মণীশ রায় স্কুলের গেট-ঘেঁষা ছাউনির তলায় একটা ছোট প্লাস্টিক মোড়ায় মনমরা হয়ে বসে রয়েছে তপতী। চারপাশে অভিভাবকদের চেঁচামেচি। কেউ বেরুচ্ছে, কেউ দলে-দলে বিভক্ত হয়ে গাপুস-গুপুস খাচ্ছে আর আড্ডা দেবার নামে
ইউ. ইয়াকভলেভ কোথায় আকাশের শুরু ছেলেটাকে দেখি বৃষ্টির পর, রাস্তায়। হাঁটছিল খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে, ছাল ছড়ে যাওয়া হাঁটুতে রক্ত জমাট বেধেছে সীলমোহরের মতো। জীর্ণ চ্যাপটা স্যান্ডেল জোড়া দেখতে কাছিমের মতো। হাতে
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
মণীশ রায় তুষ্টিদের স্কুলটার চারপাশ ঘিরে রেখেছে ঘন গাছ-গাছালির মালা ; বড়-মাঝারি-ছোট সবধরনের গাছগুলো যেন লম্বা বিনুনির মতো সবুজ বেষ্টনী হয়ে স্কুলটাকে আগলে রাখছে। পাঁচিলের বাইরে থেকেও তা চোখে পড়ে।
ইউ. ইয়াকভলেভ পাশা সেদভের উত্তরাধিকার পাইওনিয়র শিবিরের ব্যাস ব্যান্ড বাজিয়েদের মধ্যে পাশা সেদভ ছিল সবার ছোটো। কিন্তু তার ড্রামটি ছিল প্রকান্ড। এমনকি যে রামশিঙাটা তার পেতলের অজগর পাকে ঢ্যাঙা কারাভায়েভ’কে
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
পিয়ের পল দারাক ও ভেলাম ভান সেন্দেল অনুবাদ : ফওজুল করিম পানির উপর থেকে এগুলো সরিয়ে নিয়ে পানিতে সেদ্ধ করা হত। তারপর উপর থেকে নীলের কাথ সরিয়ে নিয়ে সেদ্ধ করা
পিয়ের পল দারাক ও ভেলাম ভান সেন্দেল অনুবাদ : ফওজুল করিম নীল গাছ বড় হওয়ার পর সে গাছ থেকে কি পরিমাণ নীল পাওয়া যাবে তা অনুমান করা এক কষ্ট সাপেক্ষ
মণীশ রায় ছয়তলার একপাশে তাপস-তপতী দম্পতির নিজেদের ফ্ল্যাট। মেয়ে দুটো নিয়ে চারজনের সংসার ওদের ; তাই দুই কামরার ফ্ল্যাটে কুলোয় না। গায়ে-গায়ে লাগে; তবু রোজগার না বাড়ায় এভাবেই থাকতে হচ্ছে।
ইউ. ইয়াকভলেভ রূপের ডালি খেলা তখন আমরা ভাবতাম যে কারাভান্নায়া রাস্তায় নিশ্চয় ঠুন-ঠুন ঘন্টি বাজিয়ে যায় ক্লান্ত ধূলি-ধূসর উট, ইতালিয়ানস্কায়া রাস্তায় থাকে কালো-চুল ইতালিয়ানরা, আর চুমকুড়ি সাঁকোতে সবাই চুমু খায়।