শ্রী নিখিলনাথ রায় স্বর্গ ও মর্ত উভয়েরই উপকরণ লইয়া নারীহৃদয় গঠিত। যাঁহারা তন্ন তন্ন রূপে নারীহৃদয় অনুশীলন করিয়াছেন, তাঁহারা সবিশেষ অব- গত আছেন যে, নারীর অর্দ্ধেক হৃদয় সংসারের ক্ষণস্থায়ী মোহ
শ্রী নিখিলনাথ রায় লুৎফ উন্নেসা সংসার-মরুভূমির উত্তপ্ত বালুকারাশির প্রচণ্ড তাপে মানবজীবন অভিভূত হইয়া পড়িলে, একমাত্র স্নেহময়ী রমণীর সজীব সুস্নিগ্ধ করুণা- ধারাই তাহাকে শীতল করিয়া তুলে। ফল্গুনদীর ন্যায় সে ধারা এই
শিবলী আহম্মেদ সুজন হাম্মাম হাম্মাম মোটা বুননীর কাপড় এবং শীতকালে চাদর রূপে ব্যবহৃত হত। ইহা দৈর্ঘ্যে ২০ গজ ও চওড়ায় ১ গজ ছিল। গামছা গা মোছা থেকেই গামছা শব্দের উৎপত্তি।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই চত্বরের মধ্যস্থলে একটি গৃহের ভিত্তি অদ্যাপি বিরাজমান আছে, তাহা দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান ও প্রায় ৩০ হস্ত হইবে। এই সকল ভিত্তি এক্ষণে নিবিড় জঙ্গলে আবৃত, আম্র প্রভৃতি দুই
শিবলী আহম্মেদ সুজন জেমস্ টেলরকে অবলম্বন করে উপরে মসলিনের একটি মোটামুটি সাধারণ বিবরণ দেওয়া হল। সমসাময়িক লেখকের বিবরণের অভাবে মোগল আমলে প্রকৃত পক্ষে মসলিন কত সূক্ষ্ম ও মিহি ছিল তার
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীরজাফর সিংহাসনে আরোহণ করিয়া প্রথমে হীরাঝিলের প্রাসা- দেই বাস করিয়াছিলেন। কিন্তু তথায় তিনি অধিক কাল বাস করেন নাই; কিছুকাল পরে, ভাগীরথীর পূর্বতীরে কেল্লামধ্যে আলিবদ্দীর প্রাসাদে আসিয়া বাস
শিবলী আহম্মেদ সুজন বদন-খাস বদন শব্দের অর্থ শরীর। হয়তঃ এ জাতীয় মসলিন দ্বারা শুধু শরীরের জামা তৈরী হত বলেই একে বদন-খাস বলা হত। বদন-খাসও সূক্ষ্মতার জন্য বিখ্যাত ছিল, কিন্তু এর
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর- জাফর, ক্লাইব, তাঁহার সহকারী ওয়াশ, কাশীমবাজারের ওয়াট্ট্স, লশিংটন, দেওয়ান রামচাঁদ এবং মুন্সী নবকৃষ্ণ প্রভৃতি সেই কোবাগার লুণ্ঠনের সময় উপস্থিত ছিলেন। ‘সিরাজ উদ্দৌলার এই প্রকান্ত ধনাগারে ১
শিবলী আহম্মেদ সুজন খাসা খাসা ফার্সী শব্দ এবং এর দ্বারা অত্যন্ত মিহি ও সরু মসলিনকে বুঝায়।. এ কাপড় ঘন বুননীর জন্য বিখ্যাত ছিল। এর প্রথম পরিচয় পাওয়া যায় আবুল ফজলের
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাবের প্রকোঠমধ্যে রুদ্ধ হওয়ায় কথা শুনিয়া, ভিন্ন ভিন্ন স্থান হইতে তাঁহার সমস্ত অনুচরবর্গ আসিয়া তথায় উপস্থিত হইলেন। সিরাজ তাঁহাদিগকে দেখিয়া বলিলেন যে, এই সকল জমীদার ও জমীদারদিগের