শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৩ অপরাহ্ন

প্রথা ভেঙে সশস্ত্র বাহিনী দিবস মিয়ানমারে, ‘পাচার, ৪৫ হাজার কোটি টাকা’

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪, ৩.০৯ পিএম

সারাক্ষণ ডেস্ক

‘প্রার্থী মনোনয়ন দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের এমপিরা’ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

এতে বলা হয়েছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ঠিক চার মাসের মাথায় প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৫২টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলোর বর্জনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে অংশগ্রহণমূলক দেখাতে দল মনোনীত প্রার্থীদের পাশাপাশি দলীয় নেতাদেরও প্রার্থী হতে পারাকে উন্মুক্ত করে দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। প্রায় একই কৌশলে এবার উপজেলা নির্বাচনকেও অংশগ্রহণমূলক দেখাতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য এবার উপজেলা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলটি দলীয়ভাবে প্রার্থী মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে, দলীয় সেই সিদ্ধান্তকে ‘কৌশলী আমলে’ নিয়ে আওয়ামী লীগের এমপি এবং ‘দলীয়-স্বতন্ত্র’ এমপিদের বেশিরভাগই নিজ নির্বাচনি এলাকার উপজেলাসমূহে পছন্দের লোককে চেয়ারম্যান ও ভাইস- চেয়ারম্যান পদে ‘মনোনয়ন’ দিচ্ছেন।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয়ভাবে মনোনয়ন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা পরিষদের জন্য আওয়ামী লীগের ‘দলীয় প্রার্থী’ হিসেবে দু’জনের নাম ঘোষণা করেছেন স্থানীয় এমপি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। মঙ্গলবার স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্রের ইয়ুথ ইন চত্বরে কুয়াকাটা পৌরসভা ও পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, ‘আগামী উপজেলা নির্বাচনে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা দল থেকে, আওয়ামী লীগ থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ত্যাগী নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মোতালেব তালুকদারকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছি। এছাড়া ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. ইউসুফ আলীকে দল থেকে মনোনীত করেছি।’ এই ঘোষণা দিয়ে তিনি উপস্থিত সবার সামনে ওই দু’জনকে পরিচয় করিয়ে দেন। জানা গেছে, ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমানের মতো আওয়ামী লীগের সরাসরি দলীয় ও ‘দলীয়-স্বতন্ত্র’ এমপিদের অনেকেই নিজ-নিজ উপজেলায় পছন্দের লোককে নিজের প্রার্থী হিসেবে ‘মনোনয়ন’ দিচ্ছেন।

 

খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনের শিরোনাম, ‘ Dubai Police arrest 202 beggars; most are visit visa holders’.

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভ্রমণ ভিসায় বিদেশ গিয়েছেন তারা। এরপর রমজানের মধ্যে শুরু করেছেন ভিক্ষাবৃত্তি। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে দুই শতাধিক বিদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাই পুলিশ জানিয়েছে, তারা রমজানের প্রথম দুই সপ্তাহে ২০২ ভিক্ষুককে আটক করেছে। পবিত্র রমজান মাসে ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। দুবাই পুলিশের গোয়েন্দা ও অপরাধ বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আলি সালেম আল সামশি জানান, জনগণের সহানুভূতির সুযোগ নিয়ে দ্রুত অর্থ আয় করার জন্য তারা ভিক্ষায় জড়িয়ে পড়েছেন। এ কাজে জড়িয়ে পড়াদের বেশিরভাগ ভ্রমণ ভিসায় দেশটিতে গিয়েছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ১১২ জন পুরুষ ‍ও ৯০ জন নারী রয়েছেন। দুবাই পুলিশের তথ্যমতে, আইন ভঙ্গ করে ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িয়ে এসব ব্যক্তি অপরাধ করেছেন। এজন্য তাদের সর্বনিম্ন ৫ হাজার দিরহাম জরিমানার বিধান রয়েছে। যা বাংলাদেশি টাকায় দেড় লাখ টাকার সমান।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একইসাথে এসব ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ তিন মাসের সাজার বিধান রয়েছে। এছাড়া যারা ভিক্ষাবৃত্তির জন্য সংগঠিত ও বিদেশ থেকে লোক নিয়ে আসে তাদের সর্বনিম্ন ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং এক লাখ দিরহাম জরিমানার বিধান রয়েছে। দুবাই পুলিশের এ কর্মকর্তা সন্দেহভাজন ভিক্ষুক কাউকে দেখলে তাদের অবহিত করার অনুরোধ করেছেন। তিনি জানান, বেশিরভাগ ভিক্ষুকই মিথ্যা গল্পের মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে থাকেন।

 

মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর শিরোনাম ‘In Break With Tradition, Myanmar Junta to Hold Armed Forces Day Parade at Sunset’.

খবরে বলা হয়েছে, জান্তা সরকার জানিয়েছে, প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি জলবায়ুর ধরন ‘এল নিনোর’ কারণে এই অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যার পর আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়েছে। তবে প্রতি বছরের মতো দিনের আলোয় নয়, বরং সূর্যাস্তের পর এই দিনটিকে উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির জান্তা সরকার। গত ছয় দশক এই দিবসটিকে ঘিরে আয়োজিত কুচকাওয়াজ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান সকালে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তবে ৬০ বছর আগে পিপলস ফ্রিডম লিগ সরকার ও জেনারেল নে উইনের বিপ্লবী কাউন্সিলের আওতাধীন সরকারের আমলে দিন ও রাত, উভয় সময়ই এটি পালিত হয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, জান্তা সরকার জানিয়েছে, প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি জলবায়ুর ধরন ‘এল নিনোর’ কারণে এই অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যার পর আয়োজন করা হয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে, এ সময় বিমানবাহিনীর বিশেষ মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। এ বছরের অনুষ্ঠান স্থানীয় সময় বিকেল সোয়া ৫টায় শুরু হতে যাচ্ছে। জান্তা সরকারের সমালোচকরা বলছেন, প্রথাগত ‘ইয়াদায়া’ আচারের সঙ্গে মিল রেখে এ সময়টি বেছে নেওয়া হয়েছে। সোয়া পাঁচটার তিন একক ৫, ১ ও ৫ এর যোগফল ১১—যার অর্থ, এই আচারের মাধ্যমে ‘সেত তা মি’ বা ১১ বিপদ থেকে সেনাবাহিনী রক্ষা পাবে। সমালোচকরা বলছেন, একই কারণে সূর্যাস্তের পর এ অনুষ্ঠান আয়োজন করছে সেনাবাহিনী—যাতে ‘তাদের মাথার ওপর সূর্যাস্ত’ না হয়। এবারের প্যারেডটি অন্যান্য বছরের চেয়ে ব্যতিক্রমধর্মী। গত বছর মিয়ানমারের জাতিগত সশস্ত্র বিদ্রোহীগোষ্ঠীদের কাছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ভূখণ্ডের দখল হারিয়েছে সরকার। এরকম পরিস্থিতিতে এবং বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা চালুর পর এটাই প্রথম সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন।

 

সমকাল পত্রিকার একটি শিরোনাম, ‘বিএনপি নেতারা কেন বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়াচ্ছেন না’

বিএনপির ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‌যেদিন আপনাদের বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়াবেন সেদিন বিশ্বাস করব যে, আপনারা সত্যিকার ভারতীয় পণ্য বর্জন করলেন। যে বিএনপি নেতারা বলছেন ভারতীয় পণ্য বর্জন করেন, তাদের বউদের কয়খানা ভারতীয় শাড়ি আছে? তাদের বউদের কাছ থেকে সেই শাড়িগুলো এনে কেন পুড়িয়ে দিচ্ছেন না।’ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা রঙ-ঢঙ-সঙ করতে ওস্তাদ, এটা আমরা আগেও দেখেছি। বাস্তব কথায় আসেন, আপনারা এই পণ্যগুলো সত্যিকার বর্জন করছে কিনা সেই কথাটাই আমরা জানতে চাই।’ ‌

সরকারপ্রধান বলেন, ‘দেখলাম বিএনপির এক নেতা চাদর খুলে আগুন দিচ্ছে ভারতীয় পণ্য ব্যবহার করবে না। এরপর আবার দেখা গেল, কিছু চাদর কিনে এনে পোড়ানো হলো। আচ্ছা শীতকাল তো চলে গেছে এখন আর চাদর পোড়ালে আর কী আসে-যায়। আমার প্রশ্ন, যে নেতারা বলছেন ভারতীয় পণ্য বর্জন করেন, তাদের বউদের কয়খানা ভারতীয় শাড়ি আছে। তাহলে বউদের কাছ থেকে সেই শাড়িগুলো এনে কেন পুড়িয়ে দিচ্ছে না। আপনারা সবাই একটু এই কথাটা বিএনপি নেতাদের জিজ্ঞাসা করেন।’তিনি বলেন, ‘আমি এখন বলব আমাদের এই বিএনপি নেতাদের, যারা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জন করবেন, সবাই বাড়িতে গিয়ে তাদের বউরা যেন কোনোমতে কোনো ভারতীয় শাড়ি না পরেন। তাদের আলমারিতে যে কয়টা শাড়ি আছে, সব এনে যেদিন ওই অফিসের সামনে পোড়াবে, সেই দিন বিশ্বাস করব যে, আপনারা সত্যিকার ভারতীয় পণ্য বর্জন করলেন।’

 

বিবিএস জরিপকেন এই উল্টোগতি?’ মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত কয়েকটি প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের আর্থসামাজিক অধিকাংশ সূচকই নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩’-এর জরিপে দেখা গেছে, দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমেছে। সেই সঙ্গে শিশুমৃত্যু, বেকারত্ব,  বাল্যবিবাহ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে খাদ্যনিরাপত্তা পরিসংখ্যান ২০২৩’-এর  তথ্য বলছে, দেশের এক-চতুর্থাংশ পরিবারকে খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার মতো মৌলিক চাহিদা মেটাতে ঋণ করতে হচ্ছে। এ ছাড়া একবেলা খাবারের শেষে পরের বেলার চালের জোগান নেই দেশে এমন পরিবারও রয়েছে। আর জাতীয় শিশুশ্রম জরিপ-২০২২ অনুযায়ী, শ্রমে থাকা শিশুদের মধ্যে ১০ লাখ ৭০ হাজার শিশু ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত রয়েছে। অর্থাৎ বিবিএসের প্রকাশিত অধিকাংশ সূচকের ধারাই নেতিবাচক লক্ষ্য করা গেছে। গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলোর এই নেতিবাচক ধারা দেশের জন্য উদ্বেগের বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলোর নেতিবাচক ধারার কারণ হিসেবে তারা কোভিড ও সরকারের নীতির ধারাবাহিকতা রাখার অভাবকে দায়ী করছেন।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। আগের অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ চলতি প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশীয় পয়েন্ট।

 

 ‘তিন বছরে ৪৫ হাজার কোটি টাকা পাচার’ কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

এতে বলা হয়েছে, রমজানে ইফতারের অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যপণ্য খেজুর নিয়ে নৈরাজ্যের শেষ নেই। খেজুর আমদানিকারকরা প্রকৃত কেনা দামের চেয়ে কম ঘোষণা দিয়ে গত তিন বছরে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এই অর্থপাচারের পেছনে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য, বাজারে খেজুরের উচ্চ দামের খড়্গ তো আছেই। বাংলাদেশে বেশির ভাগ খেজুর আসে সৌদি আরব, ইরান, জর্দান, সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রভৃতি দেশ থেকে। ৩ বছরে ৪৫ হাজার কোটি টাকা পাচারকালের কণ্ঠ’র অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৪ সালের ৪ মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রায় ২৯ কোটি ৬৪ লাখ ৪৪ হাজার ২০ কেজি খেজুর আমদানি হয়েছে। আমদানির পর এসব খেজুরের গড়ে ৭৫ সেন্ট মূল্য ঘোষণা করেছিলেন আমদানিকারকরা। এ হিসাবে মূল্য হয় ২২ কোটি ৪৫ লাখ ১৭ হাজার ডলার। তবে চলতি বছর চট্টগ্রাম কাস্টমস আমদানিকারকদের ঘোষণামতো শুল্কায়ন না করে আন্তর্জাতিক বাজার যাচাই করে খেজুরের প্রকৃত কেনা দাম ধরে শুল্কায়ন করছে।এতে আমদানি করা খেজুরের প্রকৃত মূল্য দাঁড়ায় ৪৩৩ কোটি ৬০ লাখ ৯৭ হাজার ৭০৪ ডলার।

কাস্টমসের এমন দামে আপত্তি না জানিয়ে শুল্ক পরিশোধ করে খেজুর ছাড়ান আমদানিকারকরা। এ হিসাবে প্রায় ৪১১ কোটি ডলার বা প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা দামের তথ্য গোপন করেছিলেন তাঁরা। আর এ অর্থ কিভাবে দেশের বাইরে গেল সেটি নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমসের একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলে, ‘খেজুরের ঘোষিত দাম আর বাজারের দামের মধ্যে যে বড় পার্থক্য আছে সেটি গত বছর আমাদের নজরে আসে। এরপর এনবিআরের অনুমতি নিয়ে শুল্ক মূল্যায়ন বিধিমালা মেনে আন্তর্জাতিক বাজার যাচাই করি। এতে বাজারমূল্যের মধ্যে বড় পার্থক্য পাওয়া যায়। চলতি বছর আমরা আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য ধরে খেজুরের শুল্কায়ন করছি।’সূত্রটি বলে, ‘এ শুল্কায়নের কারণে বাজারে খেজুরের দাম বাড়ার কথা ছিল না।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024