আফান্দীর গল্প
সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলোতে তাকে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নামে জানে। ভারত উপমহাদেশে তিনি মোল্লা নাসিরুদ্দিন নামে পরিচিত। পৃথিবীর অন্যান্য ভাষায়ও তার এই ধরনের গল্পগুলো নানা নামে পাওয়া যায়। চায়নাতে তাকে পাওয়া যায় আফান্দী নামে। এই হোজ্জা বা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প চায়নায় আফান্দী নামে প্রচলিত থাকলেও গল্পগুলোর ভেতরে একই আমেজ পাওয়া যায়। সারাক্ষণে আফান্দীর গল্পগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে।
২৯. বড়লোক হাত-পা ছুঁড়ে চীৎকার করে বলল, “আমি চাঁদের আলোয় গাছের ছায়া তোমাকে বিক্রী করি নি।”
৩০. “জনাব, চুক্তিতে শুধু গাছের ছায়ার কথাই বলা হয়েছে। কিন্তু সেই ছায়া সূর্যের আলোয় বা চাঁদের আলোয় হবে এমন কোনো কথা লেখা নেই। আপনি ঘরে গিয়ে একবার ভালো করে বিক্রয়নামা পড়ে দেখুন।” একথা বলে আফান্দী ও তার বন্ধুরা রবাব বাজাতে এবং গান গাইতে শুরু করল।
Leave a Reply