০৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
অটিজম নিয়ে নতুন বিতর্ক—‘প্রফাউন্ড অটিজম’ কি আলাদা স্বীকৃতি পাওয়ার সময় এসেছে? চ্যাটজিপিটি যুগে অনলাইন খুচরা ব্যবসার চ্যালেঞ্জ—সহজ কেনাকাটার সুবিধার আড়ালে বিপণনকারীদের নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কা লুভ্র মিউজিয়ামে চাঞ্চল্যকর চুরি—মূল লক্ষ্য ছিল না শিল্পকর্ম, বরং মূল্যবান রত্ন ও ধাতু তালেবান শাসনে আফগান গায়িকা নাগমার দৃঢ় কণ্ঠে স্বাধীনতার আহ্বান আমেরিকান তেল কোম্পানি শেভরনের হাত ধরে টিকে আছে ভেনিজুয়েলার অর্থনীতি বকেয়া বেতন না পেয়ে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ—গাজীপুরে ঘণ্টাব্যাপী যানজট বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জাতীয় পার্টি ও আইআরআই’র বৈঠকঃ জিএম কাদেরের স্পষ্ট বার্তা—‘বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট সম্ভব নয়’ চাকরি, ঋণ ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় জেনারেশন জেডের আর্থিক লড়াই বিজ্ঞানীদের সামনে অ্যালঝেইমার প্রতিরোধের নতুন দিগন্ত লেরমো দেল তোরোর নতুন ‘ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন’—অস্তিত্ব, ঈশ্বর ও সৃষ্টির দ্বন্দ্বে এক মানবিক চলচ্চিত্র
সাহিত্য

ভূতের নৃত্য

কখনও ভর দুপুরে সন্ধ্যা নামে- গভীর হয় অন্ধকার- তখন সবাইকে শিশু হতে হয়- ভূতেরা তখন অনেক নৃত্য দেখায়। ভূতেরা কেন

হাঙ্গেরির ‘প্রলয়ের গুরু’ ক্রাস্নাহরকাই জিতলেন ২০২৫ সালের নোবেল সাহিত্য পুরস্কার

সারসংক্ষেপ ক্রাস্নাহরকাই ‘মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের এক মহান মহাকাব্যিক লেখক’ বিজয়ী বলেন, তিনি মূলত একটি বইই লেখার পরিকল্পনা করেছিলেন দ্বিতীয় হাঙ্গেরিয়ান

স্যাটানট্যাঙ্গো: এক অন্ধকার নৃত্য

বিশ শতকের শেষভাগে যখন ইউরোপ জুড়ে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে পড়ছিল, তখন হাঙ্গেরির এক গ্রামীণ প্রান্তে লাস্লো ক্রাসনহরকাই লিখেছিলেন এমন এক উপন্যাস, যা

একটি নতুন কবিতা শোনার জন্যে

আজকাল এক খন্ড ভাঙ্গা ইট, এক মুঠো মাটি আমার সব থেকে বেশি ভালো লাগে— যেমন একদিন ভালো লেগেছিলো, তোমার কিশোরী মুখ।

যাপ‌নের মুহূর্তগু‌লো

(ভাষা‌সৈ‌নিক,ক‌বি আহমদ র‌ফিক স্মর‌ণে) ক‌ী নির্মম ছিল যাপ‌নের মুহূর্তগু‌লো!আ‌মি সব দেখ‌তে/ পেতাম কিন্তু বর্ণনার কোন সু‌যোগ ছিল না!আমা‌কে/ দেখার মত

ছক

চ‌ক্রের ঘেরা‌টো‌পে যে ডো‌বে সে ডুব‌তে ডুব‌তে ভা‌সি‌য়ে দেয় চার‌দিক। ডানাহীন উড়াউড়ি‌তে যে ও‌ড়ে সে নি‌জেই জা‌লের গ্র‌ন্থির সা‌থে ক্ষত

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৯)

দশম পরিচ্ছেদ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলুম সেখান থেকে মাত্র বিশ হাতের মধ্যে পাঁচজন সেপাই রাইফেল কাত করে তুলে একজন লোকের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৮)

দশম পরিচ্ছেদ সান্ধ্যপ্রার্থনার জন্যে গির্জের ঘণ্টা বাজতে শুরু করলে কসাকটা তার তরোয়াল চালানো অভ্যেস করা বন্ধ করলে। গরম-হয়ে-ওঠা তরোয়ালের ফলাটা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৬)

দশম পরিচ্ছেদ সূর্য তখনও ছিল আকাশের অনেক ওপরে, কিন্তু আমি আর স্থির হয়ে বসে থাকতে পারছিলুম না। আমার চারপাশে যে-প্রস্তুতিপর্ব

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০৫)

দশম পরিচ্ছেদ অন্ধকার ঘরটায় হঠাৎ-হঠাৎ এক-এক ঝলক আলো চমকিয়ে দিয়ে বন্দীর দৃষ্টি আকর্ষণ করব, এই ছিল আমার আশা। আর, দেখা