আফান্দীর গল্প
সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলোতে তাকে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নামে জানে। ভারত উপমহাদেশে তিনি মোল্লা নাসিরুদ্দিন নামে পরিচিত। পৃথিবীর অন্যান্য ভাষায়ও তার এই ধরনের গল্পগুলো নানা নামে পাওয়া যায়। চায়নাতে তাকে পাওয়া যায় আফান্দী নামে। এই হোজ্জা বা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প চায়নায় আফান্দী নামে প্রচলিত থাকলেও গল্পগুলোর ভেতরে একই আমেজ পাওয়া যায়। সারাক্ষণে আফান্দীর গল্পগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে।
৩১. আফান্দীর যুক্তি শুনে বড়লোক নিজের রাগ হজম করে ঘরে ফিরে এসে আফান্দী- কে জব্দ করার ফন্দী আঁটতে থাকল। কিন্তু তার স্ত্রী তাকে গালাগাল দিয়ে তার দোষারোপ করতে লাগল। তাই বড়লোকের মাথার কোন ফন্দী এল না।
৩২. বড়লোক মনে মনে বুঝল সূর্য আর চাঁদের অবস্থান অনুযায়ী গাছের ছায়ারও হেরফের হয়। কখনো ছায়া দরজার সামনে উঠানে আসে, কখনো আবার উঠান ছেড়ে বাড়ীর মাথায় আসে… কিন্তু গোলমালের তো সবেমাত্র শুরু, পরে কী অবস্থা হবে তা কে জানে আর কিভাবে সে এই সমস্যার মোকাবেলা করবে?
Leave a Reply