পৃথিবীতে মানুষকে সফল হতে হলে সব ক্ষেত্রে নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করতে হয়। নেতা মানে কখনও এই নয় যে সে অন্যকে নেতৃত্ব দিবে। নিজের প্রতিটি কাজের নেতাও নিজেকে হতে হয়। এ কারণে জীবনে সব থেকে বেশি প্রয়োজন নেতৃত্বের গুনগুলো নিজের জীবনা চারণের মধ্যে নিয়ে আসা। মানুষ দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও সফল মানুষের জীবন বিশ্লেষণ করে নেতৃত্বের নানান গুন বা আচরণ নির্ধারণ করেছে।
সারাক্ষণে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে তেমনি কিছু স্মার্ট নেতা হবার গুনাবলী ।
নৈতিকতাকে আরো প্রসারিত করা
স্মাট নেতার অন্যতম কাজ তার দলে, টিমে বা প্রতিষ্ঠানে নৈতিকতার প্রসার ঘটানো। নিজের মধ্যে যেমন প্রতি মুহূর্তে নৈতিকতার উত্কর্ষতা ঘটাতে হবে। নিজের প্রতিটি কাজের সঙ্গে নীতিগতভাবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তেমনি টিমের প্রতিটি সদস্যকে নৈতিকতায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাদের মনের ভেতর, চিন্তা চেতনার মধ্যে নৈতিকতার বীজ বপন শুধু নয় সেটাকে নার্সিং করে বড় করার সিস্টেম গড়ে তুলতে হবে। বাস্তবে নৈতিকতা ছাড়া কখনই কোন নেতা বড় হতে পারে না। এবং সফলও হয় না। সাময়িক সফল হলেও তাকে শেষ অবধি ব্যর্থতার ঝুড়ি মাথায় নিয়েই বিদায় নিতে হয়।
নিয়ম মেনে চলাও জীবনাচারণ
নৈতিকতাকে এগিয়ে নিতে হলে অবশ্যই জীবনাচারণে নিয়ামানুবর্তিতা নিয়ে আসতে হবে। কাজের প্রতি একাগ্রতা, এবং কাজের সঙ্গে সময় ও নিয়মকে বেধে নেয়া এগুলোতে যেমন নেতাকে গুরুত্ব দিতে হবে। নেতাকে আয়ত্ব করতে হবে এবং তাকে সেখানে সর্বোচ্চ হতে হবে। তেমনি তার কর্মীদের বা টিমের সদস্যদের জীবনাচারনে ও কাজের আচরণে এই নিয়মকে জুড়ে রাখার শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। বাস্তবে মনে রাখতে হবে জীবনের মূল শিক্ষা কিন্তু জীবনাচারণ গড়ে তোলা। একটি সুন্দর জীবনাচারণই মানুষের জীবনের মূল শিক্ষা।
ওপরের দুইয়ের সংমিশ্রন ও সাফল্য
বাস্তবে নৈতিকতা ও কাজের সঙ্গে সময় ও নিয়মকে যদি সঠিকভাবে জুড়তে পারেন নেতা। এবং তা যদি তিনি তার দলের সকলের মধ্যে জেনারেট করতে পারেন তাহলে অবশ্যই সফলতা তার জন্যে।
Leave a Reply