনক সময়কে তাড়িত করে। এখানে প্রতিবিম্ব হয় ভাষার ভালোবাসার অমরত্বের এবং র্বোপরি মানবতার।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024