শ্রী নিখিলনাথ রায় খোশালচাঁদ ১৭৬৫ খৃঃ অব্দের নবেম্বর মাসে ক্লাইবকে আপনাদিগের দুরবস্থার কথা জানাইলে, ক্লাইব এইরূপ কর্কশভাবে তাহার উত্তর প্রদান করিয়াছিলেন- “আপনি অজ্ঞাত নহেন যে, আপনার পিতার প্রতি আমি
শ্রী নিখিলনাথ রায় মীর কাসেমের গুরবস্থার পর তাঁহারা বাদশাহ শাহআলম ও অযোধ্যার নবাব-উজিরের হস্তে পতিত হইয়াছিলেন। মীরজাফর দ্বিতীয় ধার সিংহাসনে আরোহণ করিয়া, তাঁহাদিগকে মুর্শিদাবাদে আনয়ন করিবার জন্য নবাব উজীরকে
শ্রী নিখিলনাথ রায় আমি যখনই তাহাদিগকে আহবান করি- য়াছি, তখনই তাহারা আমার আদেশ অমান্য করিয়াছে এবং আমাকে তাহাদের শত্রু ও রাজ্য হইতে বিতাড়িত মনে করিয়াছে। আমার কার্য্য নির্ব্বাহের জন্য
শ্রী নিখিলনাথ রায় নবাব জগৎশেঠকে বন্দী করিলে, ভান্সিটার্ট বিরক্ত হইয়া তাঁহাকে এক পত্র লিখিয়া পাঠান। তিনি আমিয়ট সাহেবের নিকট হইতে জগৎশেঠদিগের সংবাদ অবগত হইয়াছিলেন। আমিয়ট তৎকালে কাশীমবাজারে অবস্থিতি করিতেছিলেন।
ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান ৩০ এপ্রিল ২০২৪ইং তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ২৬ বছর পূর্ণ করে ২৭তম বছরে পদার্পণ করবে। বিগত কয়েক দশক ধরে দেশ-বিদেশে চিকিৎসা সেবা ও গবেষণায়
শ্রী নিখিলনাথ রায় ১৭৬০ খৃঃ অব্দে মীরজাফর সিংহাসনচ্যুত হইলে, তাঁহার জামাতা কাসেম আলি খাঁ (মীর কাসেম) বাঙ্গলার মসনদে উপবিষ্ট হন। সিংহাসন-প্রাপ্তির পূর্ব্বে কাসেম আলি ইংরেজদিগের নিকট প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হইয়াছিলেন যে,
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই অভ্যর্থনায় প্রার ৮০ হাজার টাকা ব্যয় হওয়ার কথা শুনা যায় এবং কেবল জগৎশেঠের সমাদরের জন্ত ১৭,৩৭৪, আর্কট মুদ্রা ব্যয় করা হইয়াছিল’ জগৎশেঠের সবিশেষ সাহায্যে মীরজাফর
আবু ইসহাক আমার কথা আমার প্রথম উপন্যাস ‘সূর্য-দীর্ঘল বাড়ী’ লেখা শেষ হয় ১৯৪৮ সালের আগস্ট মাসে। তারপর চার-চারটে বছর প্রকাশকের সন্ধানে কলকাতা ও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করেও বইটির প্রকাশক পাইনি।
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময়ে জগৎশেঠ বাটা দিয়া মুর্শিদাবাদ টাকশালে নিজের সমস্ত মুদ্রা মুদ্রিত করিতেন। ১৭৬০ খৃঃ অব্দে, কাশীমবাজারের অধ্যক্ষ ব্যাটসন সাহেব কলিকাতায় লিখিয়া পাঠান যে, জগৎশেঠ শতকরা এক
শ্রী নিখিলনাথ রায় শুনিয়া, আমীরচাদ মুচ্ছিত হইয়া পড়েন। তাহার পর তাঁহার মস্তিষ্ক বিকৃত হওয়ায়, ক্লাইব তাঁহাকে তীর্থযাত্রার পরামর্শ প্রদান করিয়াছিলেন। ষড়যন্ত্রে শেঠদিগের লাভা- লাভের কথা বিশেষ কিছু বুঝা যায়