বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৭ পূর্বাহ্ন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫১)

  • Update Time : সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০.০০ এএম

প্রদীপ কুমার মজুমদার

বায়ুপুরাণে এক জায়গায় বলা হয়েছে:

একং দশ শতঞ্চৈব সহস্রঞ্চৈব সংখ্যয়া

বিজ্ঞেয়মাসহস্রং তু সহস্রাণি দশাযুতম্ ॥

একং শতসহস্রং তু নিযুতং প্রোচ্যতে বুধৈঃ।
তথা শত সহস্রাণাং দশকং কোটিরুচ্যতে।
অর্বুদং দশ কোট্যস্ত অব্দং কোটিশতং বিছঃ


সমুদ্রং মধ্যমঞ্চৈব পরাধমপরং ততঃ

এবমষ্টাদশৈতানি স্থানানি গণনাবিধৌ

শতানীতি বিজানীয়াৎ সংজিতানি মহষিভিঃ।

জৈন আগমগ্রন্থে দশাঙ্ক সংখ্যার বহুল ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। বিশেষ করে অনুযোগদ্বার সূত্র, ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি, ত্রিলোকসার প্রভৃতি গ্রন্থে এ নিয়ে বেশ কিছু কথা বলা হয়েছে। প্রথমে ধরা যাক তিলোয় পন্নত্তির কথা (ত্রিলোক প্রজ্ঞপ্তি)। এখানে বলা হয়েছে “সুংণন ভগয়ণপণছপএকত্তিয়স্থংণনবনহাহণংছকেত্ত” – ১৬০০৯০৩০১২৫০০০।

অন্য একটি শ্লোকে বলা হয়েছে:

অংবরপংচেঙঊনবছপণস্থংণণব য সত্তেব
অংককমে জোয়ণয়া জংবুদীবসস্ খেত্তফলং।

অর্থাৎ এখানে সংখ্যাটি হচ্ছে-৭৯০৫৬৯৪১৫০

(চলবে)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৫০)

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024