আফান্দীর গল্প
সেন্ট্রাল এশিয়ার দেশগুলোতে তাকে নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নামে জানে। ভারত উপমহাদেশে তিনি মোল্লা নাসিরুদ্দিন নামে পরিচিত। পৃথিবীর অন্যান্য ভাষায়ও তার এই ধরনের গল্পগুলো নানা নামে পাওয়া যায়। চায়নাতে তাকে পাওয়া যায় আফান্দী নামে। এই হোজ্জা বা মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প চায়নায় আফান্দী নামে প্রচলিত থাকলেও গল্পগুলোর ভেতরে একই আমেজ পাওয়া যায়। সারাক্ষণে আফান্দীর গল্পগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে।
৮. সাত দিন পর আফান্দী তাদের কথামতো সোনা নিয়ে জমিদারের বাড়ীতে হাজির হলো। জমিদার সোনা হাতে নিয়ে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখল একেবারে খাঁটি সোনা। খুশিতে তার মন নেচে উঠল।.
৯. আফান্দী তার ডিগডিগে গাধার পিঠে বসে বিদায় নিতে গেলে জমিদার বলল, “আফান্দী, তুমি সত্যিই একজন কাজের লোক। তুমি আমার চৌদ্দ আনা সোনা নিয়ে যাও, তার সঙ্গে তোমার নিজের দু আনা মিশিয়ে আবার বপন করো। আগামী রোববার তুমি আমার ভাগের আট তোলা সোনা দিয়ে যেও।”
Leave a Reply