চলছো কি দিগন্তের পথে?
আমি আসলেই যে কোন মুহূর্তে দিগন্ত রেখার সঙ্গে মিলিয়ে যেতে পারি- কোন শেকল, কোন দুর্বাদল কোন মায়াবি ফুল- না কোন অন্ধকার
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৬)
একাদশ পরিচ্ছেদ ‘খেয়াল রাখিস ফোঁদয়া… ছেলেটারে লস্ট করে দিলে ভালো হবে না কিন্তু। আরে, আমার দিকে অমন চোখ পাকিয়ে তাকালে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৫)
একাদশ পরিচ্ছেদ তারপর খুলে রাখতি ভুলে বসেছিল আর কি। অবিশ্যি মালটা ছিল শস্তাগণ্ডার, শান্তির সময় বাজারে ওর দাম রুল পাঁচেকের
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৪)
একাদশ পরিচ্ছেদ যাওয়ার পথে ডানদিকে তাঁর একটা বাঁক নিয়ে আর সারা রাত্তির লম্বা লম্বা পাড়ি দিয়ে আমরা জিখারেভ আমাদের জন্যে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১৩)
একাদশ পরিচ্ছেদ একে একে সব কথা খুলে বললুম কমরেডদের। কী করে শ্বেতরক্ষীদের সঙ্গে আমার দেখা হয়ে গিয়েছিল, কী করে ধরা
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১২)
একাদশ পরিচ্ছেদ নিজের ওপর ফু’সে-ওঠা উন্মত্ত ক্রোধের সঙ্গে চারিদিকের সেই অভিশপ্ত বুক- খাঁখাঁ-করা নৈঃশব্দ্যের প্রতি বিতৃষ্ণা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাচ্ছিল
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১১)
একাদশ পরিচ্ছেদ ক্রমে হতাশা টু’টি টিপে ধরল আমার। কোথায় যাব আমি, কোথায় খুঁজব? এক সময় কচি ওক্ বনে-ছাওয়া একটা টিলার
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১০)
একাদশ পরিচ্ছেদ ওই রাত্রেই, সৈন্যদলের যাত্রা শুরু হবার পর প্রথম পাঁচ মিনিটের বিশ্রামের সময় আমি পালিয়ে গেলুম। সঙ্গে রাখলুম আমার
একটি স্বাধীন কবিতার জন্য
একটা কবিতা লিখবো বহুদিন বহুরাত গত; আহত নিহত যত শব্দ আছে জমা করে রাখি চুলখোলা অন্ধকারে, ধর্ষিতার বিধ্বস্ত উদ্যানে —




















