সারাক্ষণ ডেস্ক
দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকার প্রধান শিরোনাম ‘DDA razes house of man who led team that rescued 41 from Uttarakhand tunnel’.
খবরে বলা হচ্ছে, তিন মাস আগের ঘটনা। উত্তরাখণ্ডের ধসে পড়া সিল্কিয়ারা-বারকোট টানেলে ১৭ দিন ধরে আটকে থাকা ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার জন্য “ইঁদুর-গর্ত” করে খনি শ্রমিকদের উদ্ধারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন একজন। সেই মানুষটটি ওয়াকিল হাসান। বুধবার, তিনি বাড়িতে এসে দেখেন ( উত্তর-পূর্ব দিল্লির খাজুরি খাস এলাকার শ্রী রাম কলোনিতে) দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (ডিডিএ) দ্বারা একটি দখলবিরোধী অভিযানের অংশ হিসাবে তার বাড়িটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে।
“তারা (কর্তৃপক্ষ) আজ সকালে ভাঙার জন্য এসেছিল; আমার স্ত্রী এবং আমি বাড়িতে ছিলাম না, শুধু আমার সন্তানরা সেখানে ছিল। আমি ছুটে গিয়েছিলাম।
দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে নিষেধ করেছি ভাঙতে। কিন্তু তারা শোনেনি। হাসান বললেন। যে, ৪৫, রকওয়েল এন্টারপ্রাইজের মালিকও ছিলেন। যে কোম্পানিটি “ইঁদুর-গর্ত” করে খনি শ্রমিকদের উদ্ধার করেছিলেন,।
খবরে বলা হচ্ছে, একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে, ডিডিএ বলেছে, “ ২৮.০২.২০২৪ তারিখে, খাজুরী খাস গ্রামে অধিগ্রহণ করা জমি থেকে দখল অপসারণের জন্য একটি ধ্বংস অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল। জমিটি পরিকল্পিত উন্নয়ন জমির অংশ ছিল।”হাসান দাবি করেন, এলাকায় একমাত্র তার বাড়িই লক্ষ্যবস্তু। “একই লাইনে আরও বাড়ি আছে, এটা একটা কলোনি। তারা বলেছে এটি ডিডিএ জমি। এলাকায় শুধু আমার বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। রেজিস্ট্রিটি ১৯৮৭ সালের, এবং আমরা ২০১২ সাল থেকে এখানে বসবাস করছি। এটি একটি ৮০ গজের প্লট,” তিনি বলেছিলেন।
পাকিস্তানের ডন পত্রিকার আজকের শিরোনাম ছিল ‘Nawaz wary of challenges facing incoming govt’.
এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিএমএল-এন দেশের ক্ষমতা নেওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়ায়, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ বুধবার সামনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সতর্ক করে বলেছেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে ক্ষমতায় আগামী দুই বছর জোটের জন্য বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে। সংসদীয় দলের বৈঠকে পিএমএল-এনের সর্বোচ্চ নেতা এই মন্তব্য করেছিলেন, যা তিনি তার ভাই দলের সভাপতি শেহবাজ শরিফের সাথে সহ-সভাপতি ছিলেন। বৈঠকের সময়, শরীফ সরকার গঠনের জন্য পিএমএল-এন এবং পিপিপির মধ্যে চুক্তিকেও সমর্থন করেছিলেন এবং আশা করেছিলেন যে শেহবাজ শরীফ দেশকে সমস্ত ‘বিশাল’ সমস্যা থেকে মুক্তি দেবেন। “শেহবাজ প্রধানমন্ত্রীর পদের জন্য দলের মনোনীত প্রার্থী এবং সরদার আয়াজ সাদিক জাতীয় পরিষদের স্পিকার পদের জন্য আমাদের প্রার্থী,” বলেছেন নওয়াজ শরিফ। যিনি প্রধানমন্ত্রীর পদের জন্য প্রাথমিক পিএমএল-এন প্রার্থী ছিলেন।
এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পিএমএল-এন সংসদীয় দলের বৈঠকে ভাষণ দেওয়ার সময় নওয়াজ শরিফ বলেছেন, দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতি এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে কেন্দ্রে নতুন সরকারের জন্য আগামী দুই বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। তিনি বলেন, নতুন সরকারকে প্রাথমিকভাবে বিরোধীদের মোকাবিলা করতে হবে। তিনি যোগ করেন, প্রথম কাজ হওয়া উচিত মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা এবং সুশাসনের উন্নতি করা।
দুই বছর পর আগামী সরকার জনগণ ও দেশের জন্য অনেক কিছু করার যথেষ্ট সুযোগ পাবে। তিনি পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানকে তিরস্কার করেছেন। বলেছেন ইমরান খান দেশের যুবকদের বিপথগামী করছেন।
‘Consumers brace for price shocks‘ ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি।
খবরে বলা হচ্ছে, সাধারণ ভোক্তারা রমজানের আগে একাধিক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের ধাক্কা সামলাচ্ছেন, যা সাধারণত উচ্চ পরিবারের ব্যয়ের মত। একটি বড় ধাক্কা আসে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির কারণে। বিষয়টি আরও খারাপ হবে যখন মার্চ থেকে কার্যকর বিদ্যুতের দাম প্রতি ইউনিটন ৩৪ এবং ৭০ পয়সা বাড়বে। এটি এক বছরের আগের তুলনায় ৭-১০ শতাংশ বেড়ে যায়।এটি এমন এক মুহুর্ত যখন সরকার উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছে। মূল্যস্ফীতি রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের গৃহীত পদক্ষেপগুলিকে অস্বীকার করে গত জানুয়ারিতে গ্রাহক মূল্য সূচক ৪৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে ৯.৮৬ শতাংশে পৌঁছেছে। মিরপুর, পূর্ব শেওড়াপাড়া, কচুক্ষেত, মহাখালী, গুলশান, কোরাইল এবং কারওয়ান বাজার সহ গত দুই দিনে রাজধানী জুড়ে ১১ কাঁচা বাজার পরিদর্শন করে।
খবরে বলা হচ্ছে, বর্তমানে বাজারের দাম কিছুটা স্থিতিশীল । তবুও নিম্ন এবং নির্ধারিত আয় গোষ্ঠীর জন্য, ইতিমধ্যেই নাগালের বাইরে দাম, এবং নতুন বিদ্যুতের দাম কার্যকর হলে খারাপ থেকে আরো খারাপ হতে পারে। একজন গার্মেন্টস শ্রমিক জানান, তার ও তার পরিবারের প্রায় ২০,০০০ টাকার সম্মিলিত মাসিক আয়। গ্রামে রয়েছে দুই স্কুলগামী শিশু ও বৃদ্ধ বাবা মা। পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষণের জন্য এই অর্থ যথেষ্ট নয়। করাইল বস্তিতে সাড়ে তিন হাজার টাকা ভাড়া দেওয়ার পর এবং খাবার, ইউটিলিটি ও পরিবহনের জন্য খরচ করার পর তাদের বাড়ি ফেরত পাঠানোর বাকি থাকে না। পাঁচ বছর আগে, তারা কম অর্থ উপার্জন করেছিল। কিন্তু সঞ্চয়ও করতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু গত কয়েক বছরে তাদের আয় স্থিতিশীল রয়েছে এবং জানুয়ারিতে ভাড়া বেড়েছে ৭০০ টাকা। বিদ্যুতের দাম বাড়ায় আবারও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
রিজার্ভ বাড়াতে আসছে অফশোর ব্যাংকিং- এমন শিরোনাম করেছে দৈনিক কালের কণ্ঠ। এতে বলা হয়েছে, রিজার্ভ বাড়ানো, আর্থিক কাঠামো শক্তিশালী ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আসছে অফশোর ব্যাংকিং। এ জন্য ‘অফশোর ব্যাংকিং আইন, ২০২৪’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, এই আইনের মাধ্যমে অনিবাসী ব্যক্তি বা বাইরের কোনও প্রতিষ্ঠান, যারা এখানে ইনভেস্ট করবে তারা অফশোর অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে।অফশোর ব্যাংকিং করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে হবে। যারা এ লাইসেন্স পেয়েছে তাদের নতুন করে আর লাইসেন্স নিতে হবে না। মার্কিন ডলার, পাউন্ড, ইউরো, জাপানি ইয়েন ও চায়নিজ ইয়ান—এই পাঁচ মুদ্রায় ব্যাংকিং কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে।সেভিংস অ্যাকাউন্ট যেভাবে পরিচালনা করে, সেভাবেই এই অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করা যাবে। ওই অ্যাকাউন্টে শুধু বৈদেশিক মুদ্রা জমা দেওয়া যাবে।এ সংক্রান্ত কোনও আইন না থাকলেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দেশে একভাবে অফশোর ব্যাংকিং চালু আছে ১৯৮৫ সাল থেকেই। পরে ২০১৯ সালে অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বণিক বার্তার আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম, বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ে ৩.৭% আর ক্যাপাসিটি চার্জ বৃদ্ধি পায় ৫৬ শতাংশ ।বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বরাত দিয়ে এতে বলা হয়েছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় বেড়েছে প্রায় ৩ দশমিক ৭ শতাংশ।আর এ সময় ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ব্যয় বেড়েছে ৫৬ শতাংশ। দেশে গত অর্থবছরে (২০২২-২৩) বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ৮৭ হাজার ২৪ মিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টা।সরকারি, বেসরকারি ও ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো থেকে এ পরিমাণ বিদ্যুৎ কিনতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ব্যয় হয়েছে প্রায় ৯৫ হাজার ৩২ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ পরিশোধ করতে হয়েছে ২৬ হাজার কোটি টাকার বেশি।এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে বিদ্যুৎ ক্রয়ে বিপিডিবির ব্যয় হয়েছিল ৭১ হাজার ৪৯৩ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ওই অর্থবছরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ ছিল ১৬ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।অর্থাৎ এক অর্থবছরের ব্যবধানে সংস্থাটির ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ব্যয় বেড়েছে ৫৬ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে বেসরকারি ও ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পেছনে সবচেয়ে বেশি অর্থ গুনতে হয়েছে বিপিডিবিকে।চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতায় যুক্ত হতে যাচ্ছে আরো অন্তত প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মেগাওয়াট। এতে চলতি অর্থবছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বেড়ে ৩০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে।
বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে নিউ এইজ পত্রিকার শিরোনাম, ‘PM hints about daily 2-3hr power cut in Ramadan.’ অর্থাৎ রমজানে প্রতিদিন ২-৩ ঘণ্টা বিদ্যুৎ না থাকার ইঙ্গিত দিলেন প্রধানমন্ত্রী।
এই খবরটিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সংসদে তারাবীহ এবং সেহরির সময়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকবে বলে নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেছেন, “যদি দরকার হয় তাহলে দুই-তিন ঘণ্টার লোডশেডিং দিনের এমন এক সময়ে দেয়া যেতে পারে যখন বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকবে এবং সেটা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। তাহলে বিদ্যুতের কোন ঘাটতি হবে না। কোন সংকট হবে না, বিশেষ করে তারাবীহ এবং সেহরির সময়।”প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে সরকার অনেক অর্থ ব্যয় করে এবং পরে ভর্তুকি দিয়ে এই বিদ্যুৎ বিতরণ করে।“এখন সবকিছুর দাম বেড়েছে। তেল, এলএনজি, যানবাহনের খরচ বেড়ে গেছে। এরপরও আমরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের চেষ্টা করে যাচ্ছি।”তিনি বলেন, দেশে তেল এবং এলএনজির সংকট থাকার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাধাগ্রস্ত বা কমে যেতে পারে। কারণ বিদ্যুৎ উৎপাদন একটি কারিগরি বিষয়।
মানবজমিন পত্রিকার খবর, বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর। এ খবরে বলা হয়েছে, বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন জানিয়েছেন যে, প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে নির্দেশনা আছে, রমজান মাসে সরকারিভাবে বড় ধরনের ইফতার পার্টি করা যাবে না।
বেসরকারিভাবেও ইফতার পার্টি করতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কারও যদি এ ধরনের অনুষ্ঠান করার ইচ্ছা থাকে তাহলে যেন সেই টাকায় খাবার কিনে গরিব মানুষদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।”দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংবাদ পত্রিকার শিরোনাম, রমজানে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে, আশা প্রধানমন্ত্রীর। এতে বলা হয়েছে, সংসদে বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক প্রশ্নোত্তর পর্বে বলেছেন, আসন্ন রমজান মাসে পণ্যের দামসহ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে আশা করছেন তিনি।তিনি বলেন, ‘সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সব কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে আমরা ভোগ্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অনেকাংশে সংযত করতে পেরেছি। বিশ্ববাজারে কয়েকটি পণ্য যেমন- জ্বালানি তেল, ভোজ্যতেল, গম, সারসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, ভোগ্যপণ্য ও শিল্পের কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের দেশে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপ অনুভূত হচ্ছে। মূল্যস্ফীতি কমাতে বিভিন্ন শুল্ক ছাড় দেয়া হচ্ছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম, ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩৮ দরপত্র বাতিল। এতে বলা হয়েছে, অভিজ্ঞতা সনদ জালিয়াতির কারণে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগে ১৩৮টি দরপত্র বাতিল করা হয়েছে।এসব দরপত্রের আওতায় প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার কাজ ছিল। যার বেশিরভাগ সড়ক সংস্কার। অক্টোবরে পর্যায়ক্রমে এসব দরপত্র বাতিল করা হয়। এখন বিধি মোতাবেক জড়িত ঠিকাদারদের কালো তালিকাভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।এই খবরে অভিযোগ করা হয়েছে যে, এমন ঘটনায় প্রভাবশালী ঠিকাদারদের টিকিটি স্পর্শ করতে পারছে না সওজ। এছাড়া জাল-জালিয়াতির কারণে দরপত্র বাতিল করায় নিয়মানুযায়ী নতুন করে দরপত্র আহ্বান করতে হবে। এর ফলে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলোর কাজ শুরু হতে যেমন দেরি হবে, তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে দর বাড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
অবৈধ হাসপাতাল বন্ধের বিষয়ে সমকাল পত্রিকার শিরোনাম, অনিয়মের দায়ে সিলগালা, তদবিরে খোলে তালা। এতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মানহীন ও অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক বন্ধে সারাদেশে আবারও চালাচ্ছে।
মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান আরো ১৫দিন চলবে। এর আওতায়, সেবার নামে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান করা হচ্ছে সিলগালা। আদায় করা হচ্ছে জরিমানাও।এতে অভিযোগ করা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযানে অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করা হলেও কিছুদিন পরই মন্ত্রণালয় ও রাজনৈতিক নেতাদের তদবিরে চালু হয়ে যায়। রাজধানী থেকে শুরু করে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত গড়ে ওঠা প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগের অবকাঠামো মানসম্মত নয়।হাইকোর্টের নির্দেশ পেয়ে অবৈধভাবে চলা এক হাজার ২৭টি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালিকা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে তালিকা স্থানীয় প্রশাসনে পাঠানো হয়। রাজধানীর ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর প্রমাণ মেলায় এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
Leave a Reply