পৃথিবীতে মানুষকে সফল হতে হলে সব ক্ষেত্রে নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করতে হয়। নেতা মানে কখনও এই নয় যে সে অন্যকে নেতৃত্ব দিবে। নিজের প্রতিটি কাজের নেতাও নিজেকে হতে হয়। এ কারণে জীবনে সব থেকে বেশি প্রয়োজন নেতৃত্বের গুনগুলো নিজের জীবনা চারণের মধ্যে নিয়ে আসা। মানুষ দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও সফল মানুষের জীবন বিশ্লেষণ করে নেতৃত্বের নানান গুন বা আচরণ নির্ধারণ করেছে।
সারাক্ষণে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তেমনি কিছু স্মার্ট নেতা হবার গুনাবলী।
পরিবেশকেই নেতাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে
সব সময়ই প্রশ্ন আসবে, সমালোচনার সব থেকে সঠিক ও শোভনীয় পথ কি? তেমনি সব থেকে শোভনীয় ও সঠিক নির্দেশ দেবার পথ কি? সর্বোপরি প্রশ্ন আসবে, কমিউনিকেট করার সব থেকে ভালো পথটি কি?
যে কোন স্মার্ট নেতার কাছে এ প্রশ্ন আসবেই। তাকে বার বার এ প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে।
কিন্তু এখানে সাধারণত উত্তর আসে- বাস্তবে কোন ধরা বাধা সঠিক ও সফল পথ নেই।
সাধারণ, সমালোচনা, নির্দেশ বা কমিউনিকেশানের ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়, দল, সংগঠন, কোম্পানি বা রাষ্ট্রের কালচারের ওপর ভিত্তি করে বা বিচার করে- ভাষার স্টাইল, বলার ভঙ্গিমা বা স্বরের স্কেল- সর্বোপরি কী উপায়ে একে অপরের সঙ্গে কথা বিনিময় করবে তার ওপর।
কারণ, এই আদেশ, নির্দেশ, সমালোচনা বা যে কোন ধরনের ইন্টারেকশানের সফলতা নির্ভর করে সব সময়ে সিশুয়েশানকে সঠিক বিচার করে যদি ইন্টারেকাশান করা হয় এবং সেখানে যদি যথাশব্দ ব্যবহার হয় । এবং শব্দের সঙ্গে স্বরের স্কেল যদি সঠিক থাকে।
কারণ একটা বিষয় স্মার্ট নেতাকে সব সময়ই মনে রাখতে হয়,শব্দের এবং শব্দের স্টাইলের শক্তি অপরিসীম। এবং তাকে কাজে লাগানো ও তাকে আয়ত্ব করাই নেতার মূল কাজ।
কোন নেতাকে সত্যি যদি এমন কাজের ভেতর দিয়ে সঠিক ও সর্বোচ্চ অর্জন করতে হয় তাহলে তাকে এ কাজে কঠিন পরিশ্রম করে নিজের পরিপূর্ণতা আনতে হয়।
Leave a Reply