
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০২)
দশম পরিচ্ছেদ দুম করে আরেকটা আওয়াজ হল। তারপর একটা টুল সরানোর আওয়াজ। ফের শুরু হল গম্ভীর গলার সেই টেনে-টেনে কথা:

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০১)
দশম পরিচ্ছেদ এবার চুবুকের গলা কানে এল: অবস্তা এর চেয়ে আর কী খারাপ হবে, কাজেই আমি মিথ্যে ধানাই-পানাই করতি যাবই-বা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০০)
দশম পরিচ্ছেদ ‘যাই, এখুনি উঠে বাইরে যাই,’ বলতে-বলতে খড়ের বিছানায় উঠে বসলুম আমি। ‘কিন্তু বাইরে গিয়ে কী বলব?’ সেই মুহূর্তে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৯)
দশম পরিচ্ছেদ চামড়ায়-মোড়া একটা তাকিয়ায় মাথা গাঁজে চুপচাপ পড়ে রইলুম আমি। ‘কী করা যায় এখন? কী করে বাঁচাই চুবুককে? ও’কে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৮)
নবম পরিচ্ছেদ সে এক যন্ত্রণাদায়ক মুহূর্ত। তখন সমস্যা দাঁড়াল, অবাক হয়ে গিয়ে চোখমুখের কোনো ভঙ্গি কিংবা কথা বলে ওঠার মধ্যে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৭)
নবম পরিচ্ছেদ শুনে আমার আধখোলা হাঁ-মুখে ভারেনিক হিম হয়ে গেল যেন, আর থপ করে মুখ থেকে প্লেটে পড়ে গেল ওটা।

চল না নদী হই
চল না নদী হই আমরা সকলে মিশে যাই সাগরে- যারা মৃত্যুকে মনে করে জীবনের অবসান তারা না হয় থাকুক- নিরাপদ

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৬)
নবম পরিচ্ছেদ টেলিফোন নামিয়ে রাখার পর আরেক জন, মনে হল একজন অফিসারই, ক্যাপটেনকে জিজ্ঞেস করল: ‘শুভা’স কি বেগিচেভের বাহিনী সম্বন্ধে

একখণ্ড মেঘের ক্যাকটাস
ও শরৎ নৈঃশব্দ্যের এমন দিনে মানুষ ভুলে গ্যাছে জীবনের রং! ঘাস ও জিহ্বার কারুকাজ।এত মৃত্যু এত অবিশ্বাস দেখিনি আগে!হৃদয়জুড়ে এত