বেঁচে থাকবার তাগিদেই প্রাচীনকালের পাণ্ডাদেরকে সুদীর্ঘকাল ধরে পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সঙ্গে নিজদের খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছে, আর তীক্ষ্ণ তরোয়ালের মতো দাঁতঅলা বাথ এবং অন্যান্য হিংস্র পশুদের সঙ্গে খাদ্যের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছে। অন্যান্য হিংস্র পশুদের মতো পাণ্ডারাও সাহসী ও বলিষ্ট দেহের অধিকারী ছিল। প্রাচীন পুঁথিপত্রে পাণ্ডাদের ঠিক এরূপ আকৃতিরই বিবরণ পাওয়া যায়।বেঁচে থাকবার তাগিদেই প্রাচীনকালের পাণ্ডাদেরকে সুদীর্ঘকাল ধরে পরিবর্তনশীল পরিস্থিতির সঙ্গে নিজদের খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছে, আর তীক্ষ্ণ তরোয়ালের মতো দাঁতঅলা বাথ এবং অন্যান্য হিংস্র পশুদের সঙ্গে খাদ্যের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হয়েছে। অন্যান্য হিংস্র পশুদের মতো পাণ্ডারাও সাহসী ও বলিষ্ট দেহের অধিকারী ছিল। প্রাচীন পুঁথিপত্রে পাণ্ডাদের ঠিক এরূপ আকৃতিরই বিবরণ পাওয়া যায়।
সুন্দুর অতীতে চীন দেশে দুটি খুব বড় উপজাতি ছিল। এদের প্রধানদের নাম ছিল জয়াংতি আর ইয়েনতি। একবার এদের মধ্যে যুদ্ধ হলে হুয়াংতি পাণ্ডা, বাঘ, চিতাবান্ধ নিয়ে গঠিত এক পশুসেনাবাহিনী পরিচালনা করে ইয়েনতিকে পরাস্ত করা, চিতাবায় এই পশুসেনাবাহিনী দুর্বারগতিতে ধেয়ে শত্রুদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের কামড়ে ছিঁড়ে ফালা-ফালা করে ফেলেছিল। তাই প্রাচীনকালে বীরত্বের প্রতীক হিসেবে পাত্তার মাথাকে বিজয়ী সেনাবাহিনীর যুদ্ধ-পতাকায় আঁকা হতো।
Leave a Reply