সারাক্ষণ ডেস্ক
জাপান সরকার তার দেশের ১৬টি বন্দর এবং বিমানবন্দরকে অত্যাধুনিক ভাবে নির্মাণ করার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশের যে কোন সামরিক নিরাপত্তার কাজে জরুরি কেন্দ্র হিসেবে তা যেন ব্যবহার করতে পারে।
সেই তালিকায় রয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানের কিটাকিউশু বিমানবন্দর এবং ওকিনাওয়ার নাহা বিমানবন্দর। সেই সাথে হোক্কাইডোর কুশিরো বন্দর এবং ওকিনাওয়ার ইশিগাকি।
যা তাইওয়ানের প্রায় ২৩০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত।
এই বিমানবন্দরে দীর্ঘ রানওয়ে বা অতিরিক্ত ওয়ে করা হবে।
জরুরী অবস্থার সময়, জাপানের নিজস্ব-প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং জাপান কোস্ট গার্ড তাদের কর্মীদের এবং স্থানীয় বাসিন্দাদেরসরিয়ে নেওয়ার জন্য নিরাপদ ও নিরাপত্তাপূর্ণ এলাকা হিসাবে ব্যবহার করতে পারে।
মন্ত্রিপরিষদের আসন্ন বৈঠকে তালিকাটি অনুমোদন করা হবে।
জাপান সরকার ২০২২ সালে প্রকাশিত একটি জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলে বিমানবন্দর এবং বন্দরগুলিকে আপগ্রেড করারপরিকল্পনার রূপরেখা দিয়েছিল৷
২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৩০টি সুবিধা বিবেচনা করা হয় ৷ এই সংখ্যাটি ১৬ টি স্থানে নির্ধারণ করে ছোট করা হয়েছিল।যেগুলি স্থানীয়ভাবে অনুমোদন পেয়েছে৷
১৬টি স্থানের মধ্যে, শুধুমাত্র নাহা বিমানবন্দর এবং ইশিগাকি বন্দর তাইওয়ান প্রণালীর কাছে অবস্থিত।
যা পূর্ব এশিয়ার একটি সম্ভাব্য ফ্ল্যাশপয়েন্ট।
ওকিনাওয়া প্রিফেকচারের অন্যান্য বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর এবং বন্দরকেও বিবেচনা করা হয়েছিল। কিন্তু সেখানে প্রতিরক্ষাঘাঁটি তৈরির বিরুদ্ধে স্থানীয়দের বিরোধীতার কারণে করা যায়নি।
Leave a Reply