শ্রী নিখিলনাথ রায় লবণের মহালের মধ্যে তৎকালে হিজলীর মহাল লাভকর ছিল। এইরূপ শুনা যায় যে, কান্ত বাবু বেনামীতে সেই মহালের ইজারা লইয়াছিলেন। কমল উদ্দীন হিজলীর ইজারদার ছিল; সে কান্তবাবুর বেনামীতেই
বিস্তারিত
শশাঙ্ক মণ্ডল ঢেক কুড়াকুড় ঢেক কুড়াকুড় ধান ভানিরে…… ধানের বরে গাই কিননু দিনু পুতের বিয়ারে, ঢেকি আমার পিতা মাতা ধান আমার সই
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে নাম সংখ্যা ভারতীয় শাস্ত্রাদিতে অথবা গণিত গ্রন্থে সংখ্যার নামোল্লেখ না করে অথবা সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার না করে তার পরিবর্তে কোন বস্তুর নামোল্লেখ করা হোত। সাধারণতঃ
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনি বলেন যে, হেষ্টিংস রাণী ভবানীর জমিদারীর অন্তর্গত বাহারবন্দ পরগণা প্রভৃতি তাঁহার দেওয়ান কান্তকে প্রদান করিয়াছেন। রাণী কোনও দোষ করেন নাই এবং কান্তের সহিত রাণীর এমন কোন
সত্যেন্দ্রকুমার বসু খৃস্টাব্দের প্রথম শতাব্দীতে বা তার আগেই বৌদ্ধধর্ম চীনে পৌঁছেছিল। সেই থেকে বহু ভারতীয় বৌদ্ধ সন্ন্যাসী দুর্গম পথ অতিক্রম ক’রে চীনে ধর্ম প্রচার করতে যেতেন। আর অনেক চৈনিক ভক্ত