সারাক্ষন ডেস্ক
গত ১০ বছরের শিক্ষার্থীর ধারাবাহিকতা দেখে দেশের যেসব প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৫০ এর কম এমন ৩০০টি স্কুলকে পাশের স্কুলের সঙ্গে একীভূত করা হবে।
বর্তমান বিদ্যালয় থেকে একত্রিত করার জন্য প্রস্তাবিত স্কুলের দূরত্বও দেখা হবে।
এছাড়া প্রস্তাবিত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা উল্লেখের বিষয়গুলো আমলে নেয়া হবে। একত্রিত করার জন্য প্রস্তাবিত এসব স্কুলের নাম, শিক্ষার্থীর সংখ্যা, সেখানকার জমির পরিমাণ সবকিছু জেনে তারপর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
সচিব বলেন, আমরা এ ধরনের প্রায় ৩০০টি স্কুল পেয়েছি। এগুলো আমরা যাচাই-বাছাই করছি। তবে ঢালাওভাবে সব স্কুল বন্ধ করা হবে না বলে জানান তিনি।
ফরিদ আহাম্মদ বলেন, আমরা একেবারে ঢালাওভাবে সিদ্ধান্ত নেব না। রাঙ্গামাটির বিলায়ছড়ির একটা স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা মাত্র ৪২ জন। বিগত কয়েক বছর ধরেই ৪২ জন। ওই স্কুল আমরা একীভূত করব না। কারণ ওই ৪২ জন শিক্ষার্থী প্রায় ৭ থেকে ৮ কিলোমিটার দূর থেকে আসে। সুতরাং এসব ভেবে আমরা বিবেচনায় নেব।
তিনি বলেন, যেখানে বিগত কয়েক বছর ধরে ৫ থেকে ৭ জন শিক্ষার্থী আছে, সেগুলো আমরা একীভূত করে দেব, এটা আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত।
Leave a Reply