ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকার শিরোনাম ‘ Indian Navy hands over 35 Somali pirates to Mumbai police. ’.
খবরে বলা হচ্ছে, The police said after hijacking MV Ruen, which had around 17 crew members, the pirates demanded ₹500 crore as ransom to free the ship and the crew.
মুম্বাই পুলিশের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করে খবরে বলা হচ্ছে, ভারতীয় নৌবাহিনী আরব সাগরে অভিযান চালিয়ে এমভি রুয়েন নামের যে জাহাজটি উদ্ধার করেছে, সেটি ছিনিয়ে নেওয়ার পর সোমালি জলদস্যুরা ৫০০ কোটি রুপি সমমানের মুক্তিপণ দাবি করেছিল। প্রায় এক দশক সুপ্ত থাকার পর লোহিত সাগরে জলদস্যুদের দৌরাত্ম্য আবার বেড়েছে। এডেন উপসাগর এবং আরব সাগরের উত্তরাঞ্চলে সামরিকভাবে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ ভারত। ওই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্র পথে জলদস্যুদের দৌরাত্ম্য হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ায় তাদের দমনে ভারতীয় নৌবাহিনী সমুদ্রে জলদস্যু দমন অভিযান শুরু করেছে।সেই অভিযানের অংশ হিসেবে গত সপ্তাহে তারা মাল্টার পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ এমভি রুয়েন জব্দ করে এবং সেটিতে থাকা ১৭ জন ক্রুকে উদ্ধার করে।
১৫ মার্চ আরব সাগরে শুরু হওয়া সেই রুদ্ধশ্বাস অভিযান শেষ হয় ৪০ ঘণ্টা পর। ওই জাহাজ দখল করে রাখা ৩৫ সোমালি জলদস্যুকে আটক করে শনিবার মুম্বাই পৌঁছায় ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ আইএনএস কলকাতা। পরে দস্যুদের মুম্বাই পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। মুম্বাই পুলিশের বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, ১৭ জন নাবিকসহ বাণিজ্যিক জাহাজ এমভি রুয়েন ছিনিয়ে নেওয়ার পর জলদস্যুরা জাহাজটির মালিকদের টেলিফোন করে মুক্তিপণ বাবদ ৫০০ কোটি রুপি সমমানের অর্থ মুক্তিপণ দাবি করেছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে এমভি রুয়েন নামের জাহাজটি ছিনিয়ে নেয় সোমালি জলদস্যুরা। তারপর তারা সেটিকে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে যায়। জাহাজটি মাল্টায় নিবন্ধিত হলেও এর মালিক বুলগেরিয়ার একটি কোম্পানি। এমভি রুয়েন মুক্ত হলেও বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ এখনও জলদস্যুদের কব্জায়। গত ১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাত যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরের সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। জাহাজের ২৩ নাবিক এখন জলদস্যুদের হাতে জিম্মি।
হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, এমভি রুয়েন থেকে আটক ৩৫ জলদস্যুকে নিয়ে শনিবার মুম্বাই পৌঁছানোর পর নেভাল ডকইয়ার্ডে তাদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে মুম্বাই পুলিশের বন্দর অঞ্চলের ডেপুটি কমিশনার সঞ্জয় লাটকার জানান।
দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম: ‘দেশে কমেছে গড় আয়ু, বেড়েছে মৃত্যুহার’।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বরাত দিয়ে খবরটিতে বলা হয়েছে, দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমেছে, বেড়েছে মৃত্যু। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এ-সংক্রান্ত এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৩ বছর, আগের বছর যা ছিল ৭২ দশমিক ৪ বছর। অন্যদিকে স্থূল মৃত্যুহার বেড়ে প্রতি হাজার জনে এখন ৬ দশমিক ১ জন, আগের বছর যা ছিল ৫ দশমিক ৮ জন।
‘বাংলাদেশে স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩’ শিরোনামের এক প্রতিবেদনের ফল থেকে গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদন আগামী জুনের মধ্যে প্রকাশ করা হতে পারে।
গড় আয়ু বাড়াকে উন্নয়নের লক্ষণ হিসেবে মনে করা হয়। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সামর্থ্যের বিষয়টিই এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। বিগত বছরগুলোতে বিবিএসের এ-সংক্রান্ত উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিবছর গড় আয়ু বাড়ার প্রবণতা আছে। এবারই তা কিছুটা কমলো। অবশ্য, প্রকল্প পরিচালক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭২ দশমিক ৪ বছর থেকে ৭২ দশমিক ৩ বছরকে প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমছে বলা যাবে না, বরং স্থির রয়েছে বলা যায়। গড় আয়ুর গত ৩ বছরের প্রবণতায় দেখা যায়, ২০২১ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২ দশমিক ৩ বছর।
এসভিআরএস ইন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম প্রকল্পের আওতায় জরিপটি চালানো হয়েছে। গত জানুয়ারিতে সারাদেশের ২ হাজার ১২টি নমুনা এলাকার প্রায় ১৩ লাখ মানুষের কাছ থেকে জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। প্রতিবেদনটি স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্টেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) নামে পরিচিত। এটিকে বিবিএসের মৌলিক জরিপগুলোর অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে জনমিতির ১৩৮টি সূচকের তথ্য-উপাত্ত রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ২৭ সূচক এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ১৭টি সূচকের তথ্য-উপাত্ত।
প্রতিবেদনে মৃত্যুহারের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গড় আয়ু কমে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়া। বিবিএসের নতুন প্রতিবেদন বলছে, প্রতি হাজারে মৃত্যুর হার বেড়ে এখন ৬ দশমিক ১ জন; যা আগের দুই বছর ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮ এবং ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। মৃত্যুর বড় ১০ কারণের মধ্যে প্রথমে রয়েছে হার্ট অ্যাটাক। দ্বিতীয় ও তৃতীয় কারণ হচ্ছে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ এবং শ্বাসতন্ত্রের রোগ।
একই বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম: ‘শিশুমৃত্যু বেড়েছে, কমেছে গড় আয়ু’।
‘মূল্যস্ফীতির চাপ ঈদ বাজারে’- দৈনিক মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম এটি।
খবরটিতে বলা হচ্ছে যে, দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমেছে, বেড়েছে মৃত্যু। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এ-সংক্রান্ত এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৩ বছর, আগের বছর যা ছিল ৭২ দশমিক ৪ বছর। অন্যদিকে স্থূল মৃত্যুহার বেড়ে প্রতি হাজার জনে এখন ৬ দশমিক ১ জন, আগের বছর যা ছিল ৫ দশমিক ৮ জন।
‘বাংলাদেশে স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩’ শিরোনামের এক প্রতিবেদনের ফল থেকে গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদন আগামী জুনের মধ্যে প্রকাশ করা হতে পারে।
গড় আয়ু বাড়াকে উন্নয়নের লক্ষণ হিসেবে মনে করা হয়। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সামর্থ্যের বিষয়টিই এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। বিগত বছরগুলোতে বিবিএসের এ-সংক্রান্ত উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিবছর গড় আয়ু বাড়ার প্রবণতা আছে। এবারই তা কিছুটা কমলো। অবশ্য, প্রকল্প পরিচালক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ৭২ দশমিক ৪ বছর থেকে ৭২ দশমিক ৩ বছরকে প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমছে বলা যাবে না, বরং স্থির রয়েছে বলা যায়। গড় আয়ুর গত ৩ বছরের প্রবণতায় দেখা যায়, ২০২১ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২ দশমিক ৩ বছর।
এসভিআরএস ইন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম প্রকল্পের আওতায় জরিপটি চালানো হয়েছে। গত জানুয়ারিতে সারাদেশের ২ হাজার ১২টি নমুনা এলাকার প্রায় ১৩ লাখ মানুষের কাছ থেকে জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। প্রতিবেদনটি স্যাম্পল ভাইটাল রেজিস্টেশন সিস্টেম (এসভিআরএস) নামে পরিচিত। এটিকে বিবিএসের মৌলিক জরিপগুলোর অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে জনমিতির ১৩৮টি সূচকের তথ্য-উপাত্ত রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ২৭ সূচক এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ১৭টি সূচকের তথ্য-উপাত্ত।
প্রতিবেদনে মৃত্যুহারের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গড় আয়ু কমে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়া। বিবিএসের নতুন প্রতিবেদন বলছে, প্রতি হাজারে মৃত্যুর হার বেড়ে এখন ৬ দশমিক ১ জন; যা আগের দুই বছর ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮ এবং ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। মৃত্যুর বড় ১০ কারণের মধ্যে প্রথমে রয়েছে হার্ট অ্যাটাক। দ্বিতীয় ও তৃতীয় কারণ হচ্ছে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ এবং শ্বাসতন্ত্রের রোগ।
দৈনিক আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম: ‘সস্তার কয়লা এখন পিডিবির বোঝা’।
খবরটিতে বলা হচ্ছে, জাপানের সরকারি সাহায্য সংস্থা জাইকার অর্থায়নে বিদ্যুতের মহাপরিকল্পনা করা হয় ২০১০ সালে। সে পরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা বলা হয়, যার অর্ধেকের বেশি কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলো থেকে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ১৭টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেয় সরকার। ব্যাপক আকারে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ শুরুতেই দেশে ও বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়ে। তখন সরকারের প্রধান যুক্তি ছিল, কয়লার বিদ্যুৎ সব থেকে সস্তা। ১৩ বছর পর এসে দেখা যাচ্ছে, কয়লা
কোনোভাবেই সস্তা না। স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত দিক বাদ দিলেও কয়লার বিদ্যুতে ইউনিটপ্রতি খরচ সৌরবিদ্যুৎকে ছাড়িয়ে গেছে।
কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রে বিপুল উৎপাদন ব্যয়ের খেসারত দিতে হচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি)। উচ্চমূল্যে কেনা বিদ্যুতের দাম দিতে গিয়ে গত বছর পিডিবির লোকসান হয়েছে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি বকেয়া পাওনা দিতে পারছে না। পিডিবির কাছে বেসরকারি এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর পাওনা দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা।
কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যয় সম্পর্কে সরকার হয়তো কিছুটা আঁচ করতে পেরেছিল। সে কারণে ১৭টি কেন্দ্রের অনুমতি দিলেও পরে সাতটি বাতিল করে দিয়েছে। বিদ্যুতের মহাপরিকল্পনার ছয়টি কয়লাভিত্তিক কেন্দ্র পুরোভাগে উৎপাদনে এসেছে। বাকি চারটি উৎপাদনে আসার কথা রয়েছে। উৎপাদনে আসা কেন্দ্রগুলোর গড় উৎপাদন ব্যয় ইউনিটপ্রতি প্রায় ১০ টাকা থেকে ২১ টাকা। অন্যদিকে পরিবেশবান্ধব সৌরবিদ্যুতে বর্তমানে উৎপাদন ব্যয় প্রতি ইউনিটে ১১ টাকার মতো।
প্রধান শিরোনাম করেছে দৈনিক ইত্তেফাক: ‘থামছেই না অগ্নিকাণ্ড, কারণ অনুসন্ধান করছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো’।
খবরের বিস্তারিত অংশে বলা হচ্ছে যে, অগ্নিকাণ্ড যেন থামছেই না। সম্প্রতি রাজধানীর বেইলী রোডসহ বেশ কয়েকটি মার্কেটে পর পর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। গতকাল রবিবার ভোর থেকে বিকাল পর্যন্ত রাজধানী ঢাকা ও বাইরে পাঁচটি আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে।
এর মধ্যে রাজধানীর মহাখালীর কড়াইল বস্তিতে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের গাউছিয়া কাঁচাবাজারে, মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার একটি সুপারবোর্ড কারখানায় এবং পাবনার সাঁথিয়ার বনগ্রামে দুইটি পাটের গুদাম ও একটি তেলের মিলে আগুন লাগে। অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতে, বেইলী রোডের পর যেন ঘনঘন আগুন ও ট্রেনে দুর্ঘটনা বেশি ঘটেছে। এসবের নেপথ্যে কারো হাত আছে কিনা, ঘটনাগুলো নাশকতা কিনা—এমন প্রশ্নও উঠেছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থাও এসবের কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সন্দেহ, ঘনঘন আগুন লাগা কোনো নাশকতা কিনা, তৃতীয় পক্ষ করছে কিনা কিংবা কারখানার মালিকরা ইচ্ছাকৃতভাবে আগুন দিচ্ছে কিনা। কোনো কোনো কারখানার মালিক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। এ জন্য অনেক সময় তারা নিজেরাই নিজেদের কারখানায় আগুন লাগিয়ে দেয়, যাতে ঋণের টাকা আর দেওয়া না লাগে। অপরদিকে বিমার টাকা পাওয়ার জন্যও নিজেরা কারখানায় আগুন লাগাতে পারে। ইতিমধ্যে ঢাকার বাইরে দুটি কারখানায় পরপর আগুন লাগার ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে গোয়েন্দা কর্মকর্তারা এমন তথ্য পেয়েছেন। উল্লিখিত এই তিনটি বিষয় মাথায় নিয়ে রহস্য উদঘাটন করার জন্য একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা মঠে নেমেছে।
Leave a Reply