প্রদীপ কুমার মজুমদার
নেমীচন্দ্র গোম্মটসারে ৩৪৫তম গাথায় যা বলেছেন তাথেকে আমরা দশাঙ্ক সংখ্যার কথাই স্পষ্টভাবে বুঝতে পারি। নেমীচন্দ্র লিখেছেন:
একঠ চ চ য ছত্তয়ং চ চ য সুঃ সত্ততিয়সত্তা
সুন্নঃ নব পণ পংচ য একং ছত্তেকগো য পণগং চ।
অর্থাৎ উদ্দিষ্ট সংখ্যাটি হচ্ছে-১৮৪, ৪৬৭, ৪৪০, ৭৩৭, ০৯৫, ৫১৬, ১১৫.
এছাড়া আরও নানা ধরণের উদাহরণ এই সমস্ত জৈন গ্রন্থে দেখতে পাওয়া যায়।এগুলির কোনটি বামাগতি, কোনটি আবার দক্ষিণাগতিতে অংকপাত করা হয়েছে। এবার দেখা যাক বাং শালীর পাণ্ডুলিপিতে এধরণের কিছু নিদর্শন পাওয়া যায় কি না। এই পাণ্ডুলিপির ৫৬ (ক) পৃষ্ঠায় দশাংক সংখ্যা প্রণালীর ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়।
এখানে বলা হয়েছে-
মূল পুলিশ সিদ্ধান্ত, কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র, ছন্দসূত্র, তন্ত্রশাস্ত্র প্রভৃতি গ্রন্থে স্থানীয়মান সহকারে দশাঙ্ক সংখ্যার উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায়।
(চলবে)
Leave a Reply