০৫:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়াচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, গুরুত্বপূর্ণ পথ সাইপ্রাস যুক্তরাষ্ট্রের স্নাইপার রাইফেল পেল ব্রাজিলের পুলিশ চীন-নেদারল্যান্ডস দ্বন্দ্বে তৈরি চিপ সংকট প্রশমনের পথে বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগ তদন্ত নিয়ে কী বলছে সরকার, আইএসপিআর চীন বিরল খনিজ রপ্তানি বিধিনিষেধ শিথিলের উদ্যোগ নিলেও ট্রাম্পের প্রত্যাশার পূর্ণতা নেই এআই বাজারে উদ্বেগে নাসডাকের পতন: এপ্রিলের পর সবচেয়ে খারাপ সপ্তাহ টাইফুন ‘কালমেগি’-এর তাণ্ডবে ভিয়েতনামে প্রাণহানি, ফিলিপাইনে মৃতের সংখ্যা ছুঁয়েছে ২০০ ইলন মাস্ক পেলেন ইতিহাসগড়া বেতন অনুমোদন, টেসলার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবোট্যাক্সি কেন্দ্রীয় ভূমিকা চার দশকের সংঘাতের অবসানে তুরস্কের বড় পদক্ষেপ — পিকেকে যোদ্ধাদের দেশে ফেরাতে বিশেষ আইন প্রণয়নের প্রস্তুতি বিশ্ববাজারে ওয়াইন বিক্রিতে ধাক্কা, মার্কিন ও চীনা বাজারে মন্দা
সাহিত্য

চলছো কি দিগন্তের পথে?

আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি- কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল- না কোন অন্ধকার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬)

একাদশ পরিচ্ছেদ ‘খেয়াল রাখিস ফোঁদয়া… ছেলেটারে লস্ট করে দিলে ভালো হবে না কিন্তু। আরে, আমার দিকে অমন চোখ পাকিয়ে তাকালে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৫)

একাদশ পরিচ্ছেদ তারপর খুলে রাখতি ভুলে বসেছিল আর কি। অবিশ্যি মালটা ছিল শস্তাগণ্ডার, শান্তির সময় বাজারে ওর দাম রুল পাঁচেকের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৪)

একাদশ পরিচ্ছেদ যাওয়ার পথে ডানদিকে তাঁর একটা বাঁক নিয়ে আর সারা রাত্তির লম্বা লম্বা পাড়ি দিয়ে আমরা জিখারেভ আমাদের জন্যে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৩)

একাদশ পরিচ্ছেদ একে একে সব কথা খুলে বললুম কমরেডদের। কী করে শ্বেতরক্ষীদের সঙ্গে আমার দেখা হয়ে গিয়েছিল, কী করে ধরা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১২)

একাদশ পরিচ্ছেদ নিজের ওপর ফু’সে-ওঠা উন্মত্ত ক্রোধের সঙ্গে চারিদিকের সেই অভিশপ্ত বুক- খাঁখাঁ-করা নৈঃশব্দ্যের প্রতি বিতৃষ্ণা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছিল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১১)

একাদশ পরিচ্ছেদ ক্রমে হতাশা টু’টি টিপে ধরল আমার। কোথায় যাব আমি, কোথায় খুঁজব? এক সময় কচি ওক্ বনে-ছাওয়া একটা টিলার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১০)

একাদশ পরিচ্ছেদ ওই রাত্রেই, সৈন্যদলের যাত্রা শুরু হবার পর প্রথম পাঁচ মিনিটের বিশ্রামের সময় আমি পালিয়ে গেলুম। সঙ্গে রাখলুম আমার

আহত শিউলি

হেমন্তের শিশিরে শিউলি ফুলগুলো তাদের কমলা ও শাদায় মিশানো শরীর নিয়ে সবুজ দুর্বাদলের ওপর শুয়েছিলো— অথচ তুমি তাদের দিকে না

একটি স্বাধীন কবিতার জন্য

একটা কবিতা লিখবো বহুদিন বহুরাত গত; আহত নিহত যত শব্দ আছে জমা করে রাখি চুলখোলা অন্ধকারে, ধর্ষিতার বিধ্বস্ত উদ্যানে —