শ্রী নিখিলনাথ রায় হিজরী ১১৬৯ অব্দের জমাদিয়ল আউয়ল মাসের ৯ই হইতে তিনি শোথরোগে আক্রান্ত হইয়া পড়িলেন। নবাব প্রথমতঃ জলপান পরিত্যাগ করিয়াছিলেন; কিন্তু যখন বুঝিতে পারিলেন যে, তাঁহার ন্যায় বৃদ্ধ বয়সে
শ্রী নিখিলনাথ রায় উক্ত চত্বরমধ্যে পূর্ব্ব দিকের দ্বারের নিকট আলিবর্দী খাঁর মাতা চিরনিদ্রার অভিভূত আছেন। আলিবর্দী খাঁ তাঁহাকেই সমাহিত করিবার জ প্রথমে এই সুন্দর বৃক্ষবাটিকা নির্মাণ করেন। এই প্রাচীরবেষ্টিত সমাধিস্থানটির
শ্রী নিখিলনাথ রায় খোশবাগের সহিত বৈরাগ্যের যেরূপ সংমিশ্রণ, অনেক স্থলে সেরূপ দেখিতে পাওয়া যায় না। যে সিরাজের নাম বাঙ্গলার আবাল-বৃদ্ধবনিতার মুখে প্রবাদবাক্য রূপে প্রতিনিয়ত উচ্চারিত হইয়া থাকে, তাঁহার সমাধি- দর্শনে
আনজুম শার্মা কেউ জানত না যে ১৯৪৭ সালের ৩রা জুন ভারতের স্বাধীনতার তারিখ ঠিক করা হবে। ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন ১৯৪৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতবর্ষের স্বাধীনতা এবং ভারত বিভাজনের ঘোষণা করবেন, কিন্তু
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাঁহাদের পার্শ্বে তাঁহাদের অন্যান্য পরিবারবর্গ অনন্ত শান্তি উপভোগ করিতেছেন। মহারাষ্ট্রীয় ও আফগানগণের অত্যাচারে জর্জরিত হইয়া, যিনি জীবনে শান্তি ভোগ করিতে পারেন নাই, অথচ বঙ্গরাজ্যের প্রজাদিগকে শান্তিসুখ আস্বাদন
শ্রী নিখিলনাথ রায় খোশবাগ শ্মশান মুর্শিদাবাদের পরিচয় দিবার জন্য কেবল দুই একটি সমাধি- ক্ষেত্র নগরের কোলাহল হইতে দূরে বিক্ষিপ্ত হইয়া বৃক্ষরাজির স্নিগ্ধচ্ছায়ায় অম্লাপি বিরাজ করিতেছে। সমাধিব্যতীত আর কিছুতেই মুর্শিদাবাদের পরিচয়
শ্রী নিখিলনাথ রায় সুতরাং ফিলখানার বর্তমান অবস্থান দেখিয়া সেই শিবিরসন্নিবেশের স্থাননির্ণয় করিতে হইলে, এইরূপ অনুমান হয় যে, এক্ষণে যে স্থানে দাদপুরের নীলকুঠী আছে, তাহারই সম্মুখে প্রসিদ্ধ বাদসাহী সড়কের পূর্ব্ব পার্শ্বে
শ্রী নিখিলনাথ রায় অর্ম্মের লিখিত বিবরণানুসারে ও রেনেলের পলাশী যুদ্ধ- ক্ষেত্রের চিত্র দর্শনে এইরূপ প্রতীতি’ হয় যে, রায়দুর্লভের দক্ষিণ পরিখার সম্মুখেই নবাবের বুরুজ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। যে স্থানে নবাবের বুরুজ নিৰ্ম্মিত-হয়,
সারাক্ষণ ডেস্ক প্রাচীন মানুষের একটি হবিট-আকৃতির প্রজাতি, যা প্রায় ৫০,০০০ বছর আগে ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেস দ্বীপে বসবাস করত, যা বিজ্ঞানীদের বিভিন্নভাবে হতবাক করে। প্রথমে প্রায় ২১ বছর আগে এক আশ্চর্য আবিষ্কারে
শ্রী নিখিলনাথ রায় তিনি কুঞ্জটি দেখিয়াছিলেন বলিয়া উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। বর্তমান পলাশী গ্রামের উত্তর-পূর্ব্ব ও নবগ্রাম তেজনগরের দক্ষিণ পূর্ব্বে একটি আম্রবৃক্ষ আছে। লোকে বলিয়া থাকে যে, অষ্টাদশ শতাব্দীর আঁম্রকুঞ্জ বা