আস্ট্রা টেলর ও লিয়া হান্ট-হেন্ডরিক্স
আজকাল আমরা প্রায়ই শুনি, গণতন্ত্রের মূল হচ্ছে ব্যালট । এর সত্যতাও রয়েছে: বিশেষ করে যখন উদারপন্থী ও প্রগতিশীল শক্তিগুলো চরমপন্থী ডানপন্থী আন্দোলনকে রুখতে চেষ্টা করছে, তখন নির্বাচনে জয় পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।তবে আমেরিকান সমাজ যে গণতান্ত্রিক সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে তা শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার মাধ্যমেই সমাধান হবে না। আমাদের শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার মিত্রদের পরাজিত করাই যথেষ্ট নয় – এমনকি কি শুধু আমাদের সংহতি গড়ে তোলা নয়, জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে গণতন্ত্রকে মানসিকভাবে ধারণ করতে হবে।
বহু বছর ধরে, একতা বা সংহতিই ছিলো সবচেয়ে শক্তিশালী যোগসূত্র বামপন্থীদের এবং তারা এটা মূলত উচ্চারণ করতো শ্রমিক আন্দোলনের স্বার্থে। প্রকৃত অর্থে ব্যবহার হতো বিক্ষোভ ও ধর্মঘটের । বাস্তবে এ্ সংহতি বা একতার মূল অনেক গভীরে। এর সম্ভাব্য প্রভাবও অনেক ব্যাপক। আমারা সাধারণত এ বিষয়ে খুব একটা গভীর আলোচনায় যাই না। আমার খুব শাদামাঠা আলোচনা করি, সংহতি গণতন্ত্রের মতই মৌলিক একটি ধারণ। এর আরও সমার্থক হলো সাম্য, স্বাধীনতা ও ন্যায়। বাস্তবে সংহতি বা একতা শুধু ঐক্যবদ্ধ করেব না, একইসাথে সমাজকে একত্রিত রাখে এবং এগিয়ে নিয়ে যায়। এটাই এর অর্ন্তনিহিত শক্তি। যখন মানুষঐক্যবদ্ধ থাকে, তখন তারা একসাথে কাজ করতে, সম্পদ ভাগ করতে এবং একে অপরের পিছনে দাঁড়াতে আরও বেশি ইচ্ছুক হয়। আমাদের মনে রাখা দরকার, আমরা ভিন্ন ভিন্ন মানুষ হতে পরি তবে আমাদের জীবন ও ভাগ্য একে অপরের সঙ্গে জড়িত।
আমরা উভয়েই বহু বছর ধরে সংগঠক ও এ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে কাজ করেছি। আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু শিখে থাকলে তা হলো, সংযোগ ও সহযোগিতার অনুভূতি খুবই কমই স্বতঃস্ফূর্ত হয়। এটাকে লালন করতে হয় ও ধরে রাখতে হয়। সংহতি বা একতা বাড়ানোর জন্যে এবং বজায় রাখার জন্য শক্তিশালী ও কার্যকর সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন। তানাহলে এটা দুর্বল হয়ে পড়ে – এবং গণতন্ত্র বিপর্যস্ত হয়। আমরা আরও বেশি খণ্ডিত ও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি, ভুল তথ্যে আরও সহজেই প্রভাবিত হই, পরস্পরের বিরুদ্ধে আরও সহজেই ঝগড়ায় মেতে উঠি।
গণতন্ত্রের বিরোধীরা এটা জানে। সেজন্যই তারা রূপান্তরমূলক, গণতান্ত্রিক সংহতিকে ব্যর্থ করতে এবং গোষ্ঠীগত পরিচয়কে বড় করে তোলে। এবং গ্রহনের বদলে বর্জনের প্রতিক্রিয়াশীল রূপকে লালন করতে প্রচুর শক্তি ও সম্পদ বিনিয়োগ করে। সামাজিক আন্দোলন ও সংগঠিত শ্রমের পুনরুত্থানে ক্ষুব্ধ হয়ে, ডানপন্থী কৌশলবিদরা ও তাদের কর্পোরেট সমর্থকরা প্রচলিত সামাজিক স্তরবিন্যাস পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং ধনাঢ্যদের ধন-সম্পদ ও ক্ষমতা ধরে রাখা নিশ্চিত করতে তাই বর্তমানে আমেরিকান জনগণকে ভাগ করার চেষ্টা করছে। এ চেষ্টার ভেতর দিয়ে জয়ের লক্ষ্যে এগুনোর দ্বিগুন চেষ্টা করছে। হোয়াইট পেপার, ভাষণ ও পডকাস্টে’র মাধ্যমে রক্ষণশীল মতবাদীরা রাষ্ট্রকে দখল এবং তা দিয়ে আমাদের দেশকে রূপান্তর করার একটি উপায় হিসেবে ব্যবহারের জন্য তাদের দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে।
তাই এ মুহূর্তে আমরা আমেরিকার জনগন যদি ঐক্য বা সংহতিকে অগ্রাধিকার না দিই, তাহলে এই বিপজ্জনক, গণতন্ত্র-বিরোধী চক্রসফল হবে। একটি স্লোগান বা হ্যাশট্যাগের চেয়ে একতাই আমাদের লড়াই করার মত একটি ভবিষ্যতের দিকে পথ দেখাতে পারে। গণতান্ত্রিক পুনরুজ্জীবনের একটি উদ্দীপক পরিকল্পনার ভিত্তি প্রদান করতে পারে। ২০শ শতাব্দীর কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের ধারণার পরিবর্তে, আমাদের একটি সংহতিমূলক রাষ্ট্র কল্পনা করার চেষ্টা করা উচিত।
সরকার কী হতে পারে ও হওয়া উচিত এবং কীভাবে গণতন্ত্রকে শুধু টিকে থাকবে এখানেই সীমাবদ্ধ না থেকে, বরং বরং গনতান্ত্রিক সমাজ যাতে বেড়ে ওঠে সে সুযোগ দিতে. বে। সামাজিক যোগাযোহ ও কাঠামো পুর্নস্থাপনের জন্যে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও পরিষেবা’র পাশাপাশি সরকারি সম্পদ ও অবকাঠামোগুলো একাজে লাগাতে হবে। আর তার জন্য আমাদের জরুরী হলো একটি প্রতিযোগিতামূলক দৃষ্টিভঙ্গির। এখানে সংহতি হলো অর্জনের লক্ষ্য এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য ক্ষমতা গড়ে তোলার পদ্ধতি।
ঐতিহাসিকভাবে, সংহতির প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে আমরা বর্তমানে যে অস্থিতিশীল সংযোগস্থলে রয়েছি তেমন সময়ে। আধুনিক সংহতির ধারণা প্রথম আকার লাভ করেছিল ১৮শ শতাব্দীর গণতান্ত্রিক বিপ্লব ও শিল্পবিপ্লবের সময়ে। যখন রাজাদের সিংহাসনচ্যুত করা হয় এবং নৈতিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে চার্চের ভূমিকা হ্রাস পায়, দার্শনিকেরা ও নাগরিকেরা ভাবতে শুরু করেন কীভাবে রাজা বা ঈশ্বর ছাড়াই সমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারে। একটি ধর্মনিরপেক্ষ, বহুত্ববাদী যুগে কী মানুষকে একসাথে বাঁধতে পারে?
১৯শ শতাব্দীর চিন্তাবিদরা যারা সংহতির ধারণা নিয়ে গভীরভাবে ভাবনা শুরু করেছিলেন তারা প্রায়ই মানবদেহের চিত্রকল্প ব্যবহার করতেন, যেখানে ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমন্বয়ে কাজ করে। সবচেয়ে বিখ্যাত, ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল দুর্খাইম তাঁর গবেষণায় সংহতিকে কেন্দ্রে রেখেছিলেন, যুক্তি দিয়েছিলেন যে সমাজ যত বেশি জটিল হবে, মানুষের মধ্যে সামাজিক বন্ধন তত শক্তিশালী হবে। প্রতিটি ব্যক্তি একটি বৃহত্তর অংশের সাথে জড়িত থেকে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক পারস্পরিক নির্ভরতা বাড়ার স্বাভাবিক পরিণতি হিসাবে সংহতি ও সামাজিক সম্প্রীতি গড়ে উঠবে। দুর্খাইম শেষ পর্যন্ত স্বীকার করেছিলেন যে, শিল্প অর্থনীতি যা তিনি প্রথমে কল্পনা করেছিলেন তা আসলে সঠিক নয় শিল্প ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বাস্তবে এই বন্ধনকে দুর্বল করে দেবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, সংহতি কখনই ইউরোপের মতো বুদ্ধিবৃত্তিক খ্যাতি অর্জন করেনি। জাতির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে, এই ধারণাটি সাধারণত অবহেলিত এবং এর চর্চা সক্রিয়ভাবে দমিত। এমনকি এটাকে ভালোভাবেও নেয়া হয়নি। আন্তঃজাতীয় সংহতি গঠনের প্রচেষ্টা বারবার সহিংস দমনের মুখোমুখি হয়েছে, এবং শ্রমিক সংগঠন নিউ ডিল যুগ পর্যন্ত কার্যত নিষিদ্ধ থাকলেও, এখনও শত্রুতাপূর্ণ আইনি ক্ষেত্রে অবস্থান করছে। রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটরা উভয়ের প্রচার করা বাজারবান্ধব নীতিগুলো বাস্তবে সূক্ষ্ম ও স্পষ্ট উপায়েই সংহতিকে দুর্বল করেছে। নাগরিকদের নাগরিকের বদলে ভোক্তা হিসেবে দেখতে উৎসাহিত করা থেকে শুরু করে, সম্মিলিত চেতনা ও সহযোগিতার পরিবর্তে ব্যক্তিবাদ ও প্রতিযোগিতাকে লালন করেছে।
আমাদের মুনাফাচালিত অর্থনীতি আমাদেরকে আরও বেশি অনিশ্চিত ও বিচ্ছিন্ন করে তুলেছে। এবং আচরণগত ভাবে স্বৈরাচারী করে তুলেছে । যা মূলত চরমপন্থী ডানপন্থীদের কাজে লাগছে। অর্থনৈতিক, জাতিগত, পরিবেশগত এবং লিঙ্গভিত্তিক ন্যায়বিচারের জন্য সাম্প্রতিক আন্দোলনগুলোর ফলে সংহতির বা ঐক্যের যে অঙ্কুর গজিয়ে উঠেছিল তা ধ্বংস করার জন্য একটি প্রচণ্ড প্রতিক্রিয়া এখন দেখা দিয়েছে। এমনকি এর বিপরীতে বৈচিত্র্য ও অন্তর্ভুক্তিকরণনীতিগুলোকে উৎসাহিত করে এমন কর্মসূচিগুলোকে ধ্বংস করার জন্য বড় বড় বিনিয়োগ করা হচ্ছে। আর ওই সকল রক্ষনশীল বিনিয়োগকারীদের সহায়তা করতে যে কাজগুলো প্রগতির পক্ষে বা একতার পক্ষে সেগুলোই করা হচ্ছে। যেমন, যখন সংহতির পক্ষের ক্ষুদ্র কাজগুলো – যেমন কাউকে গর্ভপাত করতে সাহায্য করা বা বিক্ষোভকারীদের জামিন দিয়ে কারাগার থেকে মুক্ত করা – এমন কাজগুলোকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।
মিঃ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায়, হেরিটেজ ফাউন্ডেশন সরকার ও সমাজকে রূপান্তর করার একটি পরিকল্পনা তৈরি করেছে, রাষ্ট্রের পুরো শক্তি ব্যবহার করে “গ্রেট অ্যাওয়েকেনিং”কে রোধ করতে এবং একটি ইহুদি-খ্রিস্টান, পুঁজিবাদী “জীবনের সংস্কৃতি” ও “আশীর্বাদ” পুনরুদ্ধার করতে। মানুষ যে সংহতির অনুভূতি পেতে শুরু করেছে তাকে কলঙ্কিত ও ভেঙে দেওয়ার জন্য শব্দটিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারার লক্ষ্যে “ওয়োক”কে একটি নিন্দাসূচক বিশেষণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
এই কাজের বিপরীতে সংহতিমূলক রাষ্ট্র সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি একটি স্পষ্ট প্রতিবাদ। পুনর্বন্টন ও পাবলিক বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়ার ক্ষেত্রে সমাজতান্ত্রিক ও সামাজিক গণতন্ত্রবাদীরা সঠিক। আমাদের অবশ্যই অর্থনীতিকে এমনভাবে পুনর্গঠন করতে হবে যেন এটি কয়েকজনের জন্য নয় অনেকের জন্য কাজ করে। রক্ষণশীলদের থেকে ভিন্ন – যেমন, মার্গারেট থ্যাচারকে ভাবুন, যিনি ১৯৮১ সালে বলেছিলেন, “অর্থনীতি প্রকৃত অর্থে এমন একটি পদ্ধতি যার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের হৃদয় ও আত্মাকে পরিবর্তন করা” – উদারপন্থীরা ও বামপন্থীরা জনমত গঠনে এই নীতির ভূমিকাকে মূলত অবমূল্যায়ন করছে। এটি একটি ভুল।
আইন ও সামাজিক কর্মসূচি শুধু বস্তুগত ফলাফল গঠন করে না; তারা আমাদেরও গঠন করে, মানুষের ধারণা ও পছন্দগুলোকে প্রভাবিত করে, এবং গবেষকরা যাকে প্রতিক্রিয়ানীতি-চক্র বলে তা তৈরি করে। আকাঙ্ক্ষার কোনো নিরপেক্ষ রাষ্ট্র নেই। নীতিগুলো হয় সংহতিকে পোষণ করতে ও আমাদের মধ্যে বিভাজনের ফাটলগুলো মেরামত করতে সাহায্য করতে পারে অথবা সেই ফাটলগুলোকে আরও গভীর করে দিতে পারে।
আজ, খুব বেশি ক্ষেত্রেই আমেরিকার কল্যাণমূলক রাষ্ট্র’র কাজটি দেরিতে বা ধীরে করছে। সুজান মেটলার ও ম্যাথু ডেসমন্ডের মত সমাজবিজ্ঞানীরা যেমন বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন, নিম্ন আয়ের মানুষেরা সাধারণত তাদের প্রয়োজনীয় সাহায্যর জন্যে হাত পাতে। বিপরীতে, ধনী নাগরিকেরা তুলনামূলকভাবে অদৃশ্য একগুচ্ছ সুবিধা পায় – প্রধানত ট্যাক্স ক্রেডিট ও ছাড়ের মাধ্যমে। তাই বাস্তবে এ ব্যবস্থা – দরিদ্রদের অত্যন্ত দৃশ্যমান লজ্জাজনক সহায়তা এবং ধনীদের জ আরও অদৃশ্য ও সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য সহায়তা ।
নাগরিকদেরকে শুধুমাত্র তারা রাষ্ট্রের সেবা পায় এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তে, একটি সংহতিমূলক রাষ্ট্র প্রয়োজনীয় সহায়তা ও নাগরিক সেবা দেবার মধ্য প্রদানের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ ও ঐক্য বা সংহতির মাধ্যমে প্রত্যেক নাগরিকের জন্যে সুযোগ সুবিধা সহজ করা যাবে।
আমাদের যদি এমন মৌলিক নিশ্চয়তা দরকার যা সবার জন্য। কিছু গোষ্ঠী সাহায্য পায় এমনটি নয়। কানাডা ব্যাপকভাবে প্রশংসিত একটি কর্মসূচির মডেল অনুসরণ করে, যা হলো সরকার সেখানকার অভিবাসীদের প্রয়োজনীয় চাহিদামত সহায়তা দেয়? সরকারি স্কুল, ডাকঘর, পরিবহন ব্যবস্থা, পার্ক, পাবলিক ইউটিলিটি ও কর্মসংস্থান কর্মসূচিগুলোও প্রয়োজনীয় সহায়তা ও নাগরিক সেবার পাশাপাশি সুনির্দিষ্টভাবে সামাজিক যোগাযোগ ও জাতীয় ঐক্যকে সহজ করার কাজে ব্যবহৃত হতে পারে ?
আমরা এই যে কথাগুলো বলছি, এখানেই পৌঁছাবো শুধু যদি আমরা যেখানে আছি সেখান থেকে বের হয়ে জাতীয় ঐক্য গঠনের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করি। সংগঠনের দৈনন্দিন কাজের মাধ্যমে গড়ে ওঠা উপায় ও লক্ষ্য উভয়ই, এই জাতীয় সংহতি গড়ে তোলার শক্তির উৎস হতে পারে এবং এটি আমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করতে পারে । এমনকি একটি সমতাপূর্ণ, বহুজাতিক সমাজ গড়ার পাশাপাশি গণতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচী হতে পারে, যা শুধু আমাদের জীবনকে মর্যাদাপূর্ণ করবে না পারস্পারিক মিলনও হবে এর উদ্দেশ্য।
তাই ট্রাম্পকে হারানোই বড় কথা নয়। আমাদের প্রয়োজন জাতীয় সংহতি গড়ে তোলা প্রয়োজন।
আস্ট্রা টেলর এবং লিয়া হান্ট-হেন্ডরিক্স রাজনৈতিক সংগঠক এবং “দ্য সলিডারিটি: পাস্ট, প্রেজেন্ট, অ্যান্ড ফিউচার অফ এ ওয়ার্ল্ড-চেঞ্জিং আইডিয়া” বইয়ের লেখক।
Leave a Reply