প্রাচীনকালে, কোনো কোনো অভিজাত বংশের লোকেরা পূজাযজ্ঞাদি উপলক্ষে পাণ্ডা বলি দিত অথবা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সামগ্রী হিসেবে মৃতব্যক্তির সঙ্গে কবরের মধ্যে রেখে দিত। খৃঃ পূঃ ২য় শতাব্দীতে পশ্চিম হান আমলের সম্রাট ওয়েনতির মায়ের মৃত্যুর সময়ে আরো অন্যান্য দুর্লভ প্রাণীর সঙ্গে একটি পাণ্ডাকেও সমাধিস্ব করা হয়। রাজমাতা বোধ হয় পাণ্ডা খুব ভালবাসতেন, তাই মৃত্যুর পরও একটি পাণ্ডা সঙ্গে নিয়ে যাবার বাসনা প্রকাশ করেছিলেন।
প্রকৃতি কিংবা মনুষ্যসৃষ্ট বিভিন্ন কারণে এককালীন বৃহৎ ও বর্ধিষ্ণু গোষ্ঠীভুক্ত পাণ্ডারা ক্রমশঃ সংখ্যায় হ্রাস পেতে পেতে আজ এক শোচনীয় সংখ্যায় এসে দাঁড়িয়েছে।
Leave a Reply