পরিচ্ছন্নতা ও সীমিত পুনরায় খোলা
রেকর্ড বৃষ্টিতে হোই আং ও আশপাশের ঐতিহাসিক এলাকা কোমরসম জলে তলিয়ে যায়। কয়েক দিনের মধ্যে বাসিন্দারা কাদা সরিয়ে ক্যাফে-দোকান আংশিক খুলেছে; রেল ও সড়ক চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ সেতু-ভবনের নিরাপত্তা পরীক্ষা না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণ পর্যটক প্রবাহ স্থগিত রাখতে বলছে। কৃষি ও হস্তশিল্প গ্রামগুলোতেও ক্ষতি বড়—রেস্তোরাঁ ও হোমস্টের সরবরাহে টান পড়েছে। বুকিং বাতিলের বদলে ‘ডিফার’ করার প্রবণতা বেশি; হোটেলগুলো নমনীয় নীতিতে সরে যাচ্ছে।
সহনশীলতার নকশা
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ড্রেনেজ আধুনিকীকরণ, আপস্ট্রিম জলধারণ, রাতের উদ্ধারপথ মানচিত্র এবং পোর্টেবল ফ্লাড ব্যারিয়ার জরুরি। বিদ্যুৎ বক্স উঁচু করা, ফ্লাড-প্রুফ রেট্রোফিটে প্রণোদনা ও বন্যাপ্রবণ এলাকায় কঠোর জোনিং—এসব ছাড়া “ঝটপট ক্লিনআপ” টেকসই নয়। পর্যটন বোর্ড ধাপে ধাপে খোলার রোডম্যাপ ও নিরাপত্তা বার্তা নিয়মিত দিতে চায়, যাতে ভ্রমণ পরিকল্পনা স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসে। লক্ষ্য স্পষ্ট—দ্রুত ফিরে দাঁড়ানো, কিন্তু আগের দুর্বলতা রেখে নয়।
সারাক্ষণ রিপোর্ট 



















