মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
জীবনকথা তিনি খবর পাইলেন বাজান স্কুলে নাছেরা ইংরেজের ভাষা শিক্ষা করিতেছেন। এর চাইতে বড় অপরাধ তাঁর জামাতের লোকদের মধ্যে আর কিছুই ছিল না। সুতরাং বাজানকে ইংরেজি পড়া ছাড়িয়া দিতে হইল।
পিওতর মান্তেইফেল নুনের খিদে মস্কোর আশেপাশের পাড়া থেকে প্রায়ই পাখি উড়ে আসে চিড়িয়াখানায়। বেশি আসে চড়ুই, মাঝে মাঝে সিসকিন, লিনেৎ, বুলফিপ্তের ভ্রাম্যমাণ ঝাঁক। পশুদের খাবার জায়গায় যেতে চায় তারা, যদিও
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
জীবনকথা তাই বাজান অবসর পাইলেই দাদার সাংসারিক কাজে সাহায্য করিতেন। হয়তো সেইজন্যই তাঁহাকে শেষরাত্রে উঠিয়া পড়াশুনা করিতে হইত। বর্ষাকালে আমাদের দেশে সমস্ত মাঠ ঘাট জলে ডুবিয়া যাইত। গরুর জন্য কোথাও
পিওতর মান্তেইফেল চিহ্ন আর তাড়া বাচ্চা দিয়েই খরগোস চটপট তার ছানাদের গা চেটে দেয়, ছানারাও তাড়াতাড়ি করে মাই খোঁজে। ভরপেট দুধ খেয়ে, খানিকটা জিরিয়ে তারা নানান দিকে ছুটে যায়, তারপর
মাহমুদুল হককে বাদ দিয়ে বাংলা উপন্যাসকে ভাবা ভুল হবে। বাংলাদেশে কেন মাহমুদুল হক বহু পঠিত নয় বা তাঁকে নিয়ে কম আলোচনা হয় এ সত্যিই এক প্রশ্ন। মাহমুদুল হকের সাহিত্য নিসন্দেহে স্থান
জীবনকথা আজ রোগশয্যায় বসিয়া কতজনের কথাই মনে পড়িতেছে। সুদীর্ঘ জীবনের পথে কতজনই আসিয়াছে আবার কতজনই চলিয়া গিয়াছে। কেহ দূরে চলিয়া গিয়াছে। কেহ চিরজনমের মতো পৃথিবী হইতে বিদায় লইয়া গিয়াছে। সকলের
পিওতর মান্তেইফেল পেটুক পাইথন ভারত থেকে মস্কোয় আনা হল জালি-আঁকা এক পাইথন। পৃথিবীর বৃহত্তম সাপেদের অন্যতম এরা। এই দানবটি ছিল লম্বায় প্রায় আট মিটার, ওজনে একশ বিশ কিলোগ্রাম। এহেন অজগরের
পিওতর মান্তেইফেল নবজাতকের জীবন পুকুরটা বরাবরকার মতোই। চিড়িয়াখানায় অশ্রান্ত কাকলী। কিশোর একজন জীববিদের সঙ্গে যাচ্ছিলাম তাঁর দিয়ে। হঠাৎ চোখে পড়ল ‘একজন ডুবছে’। পড়ে ছিল সে তীরের কাছেই, রোদ্দুরের কাঁপা কাঁপা