১০:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭৭) প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৪৪) পাঁচ হাজার ডলারের পথে সোনা, ২০২৬ সালেও ঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকার আভাস জানুয়ারি থেকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমছে, ছয় মাসের মধ্যে দ্বিতীয় দফা কাটছাঁট স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, আউন্সপ্রতি ছাড়াল ৪৪০০ ডলার এনসিপি নেতাকে গুলি: নারী সঙ্গী পলাতক, ফ্ল্যাট থেকে মাদকসংশ্লিষ্ট আলামত উদ্ধার তারেক রহমানের দেশে ফেরা সামনে রেখে শঙ্কার কথা জানালেন মির্জা আব্বাস গণভোটে ‘হ্যাঁ’ ভোটের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ওসমান হাদির বোন পাচ্ছেন অস্ত্রের লাইসেন্স ও গানম্যান তিন যুগ, তিন ফাইনাল, একই বাধা ভারত—সারফরাজের নামেই আবার পাকিস্তানের জয়গাথা

রেকর্ড বন্যার পর ধাপে ধাপে খুলছে হোই আং, এবার লক্ষ্য ‘উঁচু-স্মার্ট’ পুনর্গঠন

পরিচ্ছন্নতা ও সীমিত পুনরায় খোলা

রেকর্ড বৃষ্টিতে হোই আং ও আশপাশের ঐতিহাসিক এলাকা কোমরসম জলে তলিয়ে যায়। কয়েক দিনের মধ্যে বাসিন্দারা কাদা সরিয়ে ক্যাফে-দোকান আংশিক খুলেছে; রেল ও সড়ক চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ সেতু-ভবনের নিরাপত্তা পরীক্ষা না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণ পর্যটক প্রবাহ স্থগিত রাখতে বলছে। কৃষি ও হস্তশিল্প গ্রামগুলোতেও ক্ষতি বড়—রেস্তোরাঁ ও হোমস্টের সরবরাহে টান পড়েছে। বুকিং বাতিলের বদলে ‘ডিফার’ করার প্রবণতা বেশি; হোটেলগুলো নমনীয় নীতিতে সরে যাচ্ছে।

সহনশীলতার নকশা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রেনেজ আধুনিকীকরণ, আপস্ট্রিম জলধারণ, রাতের উদ্ধারপথ মানচিত্র এবং পোর্টেবল ফ্লাড ব্যারিয়ার জরুরি। বিদ্যুৎ বক্স উঁচু করা, ফ্লাড-প্রুফ রেট্রোফিটে প্রণোদনা ও বন্যাপ্রবণ এলাকায় কঠোর জোনিং—এসব ছাড়া “ঝটপট ক্লিনআপ” টেকসই নয়। পর্যটন বোর্ড ধাপে ধাপে খোলার রোডম্যাপ ও নিরাপত্তা বার্তা নিয়মিত দিতে চায়, যাতে ভ্রমণ পরিকল্পনা স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসে। লক্ষ্য স্পষ্ট—দ্রুত ফিরে দাঁড়ানো, কিন্তু আগের দুর্বলতা রেখে নয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-৭৭)

রেকর্ড বন্যার পর ধাপে ধাপে খুলছে হোই আং, এবার লক্ষ্য ‘উঁচু-স্মার্ট’ পুনর্গঠন

০৫:৫৭:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

পরিচ্ছন্নতা ও সীমিত পুনরায় খোলা

রেকর্ড বৃষ্টিতে হোই আং ও আশপাশের ঐতিহাসিক এলাকা কোমরসম জলে তলিয়ে যায়। কয়েক দিনের মধ্যে বাসিন্দারা কাদা সরিয়ে ক্যাফে-দোকান আংশিক খুলেছে; রেল ও সড়ক চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ সেতু-ভবনের নিরাপত্তা পরীক্ষা না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণ পর্যটক প্রবাহ স্থগিত রাখতে বলছে। কৃষি ও হস্তশিল্প গ্রামগুলোতেও ক্ষতি বড়—রেস্তোরাঁ ও হোমস্টের সরবরাহে টান পড়েছে। বুকিং বাতিলের বদলে ‘ডিফার’ করার প্রবণতা বেশি; হোটেলগুলো নমনীয় নীতিতে সরে যাচ্ছে।

সহনশীলতার নকশা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রেনেজ আধুনিকীকরণ, আপস্ট্রিম জলধারণ, রাতের উদ্ধারপথ মানচিত্র এবং পোর্টেবল ফ্লাড ব্যারিয়ার জরুরি। বিদ্যুৎ বক্স উঁচু করা, ফ্লাড-প্রুফ রেট্রোফিটে প্রণোদনা ও বন্যাপ্রবণ এলাকায় কঠোর জোনিং—এসব ছাড়া “ঝটপট ক্লিনআপ” টেকসই নয়। পর্যটন বোর্ড ধাপে ধাপে খোলার রোডম্যাপ ও নিরাপত্তা বার্তা নিয়মিত দিতে চায়, যাতে ভ্রমণ পরিকল্পনা স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসে। লক্ষ্য স্পষ্ট—দ্রুত ফিরে দাঁড়ানো, কিন্তু আগের দুর্বলতা রেখে নয়।