শ্রী নিখিলনাথ রায় রোশনীবাগের বর্তমান সমাধিভবনের উত্তর দিকে ইহার প্রবেশদ্বার। প্রবেশদ্বার অতিক্রম করিয়া কয়েক পদ অগ্রসর হইলে-সৃজার সমাধিগৃহ দৃষ্ট হয়। প্রায় ৩ হাত উচ্চ একটি বিস্তৃত ভিত্তির উপর সমাধিভবন
শ্রী নিখিলনাথ রায় ঝর ঝর শব্দে অবিরত ফোয়ারাগুলি সলিল বৃষ্টি করিতে থাকিত, সলিল ভরে পরিপূর্ণ পুষ্করিণী, চৌবাচ্চা, লহরগুলি ঈষৎ সমীরস্পর্শে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তরঙ্গ তুলিয়া নৃত্য করিয়া উঠিত, তাহাদের সঙ্গে
শ্রী নিখিলনাথ রায় সূদ্ধা উদ্দীন নানাবিধ সদ্গুণে সমলঙ্কত থাকিলেও তাঁহার কিঞ্চিৎ ইন্দ্রিয়দোষ ছিল। কাহারও কাহারও মতে যে ইন্দ্রিয়দোষের হস্ত হইতে মোগলকুলের আদর্শ সম্রাট আকবর শাহাও নিস্তার পান নাই,
শ্রী নিখিলনাথ রায় পূর্ব্বে আরও সুন্দর বোধ হইত, এক্ষণে বৃক্ষাদির সংখ্যা অধিক হওয়ায়, মুর্শিদাবাদের সুন্দর চিত্রকে অনেকটা আবৃত করিয়া ফেলিয়াছে। তথাপি এক্ষণে যাহা আছে, তাহাও বড়ই মনোরম বলিয়া বোধ
শ্রী নিখিলনাথ রায় মসজেদের পশ্চাতে অর্থাৎ পশ্চিমদিকে সদররাস্তা; রাস্তা হইতে মজেদের দক্ষিণপার্শ্বে একটি পথ দিয়া মজেদের সম্মুখে উপস্থিত হইতে হয়। মজেদ পূর্ব্বমুখে অবস্থিত। প্রবেশদ্বারে উঠিতে হইলে, চৌদ্দটি বৃহৎ সোপান
শ্রী নিখিলনাথ রায় এইরুপ কথিত আছে যে, মোরাদকে এক বৎসরের মধ্যে মন্ত্রে নির্মাণের আদেশ দিলে, মোরাদ জাফর খাঁর নিকট হইতে অনুমতি লয় যে, তাহার কার্য্যে নবাব যেন কোনরূপ বাধা
যখন কোনও রোগী আমচি সেওয়াং জিউরমে গুরুং (Tsewang Gyurme Gurung)-এর ক্লিনিকে যান, তিনি প্রথমে তাদের কব্জি ধরে পালস পরীক্ষা করেন। দেখবেন তিনি তার চোখ বন্ধ করে রোগির রোগটি চিহ্নিত করার
শ্রী নিখিলনাথ রায় মুর্শিদকুলী জাফর খাঁ মুর্শিদাবাদে বাঙ্গলার রাজধানী স্থাপন করেন, এবং তাঁহারই নামানুসারে ইহার নাম মুর্শিদাবাদ হয়। পূব্বে ইহাকে। মুখসুসাবাদ বা মুখসুদাবাদ বলিত। মুখসুদাবাদ একটি সামান্য নগর। মাত্র