প্রদীপ কুমার মজুমদার
বায়ুপুরাণে এক জায়গায় বলা হয়েছে:
একং দশ শতঞ্চৈব সহস্রঞ্চৈব সংখ্যয়া
বিজ্ঞেয়মাসহস্রং তু সহস্রাণি দশাযুতম্ ॥
একং শতসহস্রং তু নিযুতং প্রোচ্যতে বুধৈঃ।
তথা শত সহস্রাণাং দশকং কোটিরুচ্যতে।
অর্বুদং দশ কোট্যস্ত অব্দং কোটিশতং বিছঃ
…
…
সমুদ্রং মধ্যমঞ্চৈব পরাধমপরং ততঃ
এবমষ্টাদশৈতানি স্থানানি গণনাবিধৌ
শতানীতি বিজানীয়াৎ সংজিতানি মহষিভিঃ।
জৈন আগমগ্রন্থে দশাঙ্ক সংখ্যার বহুল ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। বিশেষ করে অনুযোগদ্বার সূত্র, ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি, ত্রিলোকসার প্রভৃতি গ্রন্থে এ নিয়ে বেশ কিছু কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ধরা যাক তিলোয় পন্নত্তির কথা (ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি)। এখানে বলা হয়েছে “সুংণন ভগয়ণপণছপএকত্তিয়স্থংণনবনহাহণংছকেত্ত” – ১৬০০৯০৩০১২৫০০০।
অন্য একটি শ্লোকে বলা হয়েছে:
অংবরপংচেঙঊনবছপণস্থংণণব য সত্তেব
অংককমে জোয়ণয়া জংবুদীবসস্ খেত্তফলং।
অর্থাৎ এখানে সংখ্যাটি হচ্ছে-৭৯০৫৬৯৪১৫০
(চলবে)
Leave a Reply