প্রদীপ কুমার মজুমদার
এ থেকে বোঝা যাচ্ছে এখানে সংখ্যাগুলি হচ্ছে-এক, দশ, শত, সহস্র, অযুত, লক্ষ, প্রযুত, কোটি, অর্বদ, অজ, খর্ব, নিখর্ব, মহাসরোজ, শম্ভু, সরিতাপতি, অন্ত, মধ্য, পরাধ।
মহাবীর প্রথম অধ্যায়ের ৬৩-৬৮ শ্লোকগুলিতে বলেছেন-
একং তু প্রথম স্থানং দ্বিতীয়ং দশসংক্তিকম্।
তৃতীয় শতমিত্যাহুঃ চতুর্থং তু সহস্রকম্।
পঞ্চমং দশসাহস্রং যষ্ঠং স্যাল্পক্ষমেব চ।
সপ্তমং দশলক্ষং তু অষ্টমং কোটিরচ্যতে।
নবমং দশকোট্যস্ত দশমং শতকোটয়ঃ।
অবদং রুদ্রসংযুক্তং ব্যর্ব দং দ্বাদশং ভবেত ।
খর্বং ত্রয়োদশস্থানং মহাখবং চতুর্দশম্।
পদ্মং পঞ্চদশং চৈব মহাপদ্ম তু ষোড়শম্।
ক্ষোণী সপ্তদশং চৈব মহাক্ষোণী দশাষ্টকম্।
শঙ্খং নবদশং স্থানং মহাশঙ্খং তু বিংশকম্।
ক্ষিত্যৈকবিংশতি স্থানং মহাক্ষিত্যা দ্বিবিংশকম্।
ত্রিবিংশকমথ ক্ষোভং মহাক্ষোভং চতুর্ন য়ম্।
এ থেকে আমরা যে সমস্ত সংখ্যার সাক্ষাত পাই তা হচ্ছে-
এক, দশ, শত, সহস্র, দশ সহস্র, লক্ষ, দশ লক্ষ, কোটি, দশকোটি, শত কোটি, অর্বদ, ন্যর্বদ, খর্ব, মহাখর্ব, পদ্ম, মহাপদ্ম, ক্ষণী, মহাক্ষণী, শঙ্খ, মহাশঙ্খ, ক্ষিতি, মহাক্ষিতি, ক্ষোভ, মহাক্ষোভ।
দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য লীলাবতীর দ্বিতীয় অধ্যায়ের ১০-১১ শ্লোকে বলেছেন- “একদশশতসহস্রাযুস্তলক্ষপ্রযুতকোটয়ঃ ক্রমশঃ। অর্বুদমজং খর্বঃ নিখর্বঃ নিখর্বমহাপদ্ম- শঙ্কবস্তস্মাত। জলধিশ্চান্তং মধ্যং পরার্দ্ধমিতি দশগুণ সংজ্ঞা।” এর অর্থ সুস্পষ্ট।
(চলবে)
Leave a Reply