শ্রী নিখিলনাথ রায় কিন্তু ইংরেজেরা অপর পার্শ্বে জয় লাভ করায় মীর কাসেমের সৈন্যদিগকে অবশেষে যুদ্ধক্ষেত্র পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হইতে হইয়াছিল। ঐতিহাসিকেরা বলিয়া থাকেন যে, শের আলি যদি কিছু বীৰ্য্যবত্তা: দেখাইতে
সারাক্ষণ ডেস্ক সেগুলো খুব সাধারণ দেখতে ছিল। একজন পর্যবেক্ষক লবঙ্গ গাছের তুলনা করেছিলেন লরেল গুল্মের সাথে, অন্যদিকে তিনি লক্ষ্য করেছিলেন যে জায়ফল কিছুটা নাসপাতি গাছের মতো দেখতে ছিল। তাদের সাধারণ চেহারা সত্ত্বেও, ১৬শ
শ্রী নিখিলনাথ রায় তদ্ভিন্ন তাঁহার দেশীয় প্রধান প্রধান সেনাপতি আসদউল্লা, নাশীর গাঁ, বদরউদ্দীন, শের আলি প্রভৃতিও ইংরেজদিগকে বাধা প্রদান করিবার জয় প্রস্তুত হন। মেজর আডাসের অধীন ইংরেজ স্যৈগণ মুর্শিদাবাদ হইতে
শ্রী নিখিলনাথ রায় গিরিয়া হইতে অর্দ্ধ ক্রোশের কিছু অধিক দক্ষিণপূর্ব্ব মিঠিপুর নামে এক গ্রাম আছে; মিঠিপুর হইতে খামরা পর্যন্ত বিস্তৃত প্রান্তরের নামই জালিম সিংহের মাঠ। গিরিয়া হইতে খামরা দুই ক্রোশের
শ্রী নিখিলনাথ রায় পরে তিনি গিরিয়া হইতে গওস খাঁ, তাঁহার পুত্রদ্বয়ের ও অন্যান্য সহচরের মৃতদেহ উত্তোলন করিয়া ভাগলপুরে লইয়া গিয়া আবার সমাহিত করেন এবং আয়ুঃপূর্ণ হইলে প্রিয় শিষ্য গওস খাঁর
সারাক্ষণ ডেস্ক উপমহাদেশের বরেণ্য ইতিহাসবিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে প্রবর্তন করা হয়েছে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন স্বর্ণপদক। প্রতিবছর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাঁহার সমাধি অদ্যাপি বর্ত- মান আছে। সরফরাজের সহিত আলিদ্দীর যে যুদ্ধ হর, তাহা দিরিয়া আমের নিকট এবং ভাগীরথীর পূর্ব তীরে। এক্ষণে তাহার ভিন্নদাশ ভাউরগীর পশ্চিম তীরে ও
শ্রী নিখিলনাথ রায় শিবির সন্নিবেশ করিয়া পিপিনা পর্যন্ত অগ্রসর হইয়াছিলেন। নবাব সরফরাজ খ। মুর্শিদাবাদ হইতে যাত্রা করিয়া প্রথম দিনে বামনিয়া, দ্বিতীয়দিনে দেওয়ানসরাই ও তৃতীয়দিনে খামরায় উপস্থিত হন। খামরা হইতে নবাব
শ্রী নিখিলনাথ রায় গিরিয়াপ্রান্তর পূর্ব্ব-পশ্চিমে চারি ক্রোশের অধিক হইবে এবং উত্তর দক্ষিণে খামরা হইতে সূতী পর্যন্তও প্রায় চারি ক্রোশ। গিরি- স্নার স্থাননির্ণয় লইয়া নানা লোকে নানা কথা বলিয়া থাকেন। টিফেন-
শ্রী নিখিলনাথ রায় গিরিয়া মুর্শিদাবাদ হইতে প্রায় পঞ্চদশ ক্রোশ উত্তরে এবং বর্তমান জঙ্গী- শুর উপবিভাগের নিকট, একটি বিশাল প্রান্তর ভাগীরথীর সলিল-প্রবাহ দ্বারা দ্বিধা বিভক্ত হইয়া বিরাজ করিতেছে। এই প্রান্তরের সাধারণ