শ্রী নিখিলনাথ রায় গবর্ণমেন্ট তাহা নবাধ নাজিমকে প্রদান করেন নাই। মুর্শিদাবাদ-চকের মধ্যস্থিত মণিবেগমের বিখ্যাত মসজেদ অদ্যাপি তাঁহার নাম ঘোষণা করিতেছে। তিনি অভান্ত দানশীলা বলিয়া প্রসিদ্ধিলাভ করিয়াছিলেন। মুক্তহস্ততার জন্ত তিনি ‘মাদর-ই-কোম্পানী
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়া–সভ্যতার ভৌগোলিক পরিচয় মায়া জনজাতির সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রধান অংশ হল দক্ষিণ মেক্সিকো এবং মধ্য আমেরিকার উত্তর অঞ্চল। মায়ারা এমন একটি অঞ্চলে কেন্দ্রীভূত যারা একটি সমগোত্রের ভাষাগত
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় এক অখণ্ডজলবিভাজিকা হিসাবে সর্বাঙ্গীন পরিকল্পনার মাধ্যমে সুফল পাওয়া যেতে পারে এ সত্য ব্রিটিশ রাজত্বে শাসকরা ভুলে গিয়েছিলেন। তার পরিণতিতে এই এলাকার অতীতের অসংখ্য স্মরণীয় জলপ্রবাহের করুণ
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেকেন্দ্রার নিকট বালকুণ্ড নামক স্থানে মণিবেগমের জন্ম হয়। মণির মাতা, দারিদ্র্যের কঠোরচক্রে নিষ্পেষিত হইয়া স্বীয় করাকে বিশুর হস্তে অর্পণ করিতে বাধ্য হয়। বিশু মণিবেগমকে দিল্লীতে লইয়া গিয়া
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় লাতিন আমেরিকা মহাদেশ-এর নানা ধরনের বৈশিষ্ট্য আছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক টানাপোড়েন, দ্বন্দ্ব, উত্থান-পতনের ইতিহাস নিয়ে স্বতন্ত্র চরিত্র এই লাতিন আমেরিকার। বিভিন্ন দেশ, ছোট ছোট এলাকার নিজস্ব ভাষা,
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় উনিশ শতকের ৪র্থ দশকে একজন নীলকর সাহেব ভৈরব নদীতে একটা বাঁধ দিলেন যার ফলে উপরের অংশ মজে গেল এবং পরবর্তীকালে দক্ষিণঅংশে তার প্রভাব পড়ল। ১৮৭২ খ্রীষ্টাব্দে
শ্রী নিখিলনাথ রায় জাফরাগঞ্জের সমাধিভবনের যে স্থানে তাঁহাকে সমাহিত করা হয়, অস্থাপি তথায় তাহার চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায়। মনসুর আলির জ্যেষ্ঠপুত্র আলি কাদের হোসেন আলি মির্জা মুর্শিদাবাদের প্রথম নবাব বাহাদুর।
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় মাতলা রেল লাইন করার প্রয়োজনে পিয়ালী নদীতে বাঁধ দেওয়া হল এবং মজা খাতে পরিণত হবার ফলে দক্ষিণ ২৪ পরগণার এক বিশাল এলাকার জলনিকাশী সমস্যা দেখা দিল।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এতদ্ব্যতীত মণিবেগম প্রভৃতির সঞ্চিত তহবিলে যে সমস্ত টাকা’ জমিয়াছিল, গবর্ণমেন্ট নবাব নাজিমকে তাহাও প্রদান করিতে অস্বীকৃত হন। লর্ড ডালহৌসির সময় হইতেই নবাব-নাজিমের গৌরবহ্রাসের সূচনা হয়। যিনি দেশীয়
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় ১৮১৭ খ্রীষ্টাব্দে মরিসনের নেতৃত্বে হিঙ্গলগঞ্জের নিকট গৌড়েশ্বর নদী ও কালিন্দীর মধ্যে সংযোগসৃষ্টিকারী এক খাল কাটা হল দুলদুলী ও সাহেবখালির মধ্যে উদ্দেশ্য কলকাতা, বরিশালের নদীপথের দূরত্ব কমানো।