পিওতর মান্তেইফেল চিহ্ন আর তাড়া বাচ্চা দিয়েই খরগোস চটপট তার ছানাদের গা চেটে দেয়, ছানারাও তাড়াতাড়ি করে মাই খোঁজে। ভরপেট দুধ খেয়ে, খানিকটা জিরিয়ে তারা নানান দিকে ছুটে যায়, তারপর
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
জীবনকথা আজ রোগশয্যায় বসিয়া কতজনের কথাই মনে পড়িতেছে। সুদীর্ঘ জীবনের পথে কতজনই আসিয়াছে আবার কতজনই চলিয়া গিয়াছে। কেহ দূরে চলিয়া গিয়াছে। কেহ চিরজনমের মতো পৃথিবী হইতে বিদায় লইয়া গিয়াছে। সকলের
পিওতর মান্তেইফেল পেটুক পাইথন ভারত থেকে মস্কোয় আনা হল জালি-আঁকা এক পাইথন। পৃথিবীর বৃহত্তম সাপেদের অন্যতম এরা। এই দানবটি ছিল লম্বায় প্রায় আট মিটার, ওজনে একশ বিশ কিলোগ্রাম। এহেন অজগরের
পিওতর মান্তেইফেল নবজাতকের জীবন পুকুরটা বরাবরকার মতোই। চিড়িয়াখানায় অশ্রান্ত কাকলী। কিশোর একজন জীববিদের সঙ্গে যাচ্ছিলাম তাঁর দিয়ে। হঠাৎ চোখে পড়ল ‘একজন ডুবছে’। পড়ে ছিল সে তীরের কাছেই, রোদ্দুরের কাঁপা কাঁপা
আবু ইসহাক মরা মানুষের শত্রু নেই-লোকে বলে। কিন্তু আবিদ আলী হাজীর ছিল। যদি না-ই থাকবে তবে তাঁর অপঘাত মৃত্যুর খবর শুনে লোকে হাসাহাসি করবে কেন? হাসাহাসি শুধু নয়, তাঁর মৃতদেহ
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
পিওতর মান্তেইফেল সূর্য-স্নান সবাই নিশ্চয় জানে যে কোনো স্তন্যপায়ী জীবই ভালো বাড়তে পারে না রোদ ছাড়া। তাহলে ব্যাজার বা খটাশের মতো জন্তুরা, যারা সব সময় থাকে অন্ধকার গর্তে, শিকার ধরতে
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
পিওতর মান্তেইফেল কুকুর কখন হাঁসের গন্ধ পায় না ‘ভ্যালা এক কুকুর জুটেছে আমার! দেখুন-না, ডিমে তা দিচ্ছিল হাঁসটা, অথচ তার দু’পা দূর দিয়ে কুকুরটা চলে গেল খেয়াল না করে।’ খেদ