শ্রী নিখিলনাথ রায় শেঠদিগের ক্ষমতা ও অর্থের তুলনা ছিল না। ভারতের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে তাঁহাদের গদী সংস্থাপিত থাকায়, বাদশাহ নবাব, রাজা মহারাজ ও বণিক মহাজনগণ সেই সকল গদী হইতে
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই অনুগ্রহবলে তাঁহারা অষ্টাদশ শতাব্দীতে সমগ্র ভারতবর্ষের এক অভাবনীয় কাণ্ডের অবতারণা করিয়া গিয়াছেন। বাদসাহ-নবাব হইতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজা জমীদার পর্যন্ত তাঁহাদের অজস্র অর্থবৃষ্টিতে অভিষিক্ত হইয়া উঠিতেন।
শ্রী নিখিলনাথ রায় রোশনীবাগের বর্তমান সমাধিভবনের উত্তর দিকে ইহার প্রবেশদ্বার। প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিয়া কয়েক পদ অগ্রসর হইলে-সৃজার সমাধিগৃহ দৃষ্ট হয়। প্রায় ৩ হাত উচ্চ একটি বিস্তৃত ভিত্তির উপর সমাধিভবন
শ্রী নিখিলনাথ রায় ঝর ঝর শব্দে অবিরত ফোয়ারাগুলি সলিল বৃষ্টি করিতে থাকিত, সলিল ভরে পরিপূর্ণ পুষ্করিণী, চৌবাচ্চা, লহরগুলি ঈষৎ সমীরস্পর্শে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তরঙ্গ তুলিয়া নৃত্য করিয়া উঠিত, তাহাদের সঙ্গে
শ্রী নিখিলনাথ রায় সূদ্ধা উদ্দীন নানাবিধ সদ্গুণে সমলঙ্কত থাকিলেও তাঁহার কিঞ্চিৎ ইন্দ্রিয়দোষ ছিল। কাহারও কাহারও মতে যে ইন্দ্রিয়দোষের হস্ত হইতে মোগলকুলের আদর্শ সম্রাট আকবর শাহাও নিস্তার পান নাই,
শ্রী নিখিলনাথ রায় পূর্ব্বে আরও সুন্দর বোধ হইত, এক্ষণে বৃক্ষাদির সংখ্যা অধিক হওয়ায়, মুর্শিদাবাদের সুন্দর চিত্রকে অনেকটা আবৃত করিয়া ফেলিয়াছে। তথাপি এক্ষণে যাহা আছে, তাহাও বড়ই মনোরম বলিয়া বোধ
শ্রী নিখিলনাথ রায় মসজেদের পশ্চাতে অর্থাৎ পশ্চিমদিকে সদররাস্তা; রাস্তা হইতে মজেদের দক্ষিণপার্শ্বে একটি পথ দিয়া মজেদের সম্মুখে উপস্থিত হইতে হয়। মজেদ পূর্ব্বমুখে অবস্থিত। প্রবেশদ্বারে উঠিতে হইলে, চৌদ্দটি বৃহৎ সোপান
সারাক্ষণ ডেস্ক: গত ০৩ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার বুয়েট অ্যালামনাই বোর্ড অব ট্রাস্টি ও বুয়েট আবাসিক হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং বিশিষ্ট অ্যালামনাইদের সাথে বুয়েট অ্যালামনাই এর সভাপতি