নিজস্ব প্রতিবেদক
মানসিক সুস্থতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ। আমাদের অবশ্যই মানসিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার জন্য দিনের একটি সময় উৎসর্গ করা উচিৎ । মানসিক রোগ অনেক কিছু থেকে উদ্ভূত হতে পারে, যেমন ট্রমা বা দুর্ভাগ্যজনক অতীত কোন অভিজ্ঞতা থেকেও। হতে পারে পরিবারের কারোর ক্ষনিক ভুলের ফলে। কৈশোরেই মানুষ বেশি মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়। আর তার সচেতনার জন্যে বিশ্ব কৈশোর মানসিক দিবস হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে ২ মার্চ।
এই মানসিক রোগ কিভাবে হয় তা গভীরভাবে অনুসন্ধান ছাড়া বোঝার কোন উপায় নেই। এবং তা সমাধান করার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা গুরুত্বপূর্ণ।
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো বিষন্নতা।
বেশিক্ষেত্রে তারা তাদের সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারে না। যার ফলে তারা মানসিক ভাবে বিপর্য্ত হয়ে যায়।
বিশ্ব কিশোর মানসিক সুস্থতা দিবস পালিত হয় এই জাতীয় সমস্যাগুলিকে মোকাবেলা করার জন্য।
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের রোগগুলিকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করা নিশ্চিত করাই দিবসটির উদ্দেশ্যে।
দিনটি পালন করার জন্য সাথে সাথে এখানে কয়েকটি তথ্য মনে রাখতে হবে।
আমেরিকান গায়ক, গীতিকার এবং অভিনেত্রী লেডি গাগা এবং তার মা সিনথিয়া জার্মানোটা দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সংস্থা বর্ন দিস ওয়ে ফাউন্ডেশন, ২০২২ সালে প্রথম বিশ্ব কিশোর মানসিক সুস্থতা দিবস উদযাপন শুরু করে।
মানসিক স্বাস্থ্য মোকাবেলার উপায়গুলি খুঁজে বের করার জন্যই দিবসটি ঘোষণা করা হয়েছিল। যার উদ্দেশ্য, বিশ্ব কিশোর মানসিক সুস্থতা দিবস যেন কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য ব্যাধি এর সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে সচেতনতা বাড়ায়। কিশোর-কিশোরীরা তাদের মানসিক সমস্যাগুলি কার্যকরভাবে মোকাবেলা করতে পারে। প্রয়োজনে ডাক্তারের সাহায্য নিতে পারে।
Leave a Reply