রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৫ অপরাহ্ন

“ভেজাল ওষুধ প্রতিরোধে মনিটরিং জোরদারের তাগিদ”

  • Update Time : শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪, ৮.৪০ পিএম

সারাক্ষণ ডেস্ক

 

আজ শনিবার ৬ এপ্রিল ২০২৪ইং তারিখে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে ‘স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিতে, কাজ করি একসাথে’ প্রতিপাদ্য নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

স্বাস্থ্য  সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে সচিব মো. আজিজুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. বার্ডান জাং রানা, স্বাচিপ সভাপতি ডা. মো. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চিকিৎসক, নার্স  ও স্বাস্থ্য কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক। উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক বলেন, দেশের স্বাস্থ্যখাতে প্রচুর অবকাঠামো হয়েছে। এখন প্রয়োজন জনবল ও প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান নিশ্চিত করা।  প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্য সেক্টরে অসাধারণ দুইজন লিডার দিয়েছেন, খুবই দারুণ একটি টিম (নতুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও নতুন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী) দিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি, লিডারশিপ ভালো হলে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। তাই  আমি আশা করছি, খুব দ্রুতই স্বাস্থ্য সেক্টরে একটি দৃশ্যমান দৃষ্টান্তমূলক পরিবর্তন আসবে। স্বাস্থ্য সেক্টরে প্রচুর স্থাপনা হয়েছে, আমাদের এখন এগিয়ে যেতে হলে প্রচুর কাজ করতে হবে। আর কাজ করতে হলে দক্ষ জনবল লাগবে। আর জনবলের ব্যবস্থা করতে গেলেই অর্থ লাগবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনেও অপর্যাপ্ত জনবলের কথা বলা হয়েছে। শুধু চিকিৎসক-নার্স দিয়েই স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া সম্ভব হয় না, অথচ দেশে ৪০ শতাংশের মতো হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্টের পদ ফাঁকা। স্বাস্থ্য খাতে মেডিসিন হলো একটি বড় উপাদান। কোয়ালিটি মেডিসিনে আমাদের নজর দিতে হবে। ঢাকাসহ সারা দেশেই নকল মেডিসিনে মার্কেট ভরে গেছে। নকল মেডিসিন তৈরি বন্ধে আমাদের মনিটরিং বাড়াতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024