শিবলী আহম্মেদ সুজন আনুষঙ্গিক কারিগরি তাঁতে মসলিন বুনা শেষ হলেই মসলিনের কাজ শেষ হতনা। এর পরে মসলিন রপ্তানী হওয়া পর্যন্ত আরও কয়েক স্তরের কাজ ছিল এবং এর প্রত্যেক স্তরের কাজের
বিস্তারিত
শিবলী আহম্মেদ সুজন আলোচনায় দেখা যায় যে ঢাকাই মসলিন ঢাকায় উৎপাদিত কার্পাস দ্বারা তৈরী হত এবং ঢাকার দক্ষ কাটুনীরা ঢাকার কার্পাসকে সূক্ষ্ম সুতায় পরিণত করত। প্রশ্ন উঠে ঢাকাই মসলিনের সূক্ষ্মতা
শ্রী নিখিলনাথ রায় তদীয় অলোকসামান্ত সৌন্দর্য্য দেশময় রাষ্ট্র হইয়া পড়ে। মুর্শিদাবাদে এইরূপ প্রবাদ প্রচলিত ছিল যে, তৎকালে ফৈজীর ন্যায় সুন্দরী সমগ্র ভারতবর্ষে দৃষ্ট হইত না। তাহার উত্তপ্তকাঞ্চনবর্ণ, কৃশ অঙ্গযষ্টি ও
শিবলী আহম্মেদ সুজন সুতা তৈরীর পালা। সাধারণতঃ মেয়েলোকেরাই সুতা কাটত। সুতা কাটার জন্য চারটি জিনিসের দরকার ছিল- ১। একটি টাকু- এটি লম্বায় প্রায় এক হাত বা তারও কিছু কম বা
শিবলী আহম্মেদ সুজন বীজ বপনের প্রণালীও মোটামুটি ভাবে নির্দিষ্ট ছিল। জমি বেশ গভীর ভাবে চাষ করার পর জমিতে প্রায় দেড় ফুট অন্তর আড়াআড়িভাবে রেখা টানা হত এবং ঐ রেখায় প্রতি