আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বলল, ‘এত তাড়া কিসের? সন্ধের পর কিংবা গোধূলির আলোয় গ্রামে ঢোকা বেশি সুবিধে। সৈন্যরা যদি না-থাকে তো কেউ আমাদের লক্ষ্য করবে না। আমরা বাড়িগুলোর পেছনের উঠোন
বিস্তারিত
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা ঝলসানো হাঁসটাকে ছি’ড়ে টুকরো-টুকরো করে পরম তৃপ্তিতে ভোজ লাগালুম আমরা। আর বন্ধুর মতো দু-জনে গল্পগুজব শুরু করলুম। সঙ্গী জুটে যাওয়ায় ভারি খুশি হয়েছিলুম সেদিন।
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতেই আমি ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হইয়া পড়িলাম। এই সেবা-সমিতির সভ্যদের সঙ্গে শহরের বহু বাড়িতে রোগীর সেবা করিয়া আমি, কি করিয়া রোগীকে খাওয়াইতে হইবে, কেমন করিয়া
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ “সিগারেট চলে?’ ছেলেটা বলল। ‘না।’ ‘রাত্রে জঙ্গলেই ঘুমিয়েছ নাকি? খুব ঠান্ডা, না?’ তারপর উত্তরের অপেক্ষা না-রেখেই আবার বলল, ‘এখানে এসে পড়লে কী করে? ওখান থেকে?’ বলে
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ প্রায় কোপটার সামনা-সামনি এসে পড়েছে যখন এমন সময় হাঁসটা হঠাৎ ঘাড় বাঁকিয়ে সন্দেহের চোখে আমার দিকে তাকাল। আমি আগাগোড়া ওর পেছন-পেছন যাচ্ছি দেখেই হয়তো হাঁসটার ধাঁধা