পাণ্ডারা যে এখনো মাংসাশী প্রাণীদের স্বভাব বজায় রেখেছে তার আরেকটি লক্ষণ থেকে বোঝা যায়। মাংসভোজী প্রাণীরা সাধারণতঃ একাকী বিচরণ করতে ভালবাসে। অন্যদিকে নিরামিষভোজী প্রাণীরা পছন্দ করে দলবদ্ধভাবে থাকতে। প্রাকৃতিক
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও হয়েছিলো অনেক বিস্তৃত। সাহিত্যে উঠে এসেছিলো পরিবর্তিত মন ও
শারীরস্থানবিদদের পরীক্ষার ফলে জানা যায় যে পাণ্ডাদের মুখ এবং দাঁত অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীদের থেকে কোনো পার্থক্য নেই। কথায় বলে: “স্বভাব যায় না মলে।” তাই বাঁশবাগানে বা অন্য কোথাও হঠাৎ
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও হয়েছিলো অনেক বিস্তৃত। সাহিত্যে উঠে এসেছিলো পরিবর্তিত মন ও সমাজের
চিড়িয়াখানায় গেলে দেখবে এক আঁটি ছোট বাঁশগাছ পাণ্ডার সামনে রাখামাত্র সে দুঘণ্টা যেতে না যেতেই পাতা ও বাঁশগাছ খেয়ে সাফ করে দেবে।
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও হয়েছিলো অনেক বিস্তৃত। সাহিত্যে উঠে এসেছিলো পরিবর্তিত মন ও সমাজের
হঠাৎ কখনো শত্রুর খপ্পরে পড়ে গেলে সে তার সামনের থাবা দিয়ে আচমকা শত্রুর গালে প্রচণ্ড থাপ্পড় মেরে দেয়। পাণ্ডার থাপ্পড় খেয়ে শত্রুকে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যেতেও দেখা যায়।
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও হয়েছিলো অনেক বিস্তৃত। সাহিত্যে উঠে এসেছিলো পরিবর্তিত মন ও সমাজের
সাধারণতঃ পাণ্ডারা কখনো নিজ থেকে অন্য কোনো জন্তুকে আক্রমণ করে না। পাহাড়ে বা জঙ্গলে কোনো শত্রুর সামনে পড়ে গেলে সে চট করে গাছে উঠে চোখ বুঁজে বসে থাকে। তাকে ধরতে
রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্যে আরেকটি নতুন যুগ সৃষ্টি হয়েছিলো। ভাষাকে মানুষের মুখের ভাষার কাছে নিয়ে আসা নয়, সাহিত্যে’র বিষয়ও হয়েছিলো অনেক বিস্তৃত। সাহিত্যে উঠে এসেছিলো পরিবর্তিত মন ও সমাজের