মণীশ রায় তাপস বেরিয়ে পড়েছিল। সে ওর মালিবাগের ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে বাসস্ট্যান্ডে এসে দাঁড়ায়। ঠিক তখনই তপতীর ফোন,‘ তুমি কোথায় ?’ ‘কেন ?’ ‘সৃষ্টি ফোন করেছে। ওরা বিপদে। তাড়াতাড়ি আস।
ইউ. ইয়াকভলেভ স্কেটস, বগলে ছেলেটা-৭ হ্যাঁ, অ্যাম্বুলেন্স গাড়িই ছুটে আসছে। যাচ্ছে কোথায়? বিপদে-পড়া কোনো লোকের কাছে। নাকি কাজ সেরে ডিপোয় ফিরছে? নাকি ওর টেলিফোন পেয়ে ঠিকানা না জেনেও ছুটে আসছে
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
পিয়ের পল দারাক ও ভেলাম ভান সেন্দেল অনুবাদ : ফওজুল করিম নীল বীজ বপনের জন্য বালুমিশ্রিত মাটির একটি ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে তিন থেকে ভার বার কর্ষণ যথেষ্ঠ। যে লাঙ্গল দিয়ে
মণীশ রায় ইদানীং অর্ঘ্য প্রায়ই রিং দেয়। মুখে কিছু বলে না। তুষ্টি ঠিক বুঝতে পারে, এটা অর্ঘ্য ছাড়া অন্য কেউ নয়। মায়ের মোবাইলে ওর রিং এলেই সে ঠিক বুঝতে পারে।
ইউ. ইয়াকভলেভ স্কেটস, বগলে ছেলেটা-৬ নীল ফলক অআঁটা ‘পাবলিক টেলিফোনে’ যখন সে পৌছল, দুটি মেয়ে তখন সেখানে দাঁড়িয়ে। একটি মেয়ে বোটে, চাঁদ-পানা গোল মুখ হাত দিয়ে মুখ আড়াল করে দ্রুত
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
পিয়ের পল দারাক ও ভেলাম ভান সেন্দেল অনুবাদ : ফওজুল করিম বঙ্গদেশে প্রথমে যে ধরনের নীল প্রস্তুত করা হত উৎকর্ষতার বিবেচনায় তা ছিল সেন্ট ডোমিঙ্গোর মতই। আজকাল বাংলাদেশে যে রকম
মণীশ রায় টিয়া দুটি ছাড়া তুষ্টির এখন বন্ধু বলতে আর কেউ নেই। বাড়ি বদলের পর অর্ঘ্য কদিন ওর মায়ের অলস মোবাইলে টেলিফোন করেছে। কিন্তু ইচ্ছে করেই তুষ্টি সেটি ধরেনি। ইদানীং
ইউ. ইয়াকভলেভ স্কেটস, বগলে ছেলেটা-৫ ভেজা, গলন্ত তুষারে ব্যাঙের ছাতার গন্ধ। সুড়-সুড় করে তা পায়ের তলে। এখন আর ঘরের ছাদ, রাস্তা, পথচারীদের ওভারকোটের কলার শাদা করে তোলার কাজ তার নেই।