রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১২ পূর্বাহ্ন
ইতিহাস

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৫)

শ্রী নিখিলনাথ রায় দর্পনারায়ণ ডাহাপাড়ায় বাসবাটী নির্মাণ করেন। যদিও এক্ষণে বঙ্গাধিকারিগণের পুনর্ব্বার নূতন বাটা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তথাপি সেই পুরাতন বাটীর চিহ্ন এখনও স্থানে স্থানে বর্তমান আছে। দর্পনারায়ণ ডাহাপাড়ায় আসিয়া কিরীটেশ্বরীর

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় দেওয়ান মুর্শিদকুলী প্রথম কাননগো দর্পনারায়ণকে সেই সমস্ত কাগজ- পত্রে স্বাক্ষর করিতে বলিলে, দর্পনারায়ণ কাননগোর রসুম বাবদে ৩ লক্ষ টাকার দাবী করেন। দেওয়ান দাক্ষিণাত্য হইতে প্রত্যাগত হইয়া তাঁহাকে

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫৩)

শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে ঢাকার উলাইল গ্রামের মিত্রবংশীয়েরা রাজস্ববিভাগের কার্য্য করিতেন। তাঁহাদের অনুরোধে উক্ত জমীদার অবশেষে বঙ্গাধিকারীর ক্রোধাগ্নি হইতে নিষ্কৃতি লাভ করেন। হরিনারায়ণের সময় হইতে বঙ্গাধিকারিগণের সৎকীত্তি বঙ্গ- ভূমিকে

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫২)

শ্রী নিখিলনাথ রায় বঙ্গবিনোদের পর ভগবানের পুত্র হরিনারায়ণকে কাননগো-পদ প্রদান করা হয়। ‘১৬৭৯ খৃঃ অব্দে ১০৯০ হিজরী আরঙ্গজেবের রাজত্বের ২২শ তম বৎসরে হরিনারায়ণ সুবা বাঙ্গলার অর্দ্ধাংশ কাননগোর ভার প্রাপ্ত: হন,

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫১)

শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রধান কাননগো পরগণা-কাননগোদিগের নিকট হইতে ভূমি- সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র তলব করিয়া রাখিতেন। কাননগো- দপ্তরে ভূমিসংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্রই পরম যত্নে রক্ষিত হইত। পরগণা- কাননগোণ জমির পরিমাণ, নিরিখ, সাধারণ

বিস্তারিত

যেসব ঘটনা সিপাহিদের এত বড় বিদ্রোহের দিকে ঠেলে দিয়েছিল

সৌমিত্র শুভ্র ১৮৫৭ সালের ২৯শে মার্চের বিকেল, ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় সেনাদের প্রশিক্ষণ চলছিল ব্যারাকপুরের সেনানিবাসে। প্রশিক্ষণে ব্যবহার করা হচ্ছিল ‘বিতর্কিত’ এনফিল্ড রাইফেল। একজন সিপাহি প্রশিক্ষণের সময় চর্বিযুক্ত কার্তুজ ব্যবহারে অস্বীকৃতি

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৫০)

শ্রী নিখিলনাথ রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে বাঙ্গলারাজ্য দিল্লীসাম্রাজ্য হইতে বিচ্ছিন্ন হয়। তাহার পর সুপ্রসিদ্ধ শের শাহা বাঙ্গলা ও দিল্লী অধিকার করিয়া সমস্ত উত্তর ভারতবর্ষে আপনার জয়পতাকা উড্ডীন করেন। শের

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   সেই সমস্ত ভিত্তি এক্ষণে জঙ্গলে পরিপূর্ণ; তথায় একটি ফোয়ারার হ্রদ বা চৌবাচ্চা দেখা যায়। তাহার কিয়দংশ আজিও কষ্টিপ্রস্তরমণ্ডিত আছে। এই বৈঠকখানার পশ্চাতে ভাগীরথীতীরে কতকগুলি আম্রবৃক্ষের শ্রেণী।

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৮)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   গোপালচাঁদের আবেদন অগ্রাহ্য হইলে, তিনি অত্যন্ত অর্থকষ্টে পতিত হইয়া, অবশেষে হতাশ-হৃদয়ে ইহ জীবনের লীলা শেষ করেন। অনন্তর কিষণচাঁদের মৃত্যু হইলে, গোবিন্দচাঁদের বিধবা পত্নী বিবি প্রাণকুমারী গবর্ণমেন্টের

বিস্তারিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৪৭)

শ্রী নিখিলনাথ রায়   সুতরাং কিষণচাদকে স্বতন্ত্র বৃত্তি প্রদান করিতে তাঁহারা সক্ষম নহেন। গোবিন্দচাঁদের মৃত্যুর পর তিনি জীবিত থাকিলে সে বিষয়ে বিবেচনা করা যাইবে। গোবিন্দচাঁদ নিজ জীবদ্দশার গোপালচাঁদকে পোষ্যপুত্র গ্রহণ

বিস্তারিত

kjhdf73kjhykjhuhf
© All rights reserved © 2024