বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দিল্লীতে শীত ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে বিষাক্ত ধোঁয়াশার চাদর নতুন বন্যপ্রাণী উদ্যানে সিঙ্গাপুরে অভিষেক বিরল বানরের পাখির জগতে অপূর্ব আকর্ষণ: লালবক্ষিত ফ্লাইক্যাচার হাজারী গলির ঘটনায় ৪৯ ‘ইসকন-অনুসারী’ গ্রেপ্তার, আসামি ৬০০ কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি বিধানের বৈধতা প্রশ্নে রায় ১৪ নবেম্বর ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিধিমালা, ২০২৪ প্রজ্ঞাপন জারি ট্রাম্পের জয় চীনের আরও অর্থনৈতিক সহায়তার প্রত্যাশা বাড়িয়েছে মায়া সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৪) বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির নতুন কার্যকরী কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত সিরিয়ার কুর্দি বন্দীশালায় ইসলামিক স্টেট-এর ভুলে যাওয়া বাচ্চারা

প্রাণীর প্রতি মমতা জয়া আহসানের সব সময়, এবার বন্দী হাতির জন্য গেলেন হাইকোর্টে

  • Update Time : রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ৯.১০ পিএম

জয়া আহসানের ফেসবুক পোস্ট থেকে নেয়া

 

বন্দী হাতির উপর নির্যাতন ও বিনোদনের জন্য হাতির ব্যবহার বন্ধ করতে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছেন অভিনেতা জয়া আহসান এবং প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন People for Animal Welfare Foundation, Bangladesh.

বাদিদ্বয়ের পক্ষে মামলাটি প্রতিনিধিত্ব করবো আমি রাকিবুল হক এমিল। রিটকারীদের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব । আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে জনস্বার্থে মামলাটির শুনানীর জন্য উচ্চ আদালতে দাখিল করেন।

লিখেছেন জয়া আহসান ”কথা দিয়েছিলাম। ওর এই নির্যাতনের জীবন এবং নির্মম মৃত্যুর প্রতিবাদ করে যাবো। আরও যারা আছে এবং সামনে নির্যাতনের অপেক্ষায় আছে, তাদের পাশে দাঁড়াতে সর্বোচ্চ সংগ্রাম চালিয়ে যাবো। ছোট বাচ্চাটার শরীর ছুঁয়ে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। আমার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বহু প্রাণিপ্রেমী। যারা কেবল কুকুর-বিড়াল নয়, সব প্রাণীর অধিকার আদায়ে সক্রিয়। হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও প্রতিটি ক্ষণ খোঁজ নিয়েছিলেন আমাদের প্রিয় অভিনেতা জয়া আহসান । দূর থেকেও যেন প্রতিজ্ঞায় দৃঢ় হয়েছিল চোয়াল। আজকে রাষ্ট্রের সংবিধানে দেয়া অধিকার প্রতিষ্ঠার আদেশ চেয়ে দাঁড়ালাম রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বিবেকের কাছে। জয়া আপু কেবল মাঠে নয়, প্রাণীদের জন্য আদালতেও হাজির হন দায়বোধ থেকে।”

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024