শ্রী নিখিলনাথ রায় উক্ত জনশ্রুতি সত্য কি মিথ্যা বলা যায় না; তবে তৎকালে সাধারণের মনে যে ঐরূপ সন্দেহ উপস্থিত হইয়াছিল, তাহাতে অণুমাত্র সন্দেহ নাই! মীরণের দেহ রাজমহলে সমাহিত করা হয়।
ডেবোরা নিকোলস-লি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে একটা চিঠি লিখেছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। সালটা ছিল ১৯৩৯। সে বছরের অগাস্ট মাসে লেখা তার সেই চিঠির ‘পরিণাম স্বরূপ’ দেখা গিয়েছিল ‘ম্যানহাটন প্রজেক্ট’ যা ইতিহাসের
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় এ ধরনের অসংখ্য অতীতের স্মারক সমগ্র সুন্দরবনের বিভিন্নপ্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে।জাদু মারণ উচাটন বশীকরণ ঝাড়ফুক মন্ত্র আদিম মানব সংস্কৃতির আচার-আচরণগুলি আজকের যুগে এসে ভিড় করেছে। এ এলাকার
শ্রী নিখিলনাথ রায় সিরাজ মুর্শিদাবাদ রক্ষা করিতে ইচ্ছা করিলে, -মীরজাফর সিরাজের প্রাসাদ আক্রমণ এবং যুদ্ধক্ষেত্রে ইংরেজদিগকে সাহায্য ও সিরাজকে বন্দী করিয়া তাঁহাদের হস্তে অর্পণ করিতে প্রতিজ্ঞা করেন। পরে কোরান ও
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় হাড়োয়ার খাসবালান্দা গ্রামের লালমসজিদে গুপ্তযুগের মূর্তিখোদিত প্রস্তরখণ্ডে নাভিপদ্মের চিহ্ন প্রত্নতাত্ত্বিকদের সামনে অনেক প্রশ্ন তুলে ধরে। নেপালের রাজদরবার থেকে বালান্দা মহাবিহারে চর্চিত পুঁথি আবিষ্কার করেছেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর মসনদে বসিবার পূর্ব্বে জাফরা- গঞ্জেই অবস্থিতি করিতেন। তাঁহার নামানুসারে, অথবা মুর্শিদাবাদের স্থাপয়িতা মুর্শিদকুলী জাফর খাঁর নামানুসারে অথবা অন্য কাহারও নামানুসারে জাফরাগঞ্জের নামকরণ হইয়াছে, তাহা বলিতে পারা
সারাক্ষণ ডেস্ক একটি বিরল জীবাশ্ম এমন একটি দিনের চিত্র তুলে ধরেছে যা একটি প্রাগৈতিহাসিক সমুদ্রগাভীর জন্য অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ছিল। দুগং নামে পরিচিত এখন বিলুপ্ত প্রজাতির একটি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী, প্রায় ১৫
শশাঙ্ক মণ্ডল প্রথম অধ্যায় হাড়োয়ার খাসবালান্দা গ্রামের লালমসজিদে গুপ্তযুগের মূর্তিখোদিত প্রস্তরখণ্ডে নাভিপদ্মের চিহ্ন প্রত্নতাত্ত্বিকদের সামনে অনেক প্রশ্ন তুলে ধরে। নেপালের রাজদরবার থেকে বালান্দা মহাবিহারে চর্চিত পুঁথি আবিষ্কার করেছেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
শ্রী নিখিলনাথ রায় জাফরাগঞ্জ জাফরাগঞ্জ সিরাজের বধ্যভূমি, বাঙ্গলা, বিহার ও উড়িষ্যার স্বাধীনতার সমাধি। এই স্থানের ভূমি বিশ্বাসঘাতকের তরবারির আঘাতে কলুষিত হইয়াছিল; তাই যে ভবনে সেই শোচনীয় হত্যাকাণ্ড সম্পাদিত হয়, মুর্শিদাবাদবাসিগণ
সারাক্ষণ ডেস্ক ১৯৪৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, জার্মানিতে ব্রিটিশ সামরিক সরকার এবং সোভিয়েত সামরিক সরকার একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে যা দুই নতুন প্রতিবেশী শক্তির মধ্যে একটি সামরিক সংযোগ প্রতিষ্ঠিত করে। এর উদ্দেশ্য