শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে চায় পাকিস্তান

  • Update Time : রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪, ৯.১৩ পিএম

পাকিস্তানের ডন পত্রিকার শিরোনাম -PM Shehbaz conveys to Biden Pakistan’s willingness to work with US for int’l peace, regional prosperity

আন্তর্জাতিক শান্তি সমৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক পাকিস্তান

 

প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের চিঠির জবাব দিয়েছেন। তিনি রবিবার ৩১ মার্চ  বলেন,  পাকিস্তান আন্তর্জাতিক শান্তি ও আঞ্চলিক সুরক্ষার অংশীদারি লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।

 

বাইডেন গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শাহবাজকে সংবর্ধনা জানিয়ে চিঠি লিখে আশ্বাস দিয়েছিলেন, যে ওয়াশিংটন “সবচেয়ে চাপের বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক চ্যালেঞ্জ” মোকাবেলায় পাকিস্তানের পাশে থাকবে। নতুন প্রশাসনের সঙ্গে তাঁর প্রথম আলাপচারিতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট উল্লেখ করেছিলেন যে, “আমাদের জনগণের-এবং বিশ্বজুড়ে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের দেশগুলির মধ্যে স্থায়ী অংশীদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের সময় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে বাইডেনের এমন কোন যোগাযোগ ছিল না।

 

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আজ প্রকাশিত মার্কিন রাষ্ট্রপতির চিঠির জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেনঃ “পাকিস্তান বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা এবং এই অঞ্চলের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির একটি সাধারণ লক্ষ্যের দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।”

 

তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে পাকিস্তান ‘গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্ব “দেয় এবং জ্বালানি, জলবায়ু পরিবর্তন, কৃষি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিয়ে দুই দেশ যৌথভাবে কাজ করছে।

 

 

গালফ নিউজের শিরোনাম- UAE announces Eid Al Fitr holidays for public sector

সরকারি খাতে ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি ঘোষণা সংযুক্ত আরব আমিরাত’

 

খবরে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রিসভা ফেডারেল সরকারের জন্য এক সপ্তাহের ঈদ-উল-ফিতর ছুটি বাধ্যতামূলক করেছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে যে সরকারী কর্মীদের জন্য ঈদ-উল-ফিতরের ছুটি সোমবার, ৮ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত হবে।

 

সোমবার, ১৫ এপ্রিল থেকে আবার কাজ শুরু হবে।

 

 

দৈনিক বণিক বার্তার শিরোনাম ‘বাংলাদেশে গত এক যুগে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নে মধ্যপ্রাচ্যের অবদান সামান্য’

 

প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়, স্বাধীনতার পর থেকেই উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্রমাগত উন্নয়নে জোর দিয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে আশির দশকে জনশক্তি রফতানি শুরুর পর থেকেই এ বিষয়ে বাড়তি মনোযোগ দেয়া হচ্ছে। যদিও দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় বিশেষ করে অবকাঠামো খাতে এসব দেশকে এখন পর্যন্ত তেমন কোনো বড় ভূমিকা নিতে দেখা যায়নি। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুযায়ী, বিগত এক যুগে এসব দেশ থেকে বাংলাদেশে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ অর্থায়ন এসেছে সাকল্যে ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) ডলারেরও কম।

 

এখন পর্যন্ত উন্নয়ন প্রকল্পে মধ্যপ্রাচ্য থেকে সবচেয়ে বড় ঋণ অর্থায়ন এসেছে আইডিবির মাধ্যমে বিদ্যুতের সঞ্চালন গ্রিড সম্প্রসারণ প্রকল্পে। এ প্রকল্পে ১৬৫ মিলিয়ন (১৬ কোটি ৫০ লাখ) ডলার ঋণ অর্থায়নে ২০১৪ সালে চুক্তিবদ্ধ হয় আইডিবি।

 

নগর অবকাঠামো উন্নয়নে ২০১৮ সালে কেএফএইডির মাধ্যমে ৫১ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেয় কুয়েত। ২০২১ সালে পানগুছি সেতু নির্মাণে আরো ৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি করে দেশটি। একই বছর নলুয়া-বাহেরচর সেতু নির্মাণে ৭৫ মিলিয়ন ডলারের ঋণ গ্রহণে ওপেক ফান্ডের সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশ। এসএমই খাতের উন্নয়নে আইডিবি থেকে একই বছরে ৪৭ মিলিয়ন ডলারের ঋণ পাওয়া যায়। সংস্থাটি স্যানিটেশন খাতে ৫৬ মিলিয়ন ডলারের ঋণ দেয়ার বিষয়ে চুক্তিবদ্ধ হয় ২০২২ সালে।

 

তবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ এখন আরো জোরালো করা হচ্ছে বলে দাবি কূটনৈতিক মহলসংশ্লিষ্টদের। এরই ফলে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর শীর্ষ নেতারাও এখন বাংলাদেশ সফরে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি আগামী ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন। দুই দিনের এ সফরে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি খাতে সহযোগিতার পাশাপাশি দক্ষ জনশক্তি রফতানি ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয় গুরুত্ব পাবে।

 

 

যুগান্তরের শিরোনাম ‘পুঁজিবাজারে নজরদারি সফটওয়্যার: গোপন তথ্যভান্ডারে অবৈধ সংযোগ’

 

রির্পোটে বলা হয়, শেয়ারবাজারের সবচেয়ে স্পর্শকাতর এবং অত্যন্ত গোপনীয় তথ্যভান্ডার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্ভেইল্যান্সে (নজরদারি সফটওয়্যার) অবৈধ সংযোগের তথ্য মিলেছে।

বিএসইসির ভেতরের একটি চক্র টানা ৭ বছর ধরে এ কাজ করে আসছে। নিয়ম লঙ্ঘন করে সার্ভেইল্যান্স এরিয়ার বাইরে সফটওয়্যারের সংযোগ স্থাপন করে কাজ করছে তারা।

ছাড়া সার্ভিল্যান্সের মাধ্যমে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করে বিএসইসি। দীর্ঘদিন থেকে এই সার্ভেইল্যান্সের তথ্য বাইরে পাচারের অভিযোগ এসেছে। ২০১১ সালে খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টে সার্ভেইল্যান্স থেকে তথ্য পাচারের কথা বলা হয়।

ওই রিপোর্টে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিএসইসির কাছে সুপারিশ করা হয়। তবে ওই সময়ে বিএসইসির নিজস্ব সার্ভেইল্যান্স সিস্টেম ছিল না।

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে ২০১২ সালে নিজস্ব সার্ভেইল্যান্স সফটওয়্যার কেনে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। এ অবস্থায় বিএসইসির সার্ভেইল্যান্সের তথ্য বাইরে আসার বিষয়টি দুঃখজনক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

তবে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সার্ভেইল্যান্সের দায়িত্বে থাকা বর্তমান কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দীন আহমেদ বলেন, সার্ভেইল্যান্স অত্যন্ত গোপনীয় ও সুরক্ষিত তথ্য। আমাদের আইনেও এ ব্যাপারে সুরক্ষা দেওয়া আছে। যাদের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস আছে, তাদেরকেই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেখান থেকে তথ্য পাচার হলে তা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। তবে কেউ তথ্য পাচার করছে, এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্টভাবে আমারে কাছে অভিযোগ নেই। আমি নিশ্চিত করছি, সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিনিয়োগকারীদের এ ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই।

 

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, আমাদের সার্ভেইল্যান্স সিস্টেম থেকে তথ্য পাচারের সুযোগ নেই। কারণ ওই রুম অত্যন্ত সুরক্ষিত। ওখানে অন্য কারও প্রবেশাধিকার নেই। যারা কাজ করেন, তারা সেখানে মোবাইল, ইন্টারনেট এবং পেনড্রাইভ কোনো কিছুই ব্যবহার করতে পারেন না। এসব কিছু ব্যবহার সেখানে নিষিদ্ধ। এছাড়াও সেখানে সিসিটিভি রয়েছে। সবকিছু নজরদারিতে রাখা হয়।

 

সমকালের একটি  শিরোনাম ‘মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম ৩৬০৪ বাংলাদেশির’

 

প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়, মালয়েশিয়ায় দ্বিতীয় নিবাস গড়ার কর্মসূচি ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোমে (এমএম২এইচ)’ অংশগ্রহণকারীদের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছেন বাংলাদেশিরা। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩ হাজার ৬০৪ বাংলাদেশি দেশটিতে সেকেন্ড হোম গড়েছেন। ২০১৮ সালেও এ সংখ্যা ছিল ১৫০। মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতিমন্ত্রী দাতুক সেরি টিয়ং কিং সিং সম্প্রতি সংসদে এ তথ্য দিয়েছেন।

 

লিখিত বক্তব্যে মন্ত্রী দাতুক সেরি টিয়ং জানান, ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ৫৬ হাজার ৬৬ জন সক্রিয় ‘সেকেন্ড হোম’ পাস হোল্ডার রয়েছেন। তাদের মধ্যে পার্টিসিপেন্ট পাস হোল্ডার ২৭ হাজার ৭৫৯ জন এবং নির্ভরশীল ২৮ হাজার ৩০৭ জন। ২৪ হাজার ৭৬৫ জন এমএম২এইচ পাসধারী নিয়ে শীর্ষে রয়েছে চীন। এর পর যথাক্রমে অস্ট্রেলিয়ার ৯ হাজার ২৬৫ জন, দক্ষিণ কোরিয়ার ৪ হাজার ৯৪০ জন, জাপানের ৪ হাজার ৭৩৩ জন, বাংলাদেশের ৩ হাজার ৬০৪ জন ও যুক্তরাজ্যের ২ হাজার ২৩৪ জন রয়েছেন। এ ছাড়া তাইওয়ান, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও ভারত প্রতিটি দেশের হাজারের বেশি এমএম২এইচ পাসধারী রয়েছেন।

 

এর আগে ২০১৮ সালে মালয়েশিয়া ‘মাই সেকেন্ড হোম’ কর্মসূচিতে ৫ হাজার ৬১০টি এবং ২০১৯ সালে ৩ হাজার ৯২৯টি আবেদন অনুমোদন দেয়। কর্মসূচিটি ২০২০ সালের আগস্টে সাময়িক বন্ধ ছিল। এর পর ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে প্রায় ১ হাজার ৪৬৮টি আবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।‘সেকেন্ড হোম’ কর্মসূচিতে আরও বেশি বিদেশি আবেদনকারীকে আকৃষ্ট করতে শর্ত সহজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024