রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন

৯০ দিন অনাদায়ি থাকলেই খেলাপি হবে ব্যাংকঋণ

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪, ৯.০২ এএম

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “৯০ দিন অনাদায়ি থাকলেই খেলাপি হবে ব্যাংকঋণ”

ব্যাংকঋণের মান নির্ধারণে আবারও আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কোনো ঋণ পরিশোধ না করলে তা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। এরপর অনাদায়ি হিসেবে ওই ঋণ ৯০ দিন অতিক্রম করলে খেলাপি হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে খেলাপি ঋণ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান কঠোর করল বাংলাদেশ ব্যাংক।

গতকাল বুধবার খেলাপি ঋণ বিষয়ে সর্বশেষ নীতিমালা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই নীতিমালা আগামী বছরের এপ্রিল মাস থেকে কার্যকর হবে।

রাজনীতি–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও বড় ঋণখেলাপিদের চাপে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণসংক্রান্ত নীতিমালা শিথিল করেছিল। বর্তমানে কোনো ঋণ মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার এক বছর সময় পর্যন্ত গ্রাহক খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ পান। ফলে গ্রাহক নতুন করে ঋণ নিতে পারেন।

ব্যাংকাররা আশঙ্কা করছেন, নতুন নিয়ম কার্যকর করার পর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি নিয়মিত ও খেলাপি ঋণের বিপরীতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখার কারণে ব্যাংকের মুনাফাতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে এতে দেশের ব্যাংকগুলোর সম্পদের প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকঋণের মান নির্ধারণে আবারও আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কোনো ঋণ পরিশোধ না করলে তা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। এরপর অনাদায়ি হিসেবে ওই ঋণ ৯০ দিন অতিক্রম করলে খেলাপি হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে খেলাপি ঋণ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান কঠোর করল বাংলাদেশ ব্যাংক।

গতকাল বুধবার খেলাপি ঋণ বিষয়ে সর্বশেষ নীতিমালা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই নীতিমালা আগামী বছরের এপ্রিল মাস থেকে কার্যকর হবে।

ব্যাংকাররা আশঙ্কা করছেন, নতুন নিয়ম কার্যকর করার পর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি নিয়মিত ও খেলাপি ঋণের বিপরীতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখার কারণে ব্যাংকের মুনাফাতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

রাজনীতি–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও বড় ঋণখেলাপিদের চাপে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণসংক্রান্ত নীতিমালা শিথিল করেছিল। বর্তমানে কোনো ঋণ মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার এক বছর সময় পর্যন্ত গ্রাহক খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ পান। ফলে গ্রাহক নতুন করে ঋণ নিতে পারেন।

ব্যাংকাররা আশঙ্কা করছেন, নতুন নিয়ম কার্যকর করার পর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি বেড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি নিয়মিত ও খেলাপি ঋণের বিপরীতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখার কারণে ব্যাংকের মুনাফাতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে এতে দেশের ব্যাংকগুলোর সম্পদের প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

আওয়ামী লীগ–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বেক্সিমকো, এস আলম, বসুন্ধরা গ্রুপসহ অনেকের ঋণ খেলাপি হয়ে পড়েছে। ফলে গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে সব মিলিয়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। এতে সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা, যা ব্যাংক খাতের মোট ঋণের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদেও খেলাপি ঋণের বিষয়ে কঠোর নীতিমালা করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি তা ধরে রাখতে পারেনি। নীতিমালায় দফায় দফায় নানা ছাড় দিয়ে খেলাপি ঋণ গোপন করার কৌশল বেছে নেওয়া হয়েছিল। তারপরও শিথিল ওই নীতিমালার আওতায় খেলাপি ঋণ বেড়ে চলেছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এখন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র বেরিয়ে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মালিকানা বদল হওয়া ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। আওয়ামী লীগ–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বেক্সিমকো, এস আলম, বসুন্ধরা গ্রুপসহ অনেকের ঋণ খেলাপি হয়ে পড়েছে। ফলে গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে সব মিলিয়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। এতে সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা, যা ব্যাংক খাতের মোট ঋণের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে সরকারি ব্যাংকগুলোয় খেলাপি ঋণ যত বেড়েছে, তার চেয়ে বেশি বেড়েছে বেসরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ। যেমন সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৩ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা, আর বেসরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪৯ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা।

 

 

দৈনিক ইত্তেফাকের একটি শিরোনাম “ক্ষতিগ্রস্ত আমদানিকারকেরা ঋণ পরিশোধে সময় পাবেন আট বছর”

ডলারের দাম বাড়ার কারণে যেসব আমদানিনির্ভর শিল্প খাত ক্ষতির মুখে পড়েছে, সেই ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধে আট বছর পর্যন্ত সময় পাবেন। এসব ঋণ আলাদাভাবে হিসাব করে এক বছরের বিরতিসহ প্রতি মাসে বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পরিশোধ করা যাবে। যেসব আমদানিকারক বিলম্বে ঋণ পরিশোধের শর্তে আমদানি করেছিলেন এবং ক্ষতির শিকার হয়েছেন, শুধু তারাই এই সুযোগ পাবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বুধবার এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশনা দিয়েছে ডলারের দাম বাড়ার কারণে যেসব আমদানিনির্ভর শিল্প খাত ক্ষতির মুখে পড়েছে, সেই ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধে আট বছর পর্যন্ত সময় পাবেন। এসব ঋণ আলাদাভাবে হিসাব করে এক বছরের বিরতিসহ প্রতি মাসে বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পরিশোধ করা যাবে। যেসব আমদানিকারক বিলম্বে ঋণ পরিশোধের শর্তে আমদানি করেছিলেন এবং ক্ষতির শিকার হয়েছেন, শুধু তারাই এই সুযোগ পাবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বুধবার এক প্রজ্ঞাপনে ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশনা দিয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, কোভিড-১৯-এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দাসহ নানা কারণে বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার মূল্যমান উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় স্থানীয় উৎপাদনমুখী শিল্পগুলো কাঁচামাল আমদানিকালে বিনিময় হারজনিত ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। ফলে এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন সক্ষমতা হ্রাসসহ ফোর্সড ঋণ সৃষ্টি হচ্ছে এবং চলতি মূলধনের ঘাটতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আমদানিনির্ভর শিল্পসহ স্টিল খাত, সিমেন্ট খাত ও স্থানীয় যেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পণ্যের বিক্রয়মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত, সেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উৎপাদন সক্ষমতা অক্ষুন্ন রাখার মাধ্যমে দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানির গতিধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে নতুন নির্দেশনা প্রদান করা যাচ্ছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নির্দেশনার ফলে খাদ্যপণ্য আমদানিকারকদের অনেকে এই সুবিধা পাবেন। কারণ, তেল, চিনিসহ নানা পণ্যের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “চীনা বিনিয়োগের কোনো প্রকল্পেই কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না”

চীনের অর্থায়নে দেশে বাস্তবায়িত মেগা প্রকল্পগুলোর সিংহভাগই নির্মাণ হয়েছে গত দেড় দশকে। বাস্তবায়নাধীন আছে আরো বেশকিছু। এসব প্রকল্প নেয়ার সময় নানাভাবে এগুলোর আর্থিক মুনাফাযোগ্যতার তথ্য উপস্থাপন করেছিল বিগত সরকার। যদিও বাস্তবায়ন শেষে প্রকল্পগুলো চালু হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে পুরোপুরি ভিন্ন চিত্র। চালু হওয়ার পর থেকে প্রকল্পগুলোর আয় দিয়ে পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ই উঠছে না। যদিও এগুলোর সুদসহ ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।

বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্থাপন হয় ১৯৭৫ সালে। সরকারের আর্থিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, ওই সময় থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে ঋণ ও বাজেট সহায়তা হিসেবে মোট প্রায় ১ হাজার ১০৫ কোটি ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে চীন। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড় হয়েছে প্রায় ৭৭৫ কোটি ডলার। ছাড় হওয়া এ অর্থে এখন পর্যন্ত বেশকিছু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। বাস্তবায়ন শেষ হওয়ার পথে আছে আরো বেশ কয়েকটি।

বাস্তবায়ন শেষ হওয়া প্রকল্পগুলো থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিশ্রুত বা কাঙ্ক্ষিত আর্থিক ফলাফল পায়নি বাংলাদেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্পটি হলো পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প। বারবার সংশোধন করে কলেবর বাড়ানোয় প্রকল্পটি এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন না হলেও এর ঋণ পরিশোধ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।

মেগা প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে ঋণের পরিমাণ ২১ হাজার ৩৬ কোটি টাকা। ইআরডির তথ্য বলছে, ডলারের অংকে প্রকল্পে চীনা ঋণ দাঁড়ায় ২৬৬ কোটি ৭৯ লাখে। ছয় বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ২০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। অর্থাৎ ঋণের আসল পরিশোধে বাংলাদেশ সময় পাচ্ছে ১৪ বছর। এ হিসাবে বার্ষিক গড় ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ হাজার ৫০২ কোটি টাকা। ঋণের সুদহার ২ শতাংশ। সার্ভিস চার্জ আরো দশমিক ২৫ শতাংশ।

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “নির্বাচন সংস্কারে আলোচনায় ৭ প্রস্তাব”

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গঠিত কমিশন বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করছে। বৈঠকে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব এসেছে। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, ‘না’ ভোটের বিধান পুনরায় চালু করা, নারী আসনে সরাসরি ভোট, দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট সংসদ ব্যবস্থা, দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকা, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য আনা এবং নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদেরকে রিটার্নিং কর্মকর্তা করার প্রস্তাবগুলোর বিষয়ে প্রায় সবাই একমত হয়েছেন। এ ছাড়া আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলও বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছে। ড. বদিউল আলম মজুমদারের নেতৃত্বাধীন এই কমিশন এসব প্রস্তাব সংগ্রহ শেষে পর্যালোচনা করে নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে তাদের সুপারিশমালা অন্তর্বর্তী সরকারকে দিবেন।

১৯৯৬ সালে নির্বাচন আয়োজনের দায়িত্বে থাকা সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হেনা ১১ই নভেম্বর ইসি সংস্কার কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। সেখানে তিনি বলেন, তৃণমূলের মতের ভিত্তিতে প্রার্থী বাছাই জরুরি। সংস্কারের চেয়ে আইনের প্রয়োগ গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি।

১৬ই নভেম্বর নির্বাচন কমিশন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে সংস্কার কমিশন। সেখানে কমিশনে সাবেক আমলাদের আধিক্য না রাখা, নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন, সংসদের আসনসংখ্যা বাড়ানো, ইসি’র নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা করা, ‘না’ ভোটের বিধান আবার চালু করা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনযুক্ত সইয়ের বিধান বাদ দেয়া, জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সংজ্ঞায় ‘নির্বাচন’-এর সংজ্ঞা আরও বিস্তৃত ও সুস্পষ্ট করা, স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে দলীয় প্রতীক বাদ দেয়া, নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনী অপরাধে সরকারি কর্মকর্তাদের শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা দেয়া, হলফনামার তথ্য ও নির্বাচনী ব্যয় পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করা, পোস্টাল ব্যালটে ভোটের ব্যবস্থা আরও বিস্তৃত ও সহজ করা, সরকারের মেয়াদ ৫ বছরের পরিবর্তে ৪ বছর করাসহ নানা প্রস্তাব উঠে আসে। এ ছাড়া আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির পক্ষে-বিপক্ষেও বিভিন্ন মত আসে।

২০শে নভেম্বর সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিদ্যমান নির্বাচন পদ্ধতির বদলে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির নির্বাচনের পক্ষে মত দেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) আবদুর রউফ। এ ছাড়া পুলিশ ও প্রশাসনের বদলে সাধারণ মানুষের মাধ্যমে ভোট পরিচালনা করারও প্রস্তাব দেন তিনি। এদিন নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তারাও বৈঠক করেন কমিশনের সঙ্গে। সেখানে তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ না করার বিধান চেয়েছে। এ ছাড়া ভোটের সময় করা অপকর্মের জন্য সংশ্লিষ্টদের ভোটের পরও যেন আইনের আওতায় আ

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024