শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন

ভারতে লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থ ধাপে ৯৬ আসনে ভোট আজ

  • Update Time : সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪, ৯.৩৯ এএম

সারাক্ষণ ডেস্ক

প্রথমআলোর একটি শিরোনাম “ভারতে লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থ ধাপে ৯৬ আসনে ভোট আজ”

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের ভোট গ্রহণ হবে আজ সোমবার। মোট ১০টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৯৬ আসনে ভোট গ্রহণ হবে এদিন। সকাল সাতটায় শুরু হয়ে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলার কথা, তবে সাধারণত ভোট গ্রহণ শেষ হতে হতে অনেকটাই রাত হয়ে যায়। এবারও সে রকম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মোট ১৭ কোটি ৭০ লাখ ভোটারের মধ্যে এই পর্যায়ে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৮ কোটি ৯৭ লাখ এবং নারী ভোটার ৮ কোটি ৭৩ লাখ। মোট ৭ পর্যায়ের ভোট গ্রহণ শেষ হবে ১ জুন; গণনা ও ফল প্রকাশ করা হবে ৪ জুন।

আজ ভোট গ্রহণ হবে অন্ধ্র প্রদেশের ২৫টি, বিহারের ৫টি, জম্মু-কাশ্মীরের ১টি, ঝাড়খন্ড ও ওডিশার প্রতিটিতে ৪টি করে, মধ্যপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের ৮টি করে আসনে। এ ছাড়া তেলেঙ্গানার ১৭, মহারাষ্ট্রের ১১ এবং উত্তর প্রদেশের ১৩ আসনে ভোট গ্রহণ হবে।

এই পর্যায়ে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের ১৭৫ আসন এবং পূর্ব ভারতের ওডিশা রাজ্যের ২৮ বিধানসভা আসনেও ভোট গ্রহণ হবে।

পশ্চিমবঙ্গে একাধিক তারকা প্রার্থী

পশ্চিমবঙ্গে যেসব আসনে ভোট হচ্ছে, তার মধ্যে রয়েছে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর, যেখানে দাঁড়িয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের তারকা প্রার্থী মহুয়া মৈত্র। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী কৃষ্ণনগরের রাজপরিবারের সদস্য অমৃতা রায়। সিপিআইএম দলের তরফে দাঁড়িয়েছেন এলাকার পুরোনো প্রভাবশালী নেতা এস এম সাদি। এ আসনে মহুয়া না জিতলে সেটা তৃণমূলের জন্য রীতিমতো অবিশ্বাস্য খবর হবে। তবে অমৃতা ও সাদি—দুজনই যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন বলে দলীয় সূত্রে জানানো হয়েছে।

এ ছাড়া পশ্চিমবঙ্গে ভোট হচ্ছে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর, নদীয়ারই রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান–দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর এবং বীরভূমে।

এর মধ্যে যে আসনগুলোতে তারকা প্রার্থী রয়েছেন, সেগুলো হলো বহরমপুরে কংগ্রেসের শীর্ষস্থানীয় নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী। যিনি এর আগে পাঁচবার ওই আসন থেকে লোকসভায় গেছেন। তবে উল্টো দিকে তৃণমূলের যে প্রার্থী, তিনি তারকা হলেও বাইরের লোক। ফলে তাঁর জেতা নিয়েও রয়েছে সংশয়। এই প্রার্থী হলেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অলরাউন্ডার ইউসুফ পাঠান।

বর্ধমান-দুর্গাপুর আসন থেকে বিজেপির তারকা প্রার্থী সাবেক রাজ্য সভাপতি এবং বর্তমান এমপি দিলীপ ঘোষ। তাঁর বিরুদ্ধে একজন ক্রিকেটারকে দাঁড় করিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস, যিনি ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের সদস্য ছিলেন। তিনি কীর্তি আজাদ। তিনি নামী ক্রিকেটার হলেও যে ওই আসনে দিলীপ ঘোষকে হারাতে পারবেন, এমনটা স্থানীয় তৃণমূল নেতারা মনে করছেন না।

 

 

ইত্তেফাক এর একটি শিরোনাম “দূষণে শীর্ষে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর”

বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ২২২ স্কোর নিয়ে ১ নম্বরে অবস্থান করছে ঢাকা। সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ঢাকার এ অবস্থান দেখা গেছে। এই স্কোর বাতাসের মানকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে নির্দেশ করে।

এদিকে, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ১৯৫ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থান করছে ভারতের দিল্লি। এছাড়া ১৬১ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা।

১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’, ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয় এবং ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

 

 

The Daily Star বাংলার একটি শিরোনাম “গাজায় নিহত ৩৫ হাজার ছাড়াল”

গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে রোববার পর্যন্ত ১৫ হাজার শিশুসহ অন্তত ৩৫ হাজার ৩৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

মিশর সীমান্তে দক্ষিণ গাজার রাফা শহর, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং দেইর এল-বালাহতে হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। মধ্য গাজার অন্যান্য অংশেও বোমাবর্ষণ চলছে।

রোববার অন্তত ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ আল-আকসা হাসপাতালে নেওয়া হয় বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।

স্থল হামলার আগে রাফা থেকে অন্তত ৩ লাখ মানুষ পালিয়ে গেছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে।

রাফায় মানবিক পরিস্থিতি নিয়ে ক্রমবর্ধমান শঙ্কা দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে জাতিসংঘ বলছে, রোববারে খাদ্য সহায়তা ফুরিয়ে যেতে পারে।

কুয়েতে আন্তর্জাতিক দাতাগোষ্ঠীর সঙ্গে এক ভিডিওবার্তায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস গাজায় ‘হামাসের হাতে জিম্মি সব বন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির পাশাপাশি অবিলম্বে মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির’ আহ্বান জানান।

গত সাত মাসে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি ও বোমা হামলা থেকে বাঁচতে রাফায় আশ্রয় নেয় নারী শিশুসহ অন্তত ১৪ লাখ ফিলিস্তিনি।

 

 

মানবজমিন এর একটি শিরোনাম “ডলারের দাম বৃদ্ধি বিদেশি ঋণ পরিশোধে চাপে সরকার”

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পেতে বিভিন্ন শর্ত মানতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করতে হচ্ছে। এসব শর্ত অর্থনীতিতে চ্যালেঞ্জ আরও বাড়িয়ে তুলছে। সর্বশেষ একদিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে ৬.৩৬ শতাংশ। ডলারের এই দর বৃদ্ধিতে চাপ তৈরি  হবে বিদেশি ঋণ পরিশোধে। পাশাপাশি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমে আসায় আরেক চাপ তৈরি হয়েছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যয়ে বড় অংশের জোগান আসে বিদেশি ঋণ সহায়তায়। এ ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধে সরকারের ব্যয় এখন ক্রমেই বাড়ছে। ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে সুদহার বেড়ে যাবে। বাড়বে সংকট।

সরকারি-বেসরকারি বিদেশি ঋণ আরও ব্যয়বহুল হবে। পুঁজিবাজার থেকে বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাহার বেড়ে যাবে।

বিদেশি ঋণের সুদ এবং আসল পরিশোধ বাবদ চলতি অর্থবছরের গত ৯ মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৬৭ শতাংশ বেশি টাকা ব্যয় করতে হয়েছে, ডলারের হিসাবে যা ৪৮ শতাংশ বেশি। ডলারের দাম নতুন করে আরেক দফা বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি ঋণ পরিশোধে বড় ধরনের চাপ তৈরি হলো। শুধু মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণেই সমপরিমাণ সুদাসল পরিশোধে বেশি টাকা দরকার হবে।

বিদেশি ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধে সরকারের ব্যয় ক্রমেই বাড়ছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশ ও দাতা সংস্থা চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) বাংলাদেশের অনুকূলে ঋণের অর্থ ছাড় করেছে ৫৬৩ কোটি ডলার। এ সময় সরকারকে বিদেশি ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধ করতে হয়েছে ২৫৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার। সে হিসেবে অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশের অনুকূলে ঋণ হিসেবে ছাড়কৃত অর্থের অর্ধেকের কাছাকাছি (প্রায় ৪৬ শতাংশ) ব্যয় হয়েছে ঋণের কিস্তি (সুদ ও আসল) পরিশোধে। এর আগে ২০২২-২৩ অর্থবছরে একই সময়ে (জুলাই-মার্চ) দেশে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয় ৫৩৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর ওই সময়ে ঋণ পরিশোধে (আসল ও সুদ) ব্যয় হয় ১৭৩ কোটি ৩ লাখ ডলার, যা ছাড়কৃত অর্থের ৩২.২৬ শতাংশ। গত ৯ মাসে শুধু সুদ পরিশোধের পরিমাণ ১০৫ কোটি ৪৯ লাখ ডলার, গত অর্থবছরের একই সময়ে, যা ছিল ৪৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলার। গত ৯ মাসে আসল পরিশোধ হয় ১৫২ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময় ছিল প্রায় ১২৪ কোটি ডলার।

ইআরডি’র তথ্য বলছে, গত ৯ মাসে বিদেশি ঋণের সুদাসল বাবদ ২৮ হাজার ২৮১ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে; গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ১৬ হাজার ৯৬৫ কোটি টাকা। টাকার হিসাবে ৬৬.৭ শতাংশ টাকা বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে টাকার মান কমেছে ২৫ শতাংশ। নতুন করে টাকার মান কমায় শুধু এ কারণেই পরিশোধের চাপ বাড়বে।
সূত্র জানায়, বাড়তি ব্যয় জোগানে ডলার সরবরাহ বাড়ানোর চেষ্টা করছে সরকার। এজন্য উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাওয়ার তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। একই উদ্দেশ্যে প্রকল্প ঋণ বাড়ানোর চেষ্টাও চলছে। এরমধ্যে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০ কোটি ডলার আগামী জুনের মধ্যে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর বাইরে বাজেট সহায়তা হিসেবে বহুপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি) এবং দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী ফ্রান্স সাহায্য সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।

এদিকে চলতি মাসের শেষদিকে বা আগামী মাসের প্রথমদিকে আইএমএফের কাছ থেকে ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাবদ ১১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার পাওয়া যাবে (তখন রিজার্ভ আবার কিছুটা বাড়বে)। এর কারণ হলো, আর্থিক, মুদ্রা, রাজস্ব, জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে যেসব শর্ত দিয়েছিল তারা, এর বেশির ভাগই সরকার এরইমধ্যে পালন করেছে। তবে আইএমএফ সন্তুষ্ট হলেও যেসব শর্ত তারা বাংলাদেশকে মানতে বাধ্য করেছে তাতে চাপে পড়ছে দেশের অর্থনীতি।

সিপিডি’র বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, চলতি বছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। ২০২৬ সালে ঝুঁকির মাত্রা আরও বাড়বে। বিদেশি ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ কখনো খেলাপি হয়নি, সেই বিশ্বাসে এখন ফাটল ধরেছে।
সিপিডি’র আরেক ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেশে বড় কয়েকটি প্রকল্পের ঋণের ম্যাচুরিটি পিরিয়ড শুরু হচ্ছে। এগুলোর সুদ-আসল পরিশোধ শুরু হয়েছে। এটি ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আগামীতে আরও বাড়বে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, সরকারের এখন নগদ ডলার দরকার। সে হিসেবে বাজেট সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।

ডলারের দাম বাড়ায় নতুন করে বিপাকে পড়েছেন সরকার ও বিদেশি ঋণ নেয়া স্থানীয় ব্যবসায়ীরা; বিশেষ করে যাদের ডলারে আয় নেই, তাদের লোকসানের পাল্লা আরও ভারী হতে পারে। এসব কোম্পানিকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে আরও অন্তত সাড়ে ৬ শতাংশ হারে লোকসান গুনতে হবে। এরমধ্যে সরকারি অনেক কোম্পানিও রয়েছে।

ইআরডি’র তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি এসেছে বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) এবং জাপানের কাছ থেকে। এরমধ্যে বিশ্বব্যাংক ঋণ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ২৬২ কোটি ডলারের। ছাড় করেছে ১৪০ কোটি ২৭ লাখ ডলার। এডিবি ঋণ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ১৪১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের। ছাড় করেছে ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ ডলার। জাপানের প্রতিশ্রুত ও ছাড়কৃত অর্থের পরিমাণ যথাক্রমে ২০৩ কোটি ৫৯ লাখ ও ১৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার। চীনের কাছ থেকে এ সময় কোনো ঋণ প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024