এদিকে এ খাতের আস্থা সংকটের কারণে জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানত ৪৪ হাজার ৩০৪ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। এর আগের প্রান্তিকে যা ছিল ৪৪ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা।
সারাক্ষণ ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর হামলা হয়েছে। পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনী প্রচারে এ ঘটনা ঘটে। হামলাকারীর গুলিতে আহত হয়েছেন ট্রাম্প। তবে তা গুরুতর নয়।
সন্দেহভাজন হামলাকারী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। একজন সমর্থকও নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা অ্যাটর্নি রিচার্ড গোলডিঞ্জার।
২০২৩ সাল শেষে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ ৩৮ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড ২৩ হাজার ২০৮ কোটি ৭০ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই খাতের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৭৩ হাজার ৫৬০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। বিতরণ করা ঋণের ৩২ শতাংশ খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা আর্থিক খাতের ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ ও কর্পোরেট সুশাসনের অভাব নিয়ে বারবার উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। তার মধ্যে এই তথ্য সামনে এলো। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এই পরিস্থিতির জন্য মূলত তদারকির অভাবকে দায়ী করেছেন।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়েক বছর আগে এ খাতে দেখা বড় বড় কেলেঙ্কারি ও অনিয়ম দেখা গেছে। এসব কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের অর্থ সময়মতো ফেরত দিতে পারছে না। এতে দিনে দিনে অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। গ্রাহকের আস্থাও তলানিতে পৌঁছেছে। এতে নতুন করে এসব প্রতিষ্ঠানে আমানত রাখতে চাইছেন না গ্রাহকেরা।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সংগঠন বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলএফসিএ) একটি সূত্র বলছে, কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে খুব খারাপ অবস্থায় রয়েছে। এসব রাতারাতি পরিবর্তন ঘটবে না। তবে খারাপ প্রতিষ্ঠানের অবস্থার উন্নতি করে পিপলস লিজিং, উত্তরা ফাইন্যান্স, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক বসানো হয়েছে।
বাংলাদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা কার্যকরভাবে রক্ষা করতে জাতীয় সংসদকে চারটি পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আন্তরাষ্ট্র সীমান্ত অপরাধ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে এবং জাতীয় রাজস্ব আয়ে ফাঁকি প্রতিরোধ করতে সেগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার পরামর্শ দিয়েছেন আদালত।
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এক মামলার রায়ে এ পরামর্শ দিয়েছেন। ১৯৮৭ সালে চোরাচালানবিরোধী অভিযানে যশোর সীমান্তে ভারতীয় শাড়ি উদ্ধারের ঘটনায় বিজিবির দায়ের করা মামলায় আসামি জাকির হোসেনকে তিন বছরের সাজা থেকে খালাসের রায়ে এ পরামর্শ এসেছে।
শনিবার ১১ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়েছে।
আদালত রায়ে বলেছেন, বাংলাদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা কার্যকরীভাবে রক্ষা এবং আন্তঃরাষ্ট্র সীমান্ত অপরাধ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে হলে এবং জাতীয় রাজস্ব আয় ফাঁকি প্রতিরোধ করতে হলে মহান জাতীয় সংসদকে নিম্ন বর্ণিত পরামর্শগুলো গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে। মহান জাতীয় সংসদকে প্রদত্ত পরামর্শ–
১. সীমান্ত রেখা থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১০ মাইল পর্যন্ত সীমান্ত এলাকা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সম্পত্তি ঘোষণা করা।
২. এই ঘোষণার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির মালিকের ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করত সমমূল্যের সরকারি খাস সম্পত্তি হতে তাদের বরাদ্দ প্রদান।
৩. সীমান্ত লাইন থেকে ৮ কিলোমিটার ভূমি সম্পূর্ণ ফাঁকা এবং সমান থাকবে। যেন এই ৮ কিলোমিটার প্রতিটি ইঞ্চি ৮ কিলোমিটার দূর থেকে পরিষ্কার দেখা যায়।
৪. সীমান্ত রেখা থেকে ৮-১০ কিলোমিটার মধ্যবর্তী স্থান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের যাবতীয় স্থাপনা, প্রশিক্ষণসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ডের জন্য সংরক্ষিত রাখা।
এ রায় ও আদেশের অনুলিপি অধস্তন আদালতের সব বিচারককে ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
রায় ও আদেশের অনুলিপি মহাপরিচালক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ প্রদান করেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি রায় ও আদেশের অনুলিপি সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
রায়ে বলা হয়েছে, এ রায় ও আদেশের অনুলিপি জাতীয় সংসদের সব সম্মানিত সংসদ সদস্যকে ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ প্রদান করা হলো।
এশিয়া মহাদেশের মধ্যে বাংলাদেশে কোটা সবচেয়ে কম দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিসিএস পরীক্ষায় নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধা তালিকায় নিয়োগ প্রায় ৭০ শতাংশের মতো। ৩৩, ৩৪, ৩৫ এ তিনটি বিসিএসে ৭২ শতাংশ প্রার্থীকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যেখানে কোটায় নিয়োগ পেয়েছে ২৮ শতাংশ। শূন্য পদগুলোতে মেধা তালিকা থেকে নেয়া হয়েছে। কোটায় প্রার্থী না পাওয়া গেলে যেখানে মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হচ্ছে, সেখানে আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই।
শনিবার (১৩ জুলাই) ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই কোটার ভিত্তিতে সবচেয়ে কম নিয়োগ দেয়া হয়। বর্তমানে কোটায় ভারতে ৬০ শতাংশ, পাকিস্তানে ৯২.৫ শতাংশ, নেপালে ৪৫ শতাংশ, শ্রীলংকায় ৫০ শতাংশ নিয়োগ দেয়া হয়। এ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় আমাদের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় কোটার প্রয়োজন রয়েছে।
এ সময় সংবিধানের বাইরে গিয়ে আন্দোলনের যৌক্তিকতা নেই দাবি করে কোটাবিরোধীদের আইনের মাধ্যমে দমন করার ইঙ্গিত দেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের দাবি ও অনেক বক্তব্য আমাদের সংবিধান ও সাংবিধানিক রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বিরোধী।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনা সম্পর্কিত সংবিধানের ১৯ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, মানুষে মানুষে সামাজিক, অর্থনৈতিক অসাম্যঞ্জস্য নিরোধের জন্য নাগরিকদের মধ্যে সুষম বণ্টন নিশ্চিত করার জন্য এবং প্রজাতন্ত্রের সর্বত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নে সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
তিনি আরো বলেন, সংবিধানে বলা হয়েছে, জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। অথচ গত কয়েক বছরে সরকারি চাকরিতে মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি হতাশাজনকভাবে কমেছে।
কোটা না থাকায় পুলিশে মাত্র চারজন নারী অফিসার সুযোগ পেয়েছে, ফরেন সার্ভিসে সুযোগ পেয়েছে মাত্র দুজন। ৫০টি জেলায় নারীরা ক্যাডার সার্ভিসে যোগদানের সুযোগ পাননি। ২৩টি জেলায় একজনও পুলিশে চাকরি পাননি। সংবিধানের উল্লেখিত বিধানের উদ্দেশ্য হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যাতে সরকারি চাকরিসহ সব ক্ষেত্রে সবাই যেন সমানভাগে সুযোগ পায়। সেজন্যই কোটার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সংবিধানের বা আদালতের বিরুদ্ধে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ কোনো ব্যবস্থা নিবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ব্যাপক দুরবস্থার মধ্যে রয়েছে। ব্যাংক খাতে টাকা নেই, ডলারও নেই। সংকট নিরসনে আশার কোনো আলো নেই। আগে বলা হলো, নির্বাচনের পর নতুন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। নির্বাচন শেষে তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। আবার নতুন বাজেটেও তেমন উদ্যোগ নাই। মনে হচ্ছে, সরকার সমস্যাগুলো জিইয়ে রাখছে। যদিও কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তবে সেগুলো আবার সংস্কারের জন্য যথাযথ নয়। তাই ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি রোধে সরকারকে শ্বেতপত্র প্রকাশ করা দরকার।
শনিবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে দুরবস্থার কারণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা, সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংক খাত না পারছে সরকারকে কিছু দিতে, আর না পারছে নিজেকে রক্ষা করতে।
অর্থাৎ আমানতকারীদের নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। দেশের ব্যাংক খাত একেবারে শুরু থেকে চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসেছে। কখনো ব্যাংক খাত পুরো সফলতার মধ্যে ছিল না বলেও জানান তিনি। তিনি জানান, আর্থিক খাত ঊর্ধ্বমুখী করার ব্যাপারে আমরা শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছি। ভারতের স্টক মার্কেট কোথায়, আর আমরা কোথায়? তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরেই অস্বস্তিতে আছে দেশের ব্যাংকিং খাত। যেখানে টাকার সঞ্চয় হচ্ছে না। বড় একটা অংশ দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে, পাচার হয়ে যাচ্ছে। ফলে অর্থনীতির স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতিতে ক্রমাগত চাপ বাড়ছে। এই চাপ আর ভার বহনের সক্ষমতা ব্যাংকিং খাতের নেই। এর ফলে বিনিয়োগ সংকটে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। আসছে না নতুন বিনিয়োগ, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে খেলাপি ঋণ দেখানো হচ্ছে এখন ১১ শতাংশ। বাস্তবে খেলাপি বা মন্দ ঋণ ২৫ শতাংশ। এভাবে আর্থিক খাত বেশিদিন চলতে পারে না। তদারকির অভাবে আমাদের মুদ্রাবাজার হাতছাড়া হয়েছে, মূল্যস্ফীতিও আমাদের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
আর্থিক খাতকে ক্লিনিং-এর (পরিষ্কার) জন্য সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংককে উদ্যোগ নিতে হবে উল্লেখ করে ড. মনসুর বলেন, ব্যাংক খাতের সমস্যাগুলো সমাধান না করে জিইয়ে রাখা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ঘরের দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা ঝাড়ু দিয়ে কার্পেটের নিচে রেখে দিচ্ছে। এতে আসলে দুর্গন্ধ দূর হয় না, কোনো না কোনো একদিন আবারো দুর্গন্ধ ছড়াবে।
তিনি বলেন, টাকা ছাপিয়ে ‘অচল ব্যাংক’ টিকিয়ে রাখার দরকার নেই। ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোকে ‘রক্ষার নামে’ টাকা ছাপানো অব্যাহত রাখা হলেও মূল্যস্ফীতি বাড়বে। একইসঙ্গে সরকারকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ দিলে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না। তাই মূল্যস্ফীতির লাগাম টানার বৃহত্তর স্বার্থে এখন টাকা ছাপানো বন্ধ করতেই হবে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, অন্য দেশ থেকে ধার করে এখন রিজার্ভ বাড়ানো হচ্ছে। এভাবে বেশিদিন রিজার্ভ বাড়ানো যাবে না। রপ্তানি আয়, প্রবাসী আয় ও অর্থপাচার বন্ধের মতো টেকসই পদ্ধতি ব্যবহার করে রিজার্ভ বাড়াতে হবে। প্রবাসী আয়ে যে প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে, তা বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ, ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হয়ে গেছে। এসব প্রণোদনা খাচ্ছে দুবাইয়ের কিছু প্রতিষ্ঠান, যার সঙ্গে যুক্ত স্বার্থান্বেষী মহল।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, সাধারণ মানুষ আমানত নিয়ে নিশ্চয়তা পাচ্ছে না, ব্যবসায়ীরা বেশি সুদ দিয়েও ঋণ পাচ্ছে না। টাকা বাইরে চলে গেলে তো সঞ্চয় থাকবে না। রাজস্ব খাতে সরকারের ব্যাপক ব্যর্থতা। সরকারের সামর্থ্য সরকার নিজেই হারিয়ে ফেলেছে। ধার করার সক্ষমতাও নেই। ব্যাংক খাতে টাকা নেই। পাশাপাশি ডলারও নেই। তিনি বলেন, দেশের আর্থিক খাতের তথ্য সবচেয়ে বেশি লুকানো হচ্ছে। তবে এই খাতের তথ্য বেশি প্রকাশ্যে রাখা উচিত ছিল।
Leave a Reply