শিবলী আহম্মেদ সুজন হাম্মাম হাম্মাম মোটা বুননীর কাপড় এবং শীতকালে চাদর রূপে ব্যবহৃত হত। ইহা দৈর্ঘ্যে ২০ গজ ও চওড়ায় ১ গজ ছিল। গামছা গা মোছা থেকেই গামছা শব্দের উৎপত্তি।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই চত্বরের মধ্যস্থলে একটি গৃহের ভিত্তি অদ্যাপি বিরাজমান আছে, তাহা দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান ও প্রায় ৩০ হস্ত হইবে। এই সকল ভিত্তি এক্ষণে নিবিড় জঙ্গলে আবৃত, আম্র প্রভৃতি দুই
শিবলী আহম্মেদ সুজন জেমস্ টেলরকে অবলম্বন করে উপরে মসলিনের একটি মোটামুটি সাধারণ বিবরণ দেওয়া হল। সমসাময়িক লেখকের বিবরণের অভাবে মোগল আমলে প্রকৃত পক্ষে মসলিন কত সূক্ষ্ম ও মিহি ছিল তার
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর সিংহাসনে আরোহণ করিয়া প্রথমে হীরাঝিলের প্রাসা- দেই বাস করিয়াছিলেন। কিন্তু তথায় তিনি অধিক কাল বাস করেন নাই; কিছুকাল পরে, ভাগীরথীর পূর্বতীরে কেল্লামধ্যে আলিবদ্দীর প্রাসাদে আসিয়া বাস
শিবলী আহম্মেদ সুজন বদন-খাস বদন শব্দের অর্থ শরীর। হয়তঃ এ জাতীয় মসলিন দ্বারা শুধু শরীরের জামা তৈরী হত বলেই একে বদন-খাস বলা হত। বদন-খাসও সূক্ষ্মতার জন্য বিখ্যাত ছিল, কিন্তু এর
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর- জাফর, ক্লাইব, তাঁহার সহকারী ওয়াশ, কাশীমবাজারের ওয়াট্ট্স, লশিংটন, দেওয়ান রামচাঁদ এবং মুন্সী নবকৃষ্ণ প্রভৃতি সেই কোবাগার লুণ্ঠনের সময় উপস্থিত ছিলেন। ‘সিরাজ উদ্দৌলার এই প্রকান্ত ধনাগারে ১
শিবলী আহম্মেদ সুজন খাসা খাসা ফার্সী শব্দ এবং এর দ্বারা অত্যন্ত মিহি ও সরু মসলিনকে বুঝায়।. এ কাপড় ঘন বুননীর জন্য বিখ্যাত ছিল। এর প্রথম পরিচয় পাওয়া যায় আবুল ফজলের
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাবের প্রকোঠমধ্যে রুদ্ধ হওয়ায় কথা শুনিয়া, ভিন্ন ভিন্ন স্থান হইতে তাঁহার সমস্ত অনুচরবর্গ আসিয়া তথায় উপস্থিত হইলেন। সিরাজ তাঁহাদিগকে দেখিয়া বলিলেন যে, এই সকল জমীদার ও জমীদারদিগের
সারাক্ষণ ডেস্ক মার্চ, ১৮৬৫। সামুদ্রিক ঝড়ে স্কটল্যান্ডের পূর্ব লোথিয়ানের তীরে একটি কয়লাবাহী ইংলিশ মালবাহী জাহাজ ডুবে গেল। মানুষের প্রাণের সাথে প্রচুর মালামালেরও ক্ষয়ক্ষতি হলো। এই সমুদ্রযাত্রার দু:খজনক অধ্যায়গুলির বেশিরভাগই দীর্ঘকাল
শিবলী আহম্মেদ সুজন ৪ উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে জেমস্ টেলরও উপরোক্ত রকমের মসলিন সমূহের নাম দিয়েছেন, যদিও সুতার সংখ্যা এবং মূল্যের পার্থক্য ছিল। এখন বিভিন্ন প্রকারের মসলিনের বিবরণ দেওয়া যাক: