শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় ফাল্গুন-চৈত্র মাসে দক্ষিণা বাতাসে নদী উত্তাল হয়ে ওঠে, ছোট নৌকা এ পথে চলতে পারে না। তা ছাড়া অনেক এলাকা সুন্দরবনের গভীর অরণ্যের মধ্যে থাকায় যাত্রীদের পক্ষে
শ্রী নিখিলনাথ রায় ফতেজঙ্গের বাটীর ভগ্নাবশেষ আজিও রাজমহলে দেখিতে পাওয়া যায়। মানসিংহস্থাপিত বারদুয়ারী, জুম্ম। মসজেদ, শিবমন্দিরপ্রভৃতি অদ্যাপি বিরাজ করিতেছে। এই জুম্মা মজ্জেদে একটি প্রকাণ্ড ইন্দারা আছে; তথায় সমস্ত দ্রব্য প্রস্তরীভূত
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়াদের ভাষা মায়া জনগোষ্ঠীদের ভাষার প্রসঙ্গে বলা যায় প্রায় ২৫০০ খ্রিস্টপূর্ব সময়ে মায়াদের একটি আদি গোষ্ঠীর অস্তিত্ব ছিল। ঐতিহাসিক তথা প্রত্নতাত্ত্বিক ভাষায় এদের প্রোটো-মায়াগোষ্ঠী বলা হয়। এবং
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় তারা এই মেলায় বিক্রয়ের জন্য সারা বছর ধরে নৌকা তৈর করত। মাল পরিবহণের জন্য সওদাগরী নৌকার নাম ভড়, মালঙ্গী নৌকা, কিস্তি। যাত্রীবাহী নৌকাতে ছই বা আচ্ছাদন
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই, প্রাক্ক- ‘তিক অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করিবার জন্য সম্মুখভাগে পরিখা খনন’ করিয়া মীর কাশেমের সৈন্যগণ নির্ভীকচিত্তে অবস্থান করিতেছিল। তাহারা মনে করিয়া উঠিতে পারে নাই যে, যে স্থানে
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধান প্রধান শহর মায়া সভ্যতার শহরগুলি হল মেক্সিকোর ইউকাতান, কামপেচে, কিনতানার, তাবাসকো, চিয়াপাস। এছাড়া বেলিজ, গুয়াতামালা এবং হন্ডুরাশ ও এল সালভাদোরের পশ্চিম অংশে অনেক মানুষ বাস করেন।
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় সুন্দরবনের মানুষের জীবনে নদী অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত; এককথায় বলা যেতে পারে নদীই তার জীবন- চাইল্ড অফ দ্য রিভার। নদী তার বৈষয়িক সাংস্কৃতিক জীবনকে জড়িয়ে ধরে আছে-সৌভাগ্য দুর্ভাগ্যের
শ্রী নিখিলনাথ রায় উয়ানালা অষ্টাদশ শতাব্দীর যে মহাবিপ্লবাগ্নি বঙ্গদেশে প্রধুমিত হইতে হইতে। পলাশীসমরক্ষেত্রে প্রজ্বলিত হইয়া উঠে, কয়েক বৎসর পর্যন্ত তাহা কখনও প্রধূমিত কখনও বা ঈষজ্জলিত হইয়া অবশেষে উধুয়ানালায়। মুসলমান-গৌরবকে চিরভষ্মীভূত
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মায়া বনাঞ্চল মায়া জনজাতির প্রায় সব নগরকেন্দ্র গড়ে উঠেছিল ক্রান্তিয় বনভূমিকে ঘিরে। এই দিকটি হল মায়া-সংস্কৃতি উন্নয়নের অন্যতম বাস্তব ঘটনা। এবং সম্ভবত এটিকে আমরা মায়ারা কেন কখনই
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় সে যুগে সুন্দরবনের নদীপথে খাদ্যশস্য, নানাধরনের বনজ সম্পদ, কুটির শিল্পজাত দ্রব্যাদি পূর্ববাংলা থেকে নিয়ে আসা হত কলকাতায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগেও সুন্দরবনের এ-সব নদীতে দলবদ্ধভাবে ডাকাতি