অন্যভাবে বললে, তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি চায়। কিন্তু তারা এটিকে তাদের কূটনৈতিক সাফল্যের একটি বড় অর্জন হিসেবে দেখতে চায়।

“এটি একটি বড় কার্ড, যা পশ্চিমা দেশগুলোকে খেলতে হবে,” একজন পশ্চিমা কর্মকর্তা বলেন। “আমরা এটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে চাই না।”

তবে সমস্যা হল, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া কেবলই একটি প্রতীকী বিষয়। এর কূটনৈতিক গুরুত্ব আছে, কিন্তু কিছু প্রশ্নের উত্তর না পেলে শুধুমাত্র স্বীকৃতি দিয়ে বাস্তব পরিস্থিতিতে বদল আসবে না।

যেমন- ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সীমানা কী হওয়া উচিত? রাজধানী কোথায় হবে? এটি বাস্তবায়ন করার জন্য উভয় পক্ষের সর্বপ্রথম কোন কাজ করা উচিৎ?

এগুলো সব কঠিন প্রশ্ন, কয়েক দশক ধরেও যার সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া যায়নি।

বর্তমানে, ইউরোপের আরও কিছু দেশ বিশ্বাস করে যে একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র হওয়া উচিৎ।

সমর্থকরা এই বিষয়টিতে উল্লাস করবে, বিরোধীরা এর নিন্দা করবে।

বাস্তবে ফিলিস্তিনিদের ভয়াবহ বাস্তবতা পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

বিবিসি