সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন

ফেনীতে বন্যায় ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দি ও বিদ্যুৎহীন

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪, ৯.৩৮ এএম

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথম আলোর একটি শিরোনাম “অভিভাবকহীন বিশ্ববিদ্যালয়, সংকটের কারণ দলীয়করণ”

ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উপাচার্য (ভিসি), সহ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষসহ শীর্ষ পর্যায়ে শিক্ষক-কর্মকর্তারা পদত্যাগ করছেন। তাঁরা সবাই বিগত সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া।

এই পরিস্থিতিতে ‘অভিভাবকহীন’ হয়ে পড়া এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে না। নতুন নিয়োগও দেওয়া শুরু হয়নি।

শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারের সংকটের বড় কারণ দলীয়করণ। বিগত সরকারগুলোর আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ শীর্ষস্থানীয় পদে দলীয় আনুগত্য রয়েছে, এমন শিক্ষক-কর্মকর্তা নিয়োগ হয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সব সময় দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে এসেছে। ক্ষমতাসীন দলগুলোর ছাত্র সংগঠনও এই সুযোগে ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলে প্রভাব বিস্তার করে। এমন পরিস্থিতির ভুক্তভোগী হন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসব অভিজ্ঞতা বিবেচনায় রেখে গ্রহণযোগ্য শিক্ষক-কর্মকর্তাদের নিয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষা–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বর্তমানে দেশে ৫৫টি স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চালু আছে। এর মধ্যে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় ৪টি। বাকি ৫১টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা সরকার বিদায়ের পর গত মঙ্গলবার পর্যন্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাবে ২৫ জন উপাচার্য, ১২ জন সহ-উপাচার্য এবং ৭ জন কোষাধ্যক্ষ পদত্যাগ করেছেন। গতকাল বুধবার আরও দুটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করেছেন। সব মিলিয়ে ২৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদত্যাগের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে (অধিভুক্ত কলেজসহ) ৪৪ লাখের মতো শিক্ষার্থী রয়েছে।

 

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “ফেনীতে বন্যায় ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দি ও বিদ্যুৎহীন”

ফেনীর মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ভাঙন স্থান দিয়ে প্রবল বেগে পানি ঢুকে ডুবছে জনপদ। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ায় জেলার সাড়ে তিন লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি ও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছেন। সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় বন্যাদুর্গত মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

জানা গেছে, বন্যার পানিতে লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় গত সোমবার (১৯ আগস্ট) রাত থেকেই জেলার পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া উপজেলার প্রায় বেশিরভাগ এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় মঙ্গলবার থেকে এ তিন উপজেলাসহ সোনাগাজী ও দাগনভূঞা উপজেলার কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ পুরোপুরি সংযোগ বন্ধ করা দেওয়া হয়। একইসঙ্গে ভারী বৃষ্টিতে ফেনী শহরে জলাবদ্ধতার কারণে দুপুর থেকে রাত অবধি বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

 

 

বণিক বার্তার একটি শিরোনাম “অপরাধ ব্যক্তি ও পর্ষদের, শাস্তি আমানতকারী ও প্রতিষ্ঠানের”

ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নীতিনির্ধারণী সংস্থার পৃষ্ঠপোষকতায় গত দশকে অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড। এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে ব্যাংকটির প্রয়াত চেয়ারম্যান জয়নুল হক সিকদার ও তার সন্তানদের নেতৃত্বাধীন পর্ষদ। সহযোগীর ভূমিকায় ছিলেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। ঋণের নামে ব্যাংকটি থেকে বের করে নেয়া হয়েছে অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা। যদিও এ সময়ে ব্যাংকটির পর্ষদে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়োগ দেয়া পর্যবেক্ষক ছিলেন। ব্যাংকটির পর্ষদের সব সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদনও পেয়েছিল। কিন্তু কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান জয়নুল হক সিকদার। এরপর ব্যাংকটির অনিয়ম বন্ধে উদ্যোগী হয় বাংলাদেশ ব্যাংক। একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় ব্যাংকটির ওপর। বন্ধ করে দেয়া হয় ঋণ বিতরণ কার্যক্রম। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন ন্যাশনাল ব্যাংকের ভালো গ্রাহকরা। আর্থিক দুর্দশার কারণে ব্যাংকটির মাধ্যমে অনেক গ্রাহকই ঋণপত্র (এলসি) খুলতে ব্যর্থ হন। এখন আমানতকারীদের অর্থ পরিশোধেও হিমশিম খাচ্ছে প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংকটি।

২০১৬ সাল-পরবর্তী সাত বছর ধরে অনিয়মে ক্ষতির মুখে পড়া ব্যাংকগুলোর একটি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি। নামে-বেনামে দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংক থেকে বের করে নেয়া হয় অন্তত ৮০ হাজার কোটি টাকার ঋণ। এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ। আর সহযোগীর ভূমিকায় ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কিছু কর্মকর্তা।

 

 

মানবজমিনের একটি শিরোনাম “হঠাৎ বন্যায় বিপর্যস্ত ৮ জেল”

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে দেশের ৮ জেলা। বিশেষ করে ফেনীতে বন্যায় নেমে এসেছে মানবিক বিপর্যয়। পানিবন্দি লাখ লাখ মানুষ। তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও অভ্যন্তরীণ সব সড়ক। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে তিন উপজেলার বাসিন্দারা। বিশাল জলরাশিতে শেষ হয়ে গেছে কৃষকের স্বপ্ন। নষ্ট হয়েছে ফসলি ভূমি, মাছের ঘের, পোল্ট্রি খামার। নিহত অন্তত দুই। প্রাণে বাঁচতে হাজার হাজার মানুষের আকুতি। এমন পরিস্থিতিতে উদ্ধার অভিযানে নেমেছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, ফায়ার সার্ভিসসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।

রেকর্ড করা হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টায় ২৮২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী কয়েকদিন জেলা জুড়ে বৃষ্টি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

 

নোয়াখালীতে ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি: নোয়াখালীতে ফেনীর মুহুরী নদীর পানি ঢুকছে। এতে নোয়াখালীর ৯টি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন করে জেলার অনেক এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হচ্ছে। এদিকে নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলা আবহাওয়া অফিস ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে। এরমধ্যে ৯টি উপজেলার ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। গ্রামীণ সব সড়ক, ফসলি মাঠ এখনো পানিতে তলিয়ে আছে। ভেসে গেছে পুকুর ও খামারের মাছ। কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে পুরো নোয়াখালী। ৯টি উপজেলার সবক’টিতেই বসতঘর, গ্রামীণ সড়ক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। এতে লোকজনের মধ্যে বন্যার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। খাল উদ্ধার ও পানি নিষ্কাশনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চান স্থানীয়রা। জানা গেছে, টানা এক সপ্তাহের ভারী বর্ষণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে পুরো নোয়াখালী জেলা জুড়ে। জেলার সদর, সেনবাগ, সোনাইমুড়ী, চাটখিল, বেগমগঞ্জ, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর উপজেলার বেশির ভাগ নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে সীমাহীন ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন এসব উপজেলার বাসিন্দারা।
জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান বলেন, সকলের সহযোগিতায় বিভিন্ন অবৈধ বাঁধ কেটে পানি স্বাভাবিক করার কাজ শুরু হয়েছে। বৃষ্টিপাত কমে গেলে পানি কমে যাবে। এ ছাড়া বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে আশ্রয় দেয়ার জন্য উপজেলা পর্যায়ের সকল মাধ্যমিক, প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বলা হয়েছে। যেখানে যে সহযোগিতা প্রয়োজন আমরা তা করছি।

রামগতি-কমলনগরে তিন লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি: গত ১০ দিনের টানা বৃষ্টি ও মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগর উপকূলের ৪০ গ্রাম ডুবে প্রায় ৩ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। বাড়ির উঠান মাড়িয়ে বসতঘরে পানি ঢুকে পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে উপকূলবাসীর দুঃখ-কষ্টের অন্ত নেই। এদিকে, চরাঞ্চলসহ সকল এলাকা প্লাবিত হয়েছে। নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৬ ফুটের বেশি পানি বেড়েছে। ফসলের মাঠ তলিয়ে যাওয়ায় ধানের চারা পচে নষ্ট হয়ে গেছে। আমন ধানের আবাদ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। রামগতি উপজেলা চর আলেকজান্ডার, চর গাজী, পোড়াগাছা, চর রমিজ, বড় খেরী, চর আবদুল্লাহ ও চর বাদাম ইউনিয়নসহ উপজেলার প্রায় সব গ্রাম পানির নিচে তলিয়ে গেছে। কমলনগর উপজেলার চর ফলকন, চর জাঙ্গালিয়া, চর কালকিনি, চর মার্টিন, চর লরেন্স, সাহেবের হাট, তোরাবগঞ্জ, চর কাদিরা ও পাটারিরহাট ইউনিয়ন এখন পানির নিচে।

কুমিল্লায় ভারী বর্ষণে জলাবদ্ধতা, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত: কুমিল্লার গোমতী নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বাড়ার ফলে জেলার আদর্শ সদর, বুড়িচং ও দেবিদ্বার এলাকার কিছু অঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। নদী তীরবর্তী এলাকায় ঘরবাড়িতে পানি উঠতে শুরু করেছে। ফলে লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে কুমিল্লায়। আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ এবং সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর ফলে টানা বৃষ্টি হচ্ছে।
আখাউড়ায় তলিয়ে গেছে স্থলবন্দর-সেতু, নিহত ১: ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম এবং যাত্রী পারাপার বন্ধ হয়ে গেছে। বন্ধ করা হয়েছে ইমিগ্রেশনের সাময়িক কার্যক্রম। তাছাড়া একটি বেইলি সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বন্ধ রয়েছে আখাউড়া-আগরতলা সড়কে যান চলাচলও। পানিতে ডুুবে মৃত্যু হয়েছে এক অন্তঃস্বত্ত্বা নারীর।

খাগড়াছড়িতেও পানিবন্দি হাজার হাজার মানুষ: পাঁচ দিনের টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে বিপর্যস্ত খাগড়াছড়ির বিভিন্ন এলাকা। জেলা সদরের শব্দমিয়া পাড়া, মুসলিম পাড়া, শান্তিনগর, ফুট ভিল, মেহেদীবাগসহ নিচু এলাকার কয়েকশ’ ঘরবাড়ি বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এ ছাড়াও জেলার দীঘিনালা উপজেলার কবাখালি, মেরুং ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা পাহাড়ি ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার লোক।

কমলগঞ্জে ধলাই নদীর ভাঙনে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি: কমলগঞ্জে ধলাই নদীর পানি বেড়ে প্রতিরক্ষা বাঁধের ১৩ স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে পুরো উপজেলা জুড়েই বানের জলে থই থই করছে। পানিতে তলিয়ে গেছে অসংখ্য বসতঘর, গ্রামীণ সড়ক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে কমপক্ষে ১ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। গতকাল সকাল ৯টায় ধলাই নদীর পানি বিপদসীমার ৪৬ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও দুপুরের পর থেকে নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।

হবিগঞ্জের খোয়াই নদীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হচ্ছে ঘরবাড়ি: ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বেড়ে চলেছে হবিগঞ্জের খোয়াই নদীর পানি। নদীটির সবগুলো পয়েন্টেই বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। পানি অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়ে শহরতলীর জালালাবাদ এলাকার বাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে প্রবল বেগে পানি প্রবেশ করছে। এতে করে রিচি ও লোকড়া ইউনিয়নের হাওরে রোপা আমন ও মৎস্য খামারিদের ক্ষতি হয়েছে। নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। বিভিন্ন বাঁধের দুর্বল স্থানে পানি প্রবেশ করে শহরে পানি ঢুকেছে।  খোয়াই নদীর ভয়াল এ অবস্থার কারণে আতঙ্কে রয়েছেন শহরের বাসিন্দারা।

সাজেকে সড়ক ডুবে আটকা ২৫০ পর্যটক: রাঙ্গামাটিতে কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সাজেক-বাঘাইহাট সড়কের মাচালং ও বাঘাইহাট ডুবে গেছে। এতে করে সাজেকে ঘুরতে যাওয়া অন্তত ২৫০ পর্যটক আটকা পড়েছে।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024