ফয়সাল আহমদে
দেশে দিন দিন বাড়ছে বেকারত্ব।তাই বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীরা চাকরির পিছনে না ঘুরে পড়াশুনার জন্য বা চাকরির জন্য যাচ্ছে উন্নত দেশে। এসব উন্নত দেশের মধ্যে জাপান অন্যতম। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর জাপানে অনেক মানুষ যাচ্ছে। চাকরি করার জন্য বা পড়াশোনার জন্য।
জাপানে যাওয়ার থেকে শুরু করে জাপানি ভাষা শিক্ষা নানা রকম প্রসেস ও সহযোগিতা করার জন্য দেশে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। তার মধ্যে মিরপুরের একটি প্রতিষ্ঠান নাম হল “কাইজেন জাপানীস ল্যাংগুয়েজে ইনস্টিটিউট ঢাকা” সারাক্ষণ থেকে আমরা তাদের সাথে কথা বলি।
মিল্ক ভিটা রোড (রেনাটা ফার্মার পাশে), সেকশন-৭, মিরপুর-1216, ঢাকায় এর অবস্থান। এখানে জাপানিজ ভাষা শেখানো থেকে শুরু করে জাপানে যাওয়ার পর এয়ারপোর্ট থেকে রিসিভ করে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় চাকরির জায়গা পরযন্ত পৌছে দেওয়া তাদের দায়িত্ব।
তাদের ওখানে তিনজন জাপানিজ প্রশিক্ষক আছে। যাদের মাধ্যমে অত্যন্ত সুন্দর ভাবে জাপানি ভাষা শেখানো হয়।
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভর্তি করা হয়। ১৫ হাজার টাকার ৪ মাসের কোর্স করানো হয়। এখানে কোন রেজিস্ট্রেশন ফি নেই আর পাঠ্যপুস্তক সম্পূর্ণরূপে ফ্রী দেওয়া হয়।
তাঁরা আরো বলেন,
আমরা অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলী দ্বারা খুবই যত্ন সহকারে ক্লাস নিয়ে থাকি।
খুব যত্ন সহকারে স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্কিং ভিসা করে থাকি।
স্পনসর সাপোর্ট দিয়ে থাকি যেকোন লেভেলের স্টুডেন্টদের আমরা কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে সর্বোচ্চ দিকনির্দেশনা প্রদান করে থাকি।
NAT ও JLPT পাশের শতভাগ নিশ্চিয়তা।
NAT ও JLPT পরীক্ষা সমূহের পূর্বে আমরা প্রি-টেস্টের আয়োজন করে থাকি।
স্টুডেন্ট দের মধ্যে যারা N4 পাশ করা, তাদের জন্য ওয়ার্কিং ভিসা প্রসেস করা হয়।
জাপানে মূলত চারটি সেশন জানুয়ারি, এপ্রিল, জুলাই এবং অক্টোবর। বাংলাদেশ থেকে এপ্রিল এবং অক্টোবর সেশনে বেশিরভাগ স্টুডেন্ট জাপানে পড়াশোনার জন্য ভর্তি প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন।
কোর্সের সময়সীমা:
জানুয়ারি – এক বছর তিন মাস
এপ্রিল – প্রায় দুই বছর
জুলাই – এক বছর নয় মাস
অক্টোবর – এক বছর ছয় মাস।
এবং ভিসার মেয়াদ কোর্স অনুযায়ী। তবে কোর্সের সময়সীমা থেকে প্রায় তিন মাস সময় ভিসার মেয়াদ বেশি থাকে।
কেননা ভিসা রিনিউ করার সময় অনেক সময় একটু সময় লাগতে পারে। যাতে কোন প্রকার সমস্যা না হয় তার জন্য তিন মাস সময় বেশি থাকে। এই সময়ের মাঝে আপনাকে নতুন ইনিস্টিউট ঠিক করতে হবে।
Leave a Reply