শ্রী নিখিলনাথ রায় জগৎশেঠ উপাধির সঙ্গে ফতেচাঁদ সম্মানের চিহ্নস্বরূপ মতির কুণ্ডল ও হস্তী প্রভৃতি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। শেঠদিগের বংশবিবরণী হইতে এই রূপ জানা যায়, সম্রাট মহম্মদশাহ ফতেটাদের প্রতি এরূপ সন্তুষ্ট
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই রাজস্ব দিল্লীতে প্রেরিত হইত। কিন্তু নগদ টাকা প্রেরণে, সময়ে সময়ে অসুবিধা ঘটত বলিয়া, শেঠগণ রাজস্ব প্রেরণের ভার গ্রহণ করেন। দিল্লী ও আগরাতে শেঠ মানিকচাঁদের অন্যান্য
শ্রী নিখিলনাথ রায় সন্ধ্যা হইল, তথাপি হীরানন্দ বন হইতে প্রত্যাবৃত্ত হইলেন না। সহসা একটি আর্তনাদ ‘তাঁহার কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হইল; তিনি কিয়দ্দূর অগ্রসর হইয়া একটি ভগ্ন অট্টালিকা দেখিতে পাইলেন। তাহার
সারাক্ষণ ডেস্ক শুভজ্যোতি ঘোষ মুঘল বাদশাহ আকবর নন, বরং গৌড়ের প্রাচীন রাজা শশাঙ্কই যে বাংলা সন বা ‘বঙ্গাব্দ’ প্রবর্তন করেছিলেন, সেই মর্মে পশ্চিমবঙ্গে জোরালো প্রচার ও ‘সচেতনতা অভিযান’ শুরু করেছে
সারাক্ষণ ডেস্ক সায়েদুল ইসলাম বাংলায় তখন আফগান সুলতানরা বহু বছর ধরে অনেকটা স্বাধীনভাবে রাজত্ব করে আসছিলেন। বহু বছর ধরে এই অঞ্চলে থাকার কারণে এই শাসকরা অনেকটা এদেশের বাসিন্দা হয়ে উঠছিলেন।
শ্রী নিখিলনাথ রায় শেঠদিগের ক্ষমতা ও অর্থের তুলনা ছিল না। ভারতের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে তাঁহাদের গদী সংস্থাপিত থাকায়, বাদশাহ নবাব, রাজা মহারাজ ও বণিক মহাজনগণ সেই সকল গদী হইতে
ইতালির দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি বন্দর নগরী পম্পেই। রোমান এই শহরটি যা ৭৯ খ্রিস্টাব্দে মাউন্ট ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে পুরো শহরটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল । ১৯৪৫ বছর আগে। পম্পেইতে একটি নতুন খননে অত্যাশ্চর্য শিল্পকর্মগুলি
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই অনুগ্রহবলে তাঁহারা অষ্টাদশ শতাব্দীতে সমগ্র ভারতবর্ষের এক অভাবনীয় কাণ্ডের অবতারণা করিয়া গিয়াছেন। বাদসাহ-নবাব হইতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজা জমীদার পর্যন্ত তাঁহাদের অজস্র অর্থবৃষ্টিতে অভিষিক্ত হইয়া উঠিতেন।
পুডিংয়ে সাধারণত ছোলা ও মটরশুঁটি ব্যবহার করা হয় না, তবে এগুলো কিন্তু বিশ্বের প্রাচীনতম এক ডেজার্ট বা শেষ পাতের মিষ্টি খাবারের মূল উপাদান। কারও কারও মতে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে সুস্বাদু