ম্যাকসিম গোর্কী সতের তিনি আমাকে তাঁর একটি ডাইরি পড়তে দিয়েছিলেন। আমি তাতে অদ্ভুত ধরণের একটি চোস্ত কথার সন্ধান পেলামঃ “বিধাতা আমার বাসনা।” আজ ডাইরিটা তাঁকে ফেরৎ দিয়ে প্রশ্ন করলাম, এর
সেকালের যাত্রাগান ছোটবেলায় আমি আর আমার চাচাতো ভাই নেহাজদ্দীন দুইজনে মিলিয়া ফরিদপুরের চৌধুরীবাড়িতে যাত্রাগান শুনিতে যাইতাম। গান হইবার তিন-চারদিন আগে হইতেই আমাদের মধ্যে নানারকম জল্পনা-কল্পনা হইত। গানের দিন সন্ধ্যা হইতেই
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ যে ভাবা সেই কাজ। এক দৌড়ে জামাকাপড়ের ঘরে গিয়ে কোটটা গায়ে চড়িয়ে ফের একছুটে একেবারে রাস্তায়। বেরোবার সময় সজোরে দড়াম করে দরজাটা দিলুম বন্ধ করে। ওইদিন
ম্যাকসিম গোর্কী চৌদ্দ খৃস্টের ধর্মপুত্র সম্পর্কে একটি কাহিনী তাঁর কাছে কে পাঠিয়েছিল। সেটিকে তিনি উচ্চকণ্ঠে পড়ে সুলার এবং শেখভকে শোনাছিলেন- তিনি এমন সুন্দরভাবে পড়তে পারতেন যে দেখলে আশ্চর্য হ’তে হয়।
চৈত্র-পুজা চারিদিকের জমাট-অন্ধকারের উপর তাহাদের ধূপতির আগুন নানারকমের নকশা আঁকিয়া নিবিয়া যাইতেছিল। শ্মশানঘাটের এই ভীতিবহুল সমাবেশে তাহাদের ধূপতিনাচ মনে এক অভূতপূর্ব ভাবের সমাবেশ করিতেছিল। এই ধূপতিনাচের লোক এখন আর দেখা
আর্কাদি গাইদার সপ্তম পরিচ্ছেদ ক্লাসের মনিটর প্রার্থনা-বাক্য আউড়ে গেল। ছেলেরা দমান্দম ডেস্কের ঢাকা বন্ধ করে একের পর এক ছুটে বেরিয়ে গেল। ক্লাসরুম গেল ফাঁকা হয়ে। একা বসে রইলুম আমি। অসহ্য
চৈত্র-পুজা বলরে হরগৌরী নাম বি-ভো-র। এই গুরুগম্ভীর পরিবেশের মধ্যে হাজরা পূজা শেষ হইল। এবার হইবে শ্মশান-পূজা। ওদিক হইতে লক্ষ্মীপুরের দল আসিয়া পড়িল বলিয়া। তাহাদের ঢাকের বাদ্য শোনা যাইতেছে। সদ্যনির্বাপিত চিতার
মাক্সিম গোর্কি পিস্তল বার করে সে আমাদের দিকে তাক করলে। আমরা বললাম, “আমরা আপনাকে ভয় দেখাতে আসিনি গ্রাসা, রাগারাগি করবেন না, আমরা শুধু আপনাকে একটু উপদেশ দিতে চেয়েছি।”” ‘এ্যাই, এইটে
অসুরজয়ী স্বদেশ রায় অসুরজয়ীর বিসর্জন তো বিদায় নয়; ফিরে আসা তার লগ্ন মাফিক – রণ বেশে। জানিয়ে দিতে সভ্যতাকে কাধে নিয়ে বয়ে চলে যুদ্ধ সেই তো মন্ডলেরই জম্ম থেকে। বীজের
ম্যাকসিম গোর্কী বার রোগ তাঁকে আরো নীরস ক’রে তুলেছে। রোগের আগুনে তাঁর মধ্যে আরো কী একটা জিনিষ যেন ছাই হয়ে গেছে। অন্তরের দিক থেকে তিনি আরো লঘু হ’য়ে উঠেছেন। আরো